reelife ট্যাবলেট এর কাজ কি - Reelife এর উপকারিতা

SR Tech IT

reelife ট্যাবলেট এর কাজ কি - Reelife এর উপকারিতা এই আর্টিকেল থেকে জেনে নিতে পারেন এছাড়া আজকে আমি আপনাদের সাথে আলোচনা করব reelife ট্যাবলেট এর কাজ কি - Reelife এর উপকারিতা আজকের এই আর্টিকেলটি আপনি যদি মনোযোগ সহকারে পড়েন reelife ট্যাবলেট এর কাজ কি - Reelife এর উপকারিতা শুধুমাত্র একটি পোস্ট থেকে জেনে নিতে পারবেন ।

এই আর্টিকেলটি আপনি মনোযোগ সহকারে পড়েন তাহলে reelife ট্যাবলেট এর কাজ কি - Reelife এর উপকারিতা আর কোন প্রশ্ন থাকবে না।

রিলাফিন ট্যাবলেট এর কাজ কি

রিলাফিন ট্যাবলেট এর কাজ কি এ সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য সব নিচে দেওয়া হলো এক নজর এ দেখে নিতে পারেন ৷ তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক যে , রিলাফিন ট্যাবলেট এর কাজ কি -

Relafin মূলত নির্দেশিত হয়ে থাকে -

অবসেসিভ - কম্পালসিভ ডিসঅর্ডার গুলো সব পরিলক্ষিত করা হলে ৷
হতাশা জনক সকল প্রকার অসুস্থতা গুলো সব পরিলক্ষিত করা হলে ৷
প্যানিক ডিসঅর্ডার জনিত সমস্যা গুলো সব পরিলক্ষিত করা হলে ৷
খাওয়ার রোগের সমস্যা গুলো সব পরিলক্ষিত করা হলে ৷
দীর্ঘস্থায়ী টেনশন করার জন্য মাথাব্যথা জনিত সমস্যা গুলো সব পরিলক্ষিত করা হয়ে থাকে ৷

ফ্লুভোক্সামিন এর ক্রিয়াকলাপ গুলোর সঠিক প্রক্রিয়া গুলো সব সম্পূর্ণরূপে নির্ধারিত করা হয় নি তবে এটি সিএনএস নিউরোনাল সেরোটোনিন গ্রহণ করার বাধার সাথে সংযুক্ত বলে মনে হয়ে থাকে ৷ ফ্লুভোক্সামাইন নিউরোনাল মেমব্রেনের সেরোটোনিন রিআপটেক পাম্পে সেরোটোনিনের পুনরায় গ্রহণ করাকে অবরুদ্ধ করে থাকে , 5HT1A অটোরিসেপ্টর গুলোতে সেরোটোনিন এর ক্রিয়া বাড়ায় থাকে । গবেষণায় আরও প্রমাণিত হয়েছে যে ফ্লুভোক্সামিনের কার্যত α 1 - বা α 2 - অ্যাড্রেনারজিক , β - অ্যাড্রেনারজিক , মুসকারিনিক , ডোপামিন ডি2 , হিস্টামিন এইচ 1 , GABA - বেনজোডিয়াজেপাইন , অপিয়েট , 5 - HT1 , অথবা 5 - HT2 এবং 5 - HT2 থাকা সত্ত্বে ও কোন প্রকার কোন সম্পর্ক নেই । σ 1 রিসেপ্টর গুলোর সাথে আবদ্ধ হওয়ার জন্য ।

reelife ট্যাবলেট এর কাজ কি

ডিসমেনোরিয়া ( Dysmenorrhea ) জনিত সমস্যা গুলো সব পরিলক্ষিত করা হলে অর্থাৎ :

রিলিফ ট্যাবলেট ( Relief Tablet ) টি মূলত আপনার মাসিকতার সময় অত্যধিক পরিমাণ ব্যথা এবং ক্র্যাশ জনিত লক্ষণ গুলো সব পরিলক্ষিত করা হলে তা উপশম করতে ব্যবহৃত করা হয়ে থাকে ৷

অস্টি‌ওআর্থ্রাইটিস ( Osteoarthritis ) এর লক্ষণ গুলো সব পরিলক্ষিত করা হলে অর্থাৎ :

রিলিফ ট্যাবলেট ( Relief Tablet ) টি মূলত আপনার অস্টিওআর্থারাইটিস গুলোর সাথে যুক্ত থাকা সকল প্রকার নমনীয় এবং বেদনাদায়ক জয়েন্ট গুলোর মতো করে উপসর্গ গুলোকে ও চিকিৎসা করার জন্য ও ব্যবহার করা হয়ে থাকে ৷

রিউমাটয়েড আর্থ্রাইটিস ( Rheumatoid Arthritis ) এর লক্ষণ গুলো সব পরিলক্ষিত করা হলে অর্থাৎ :

রিলিফ ট্যাবলেট ( Relief Tablet ) টি মূলত আপনার ফুসকুড়ি , ব্যথা এবং কঠোরতার মতো উপসর্গ গুলো সব চিকিৎসা করার জন্য ব্যবহৃত করা হয়ে থাকে ৷

রিউম্যাটয়েড আর্থ্রাইটিস সঙ্গে যুক্ত জয়েন্ট গুলোতে ।

ব্যাথা জনিত সমস্যা এবং জ্বর ( Fever And Pain ) জনিত সমস্যা গুলো সব পরিলক্ষিত করা হলে , রিলিফ ট্যাবলেট ( Relief Tablet ) আপনার মাথা ব্যাথা , পিঠে ব্যথা , এবং টার্গেট জ্বর এর লক্ষণ গুলো সব পরিলক্ষিত করা হলে তা সমাধান করার জন্য এই রিলিফ ট্যাবলেট সেবন করা হয়ে থাকে ।

রিলাইফ ট্যাবলেট এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া

প্রতিটি ঔষধের যেমন কিছু উপকারিতা রয়েছে ঠিক তেমনই আবার প্রতিটি ঔষধের কিছু পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া বিদ্যমান রয়েছে ৷ এই জন্য যে কোনো প্রকার ঔষধ সেবন করার জন্য অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ গ্রহণ করে তারপর সেই ঔষধ টি রোগী গুলোদের সেই ঔষধ সেবন করান ৷ ডাক্তারের পরামর্শ গ্রহণ করা ব্যতিত কখনোই কোন প্রকার কোন ঔষধ কোন রোগীদের কে সেবন করাবেন না ৷ এতে রোগীদের উপকার এর তুলনায় অপকার বেশি পরিমাণ হয়ে থাকে ৷

এই রিলাইফ ট্যাবলেট এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া গুলো কি কি পরিলক্ষিত করা হয়ে থাকে এ সম্পর্কে নূন্যতম একটি ধারণা নিচে দেওয়া হলো এক নজর এ দেখে নিতে পারেন ৷ তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক যে এই , রিলাইফ ট্যাবলেট এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া গুলো সম্পর্কে -

প্রাপ্তবয়স্ক ওসিডি এবং হতাশা গ্রস্ত রোগী গুলোদের নিয়ন্ত্রিত ভাবে পরীক্ষা করায় সর্বাধিক সাধারণ প্রতিক্রিয়া ( ঘটনা ≥5% এবং প্লেসবোর জন্য কমপক্ষে দ্বিগুণ ) গুলো সব পরিলক্ষিত করা হয়ে থাকে তা হলো -

বমি বমি ভাব অনুভব করা হয়ে থাকে ,
তন্দ্রা অনুভব হয়ে থাকে ,
অনিদ্রা জনিত সমস্যা গুলো সব পরিলক্ষিত করা হয়ে থাকে ,
অ্যাথেনিয়া সমস্যা হয়ে থাকে ,
নার্ভাসনেস অনুভব হয়ে থাকে ,
ডিসপেপসিয়া পরিলক্ষিত করা হয়ে থাকে ,
অস্বাভাবিক বীর্যপাত হয়ে থাকে ,
ঘাম হয়ে থাকে ,
অ্যানোরেক্সিয়া হয়ে থাকে ,
কম্পন ইত্যাদি জনিত লক্ষণ গুলো পরিলক্ষিত করা হয়ে থাকে ৷

এবং উপরোক্ত নিয়মটি ব্যবহার করে , নিম্নলিখিত সকল প্রকার ঘটনা গুলো ও সব চিহ্নিত করা হয়েছিল :

অরগ্যাসমিয়া হয়ে থাকে ,
কামশক্তি হ্রাস পেতে থাকে ,
শুষ্ক মুখ ,
রাইনাইটিস পরিলক্ষিত করা হয়ে থাকে ,
স্বাদ বিকৃতি এবং ওসিডি রোগীদের প্রস্রাবের ফ্রিকোয়েন্সি হয়ে থাকে ; এবং ওসিডি রোগে আক্রান্ত শিশু রোগী গুলোদের মধ্যে আন্দোলন , পেট ফাঁপা , বিষণ্নতা , ডিসমেনোরিয়া , হাইপারকিনেসিয়া এবং ফুসকুড়ি পরিলক্ষিত করা হয়ে থাকে ।

Reelife এর উপকারিতা

Reelife এর উপকারিতা গুলো সব নিচে দেওয়া হলো এক নজর এ দেখে নিতে পারেন ৷ তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক যে এই , Reelife এর উপকারিতা গুলো সম্পর্কে সঠিক তথ্য -

রিলিফের ব্যথানাশক হিসেবে কাজ করে থাকে এবং জ্বরের জন্য উপশমক গুণাবলী গুলোর সাথে কিছু টা পরিমাণ প্রদাহ বিরোধী কার্যকারিতা গুলো ও রয়েছে । রিলিফ হলো ( অ্যাসিটামিনোফেন ) প্রাথমিক ভাবে সিএনএসে কাজ করে থাকে বলে মনে করা হয়ে থাকে , ইহা আপনার প্রোস্টাগ্ল্যান্ডিন এর সিনথেসিস গুলো কে সব ইনহিবিট করার মাধ্যমে COX - 1 , COX - 2 , and COX - 3 এনজাইম এর সিনথেসিস কে ইনহিবিট করে থাকে ।

রিলিফ হলো মূলত একটি প্যারা এমিনোফেনল ডেরিভেটিভ , যার ব্যথানাশক এবং জ্বর উপশমক গুণাবলী গুলোর সাথে কিছুটা পরিমাণ প্রদাহ বিরোধী কার্যকারিতা গুলো রয়েছে । রিলিফ সর্বাপেক্ষা পরিমাণ বেশি ব্যবহৃত করা হয়ে থাকে এবং সর্বাপেক্ষা নিরাপদ ও দ্রূত কার্যকরী ব্যথানাশক গুলোদের একটি । এটি হলো মূলত অধিক সহনশীল ও এসপিরিন জনিত অনেক পার্শ্ব প্রতিক্রিয়ামুক্ত । জ্বর হলে , সর্দিজ্বর হলে এবং ইনফ্লুয়েঞ্জা ।

মাথা ব্যথা , শরীর ব্যথা , দাঁত ব্যথা , স্নায়ু প্রদাহ জনিত ব্যথা , কানের ব্যথা , ঋতুস্রাব জনিত ব্যথা এবং মচ্‌কে যাওয়ার ব্যথা । অন্ত্রে ব্যথা , ক্যান্সার জনিত দীর্ঘস্থায়ী ব্যথা , কোমরে ব্যথা , অস্ত্রোপচারপ্রসব - পরবর্তী ব্যথা , পরবর্তী ব্যথা , প্রদাহ জনিত সকল প্রকার ব্যথা ও শিশুদের টিকা দেওয়ার পরের জ্বর ও ব্যথা অনুভব হয়ে থাকে । বাত ও অষ্টিওআর্থাইটিস - এর দরুণ সৃষ্ট ব্যথা ও অস্থিসংযাগ সমূহের অনমনীয়তা ।

Reelife খাওয়ার নিয়ম

খাওয়ার নিয়ম / ব্যবহারের নিয়ম

রিলিফ খাওয়ার নিয়ম / ব্যবহারের নিয়ম

ট্যাবলেট :

প্রাপ্ত বয়স্ক রোগীদের জন্য নির্ধারিত ডোজ হবে হলো : ১ টি থেকে ২ টি করে ট্যাবলেট ৪ ঘন্টা থেকে ৬ ঘন্টা পর পর প্রতিদিন দিনে সর্বোচ্চ ৮ টি কর ট্যাবলেট সেবন করতে হবে ।

শিশু ( ৬ বছর বয়সী থেকে ১২ বছর বয়সী ) রোগীদের জন্য নির্ধারিত ডোজ হবে হলো : আধা থেকে ১ টি করে দিনে ৩ বার থেকে ৪ বার করে ।

সিরাপ এবং সাসপেনশন :

শিশু ( ৩ মাসের নীচে ) বয়সী রোগীদের ক্ষেত্রে নির্ধারিত ডোজ হবে হলো : ১০ মি. গ্রা. হিসাবে ( জন্ডিস থেকে থাকলে ৫ মি. গ্রা. হিসাবে ) দিনে ৩ বার থেকে ৪ বার করে ।

৩ মাস বয়স থেকে ১ বছরের নীচে রোগীদের জন্য নির্ধারিত ডোজ হবে হলো : ১ / ২ থেকে ১ চা চামচ করে দিনে ৩ বার থেকে ৪ বার করে ।

১ বছর বয়সী থেকে ৫ বছর বয়সী রোগীদের ক্ষেত্রে : ১ থেকে ২ চা চামচ করে দিনে ৩ বার থেকে ৪ বার করে ।

৬ বছর বয়সী থেকে ১২ বছর বয়সী রোগীদের জন্য নির্ধারিত ডোজ হবে হলো : ২ থেকে ৪ চা চামচ করে প্রতিদিন দিনে ৩ বার থেকে ৪ বার ।

প্রাপ্ত বয়স্ক রোগীদের জন্য নির্ধারিত ডোজ হবে হলো : ৪ থেকে ৮ চা চামচ করে দিনে ৩ বার থেকে ৪ বার ।

এক্স আর ট্যাবলেট : ২ টি করে ট্যাবলেট দিনে ৩ বার ।

সাপাজেটরি : ১ বছর বয়সী থেকে ৫ বছর বয়সী রোগীদের জন্য নির্ধারিত ডোজ হবে হলো : ১২৫ মিলি গ্রাম থেকে ২৫০ মি. গ্রা. করে দিনে ৪ বার ।

৬ বছর বয়সী থেকে ১২ বছর বয়সী রোগীদের শিশুদের জন্য নির্ধারিত ডোজ হবে হলো : ২৫০ মিলি গ্রাম থেকে ৫০০ মি. গ্রা. দিনে ৪ বার ।

প্রাপ্ত বয়স্ক ও ১২ বছরের বেশী বয়সী শিশুদের জন্য নির্ধারিত ডোজ হবে হলো : ০.৫ গ্রাম ১ গ্রাম দিনে ৪ বার করে ।

পেডিয়াট্রিক ড্রপস্ : শিশু রোগীদের জন্য নির্ধারিত ডোজ হবে হলো : ৩ মাস বয়স পর্যন্ত : ০.৫ মি. লি. ( ৪০ মি. গ্রা. ) , দিনে ৪ বার করে ।

৪ মাস বয়স থেকে ১১ মাস বয়স পর্যন্ত রোগীদের জন্য নির্ধারিত ডোজ হবে হলো : ১ মি. লি. ( ৮০ মি. গ্রা. ) , দিনে ৪ বার করে ।

১ বছর থেকে ২ বছর বয়স পর্যন্ত রোগীদের জন্য নির্ধারিত ডোজ হবে হলো : ১.৫ মি. লি. ( ১২০ মি.গ্রা. ) , দিনে ৪ বার করে ।

Reelife ট্যাবলেট বাংলায় ব্যবহার

আপনার যদি মানসিক দুশ্চিন্তা জনিত সমস্যা গুলোর প্রতিক্রিয়া গুলো সব পরিলক্ষিত করা হয়ে থাকে বা ডিপ্রেশন হয়ে থাকে অথবা আপনার জীবনের যে কোনো প্রকার সমস্যা জনিত কারণ গুলোর জন্য হতাশা জনিত লক্ষণ গুলো সব পরিলক্ষিত করা হয়ে থাকে তাহলে তাদের চিকিৎসা করার কাজে এই Reelife ট্যাবলেট বাংলায় ব্যবহার করা হয়ে থাকে ৷ মানসিক দুশ্চিন্তা জনিত সমস্যা বা মানসিক হতাশা জনিত সমস্যা গুলোর সমাধান করার জন্য এই রিলিফ ঔষধ টি সব থেকে বেশি পরিমাণ ব্যবহার করা হয়ে থাকে ৷

মানসিক দুশ্চিন্তা জনিত সমস্যা গুলো তে ভোগা রোগী গুলো সব সাধারণত বেশির ভাগ সময় গভীর ভাবনায় ডুবে থাকে ৷ বর্তমান সময় বা পরিস্থিতি সম্পর্কে তাদের কোন প্রকার কোন ভ্রুক্ষেপ নেই ৷ এ সকল প্রকার সমস্যা গুলোর লক্ষণ গুলো সব পরিলক্ষিত করা হলে এই রিলিফ ঔষধ টি ব্যবহার করা হয়ে থাকে ৷তবে সব থেকে জরুরি বিষয় গুলো সব হলো যে - আপনার মাঝে যদি এ সকল প্রকার সমস্যা গুলো সব পরিলক্ষিত করা হয়ে থাকে তাহলে আপনি কখনোই আপনার আশে পাশে অবস্হিত যে কোনো ফার্মেসি থেকে এই ঔষধ টি ক্রয় করে সেবন করতে যাবেন না বা করবেন না ৷ আপনাকে অবশ্যই যে কোনো প্রকার কোন অভিজ্ঞতা সম্পন্ন ডাক্তারের পরামর্শ গ্রহণ করে তার দেওয়া নির্দেশনা অনুসারন করে তবেই এই রিলিফ ঔষধ টি ব্যবহার করতে হবে ৷

Reelife এর দাম কত

মূলত আমি যখন এই আর্টিকেল টি তৈরি করি তখন এই Reelife এর দাম প্রতিটি ঔষধের ৬.৫৮ টাকা করে ৷ অর্থাৎ ১০ টি ঔষধের একটি পাতার মূল্য হবে হলো ৬৫ টাকা করে ৷ তবে আপনি যখন এই আর্টিকেল টি পড়ছেন তখন স্থান এবং সময় ভেদে এই Reelife এর দাম কম বেশি হতে পারে ৷ এ জন্য আপনি যখন এই আর্টিকেল টি পড়ছেন তখন এই ঔষধ টির বর্তমান মূল্য জানার জন্য আপনি আপনার আশে পাশে অবস্হিত যে কোনো ফার্মেসি থেকে খোজ নিয়ে অথবা যে সকল অনলাইন ঔষধ বিক্রি করা প্লাটফর্ম আছে সে সকল জায়গায় খোজ নিয়ে বর্তমান Reelife এর দাম কত তা জেনে অবগত হয়ে নিবেন ৷

reelife sk+f

এটি মূলত আপনার মাঝারি থেকে গুরুতর উদ্বেগ গুলোর সাথে সম্পর্কিত সকল প্রকার মাঝারি থেকে গুরুতর বিষণ্নতার রোগীদের চিকিৎসা করার জন্য নির্দেশিত হয়ে থাকে । এই সংমিশ্রণ করার থেরাপিউটিক প্রতিক্রিয়া আগে এবং কম চিকিৎসা ব্যর্থতার সাথে ঘটে থাকে যখন এই অ্যামিট্রিপটাইলাইন বা ক্লোরডিয়াজেপক্সাইড একা ব্যবহৃত করা হয়ে থাকে । চিকিৎসা করার প্রথম সপ্তাহ এর দিকে সাড়া দিতে পারে এমন কিছু লক্ষণ গুলোর মধ্যে রয়েছে : অনিদ্রা জনিত লক্ষণ , অপরাধবোধ বা মূল্যহীনতার অনুভূতি , উত্তেজনা জনিত সমস্যা , মানসিক এবং শারীরিক উদ্বেগ জনিত সমস্যা , আত্মহত্যার ধারণা এবং অ্যানোরেক্সিয়া ।

শেষ কথা: reelife ট্যাবলেট এর কাজ কি - Reelife এর উপকারিতা

পোষ্টের মাধ্যমে আপনারা reelife ট্যাবলেট এর কাজ কি - Reelife এর উপকারিতা জানতে পারলেন । মনোযোগ সহকারে পড়ে থাকেন তাহলে আশা করি আপনার কোন সমস্যা হওয়ার কথা না reelife ট্যাবলেট এর কাজ কি - Reelife এর উপকারিতা সম্পর্কে জানতে । আপনাদের যদি এই পোস্টটি ভাল লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করবেন ।