কোমর ব্যথা সারানোর সহজ উপায় - কোমরের ব্যথা কমানোর উপায় ব্যায়াম
কোমর ব্যথা সারানোর সহজ উপায় - কোমরের ব্যথা কমানোর উপায় ব্যায়াম এই
আর্টিকেল থেকে জেনে নিতে পারেন এছাড়া আজকে আমি আপনাদের সাথে আলোচনা করব কোমর
ব্যথা সারানোর সহজ উপায় - কোমরের ব্যথা কমানোর উপায় ব্যায়াম আজকের এই
আর্টিকেলটি আপনি যদি মনোযোগ সহকারে পড়েন কোমর ব্যথা সারানোর সহজ উপায় - কোমরের
ব্যথা কমানোর উপায় ব্যায়াম শুধুমাত্র একটি পোস্ট থেকে জেনে নিতে পারবেন ।
কোমর ব্যথা সারানোর সহজ উপায় - কোমরের ব্যথা কমানোর উপায় ব্যায়াম |
এই আর্টিকেলটি আপনি মনোযোগ সহকারে পড়েন তাহলে কোমর ব্যথা সারানোর সহজ উপায় -
কোমরের ব্যথা কমানোর উপায় ব্যায়াম আর কোন প্রশ্ন থাকবে না।
কোমর ব্যথা সারানোর সহজ উপায়:
কোমর ব্যথা সমস্যায় বর্তমানে কমবেশি সবাই ভুগেন। বিশেষ করে মানুষদের মধ্যে যারা
সারাদিন কম্পিউটারের সামনে বসে কাজ করেন তাদের মধ্যে এই সমস্যা আরো বেশি দেখা
দেয়।এছাড়াও গার্মেন্টস কর্মীদের মধ্যেও এর সমস্যা দেখা দেয় কেননা কোন কোন
কর্মী সারাদিন দাঁড়িয়ে থেকে কাজ করে আবার কোন কোন কারণেই সারাদিন বসে থেকে কাজ
করে তাদের মধ্যে এই কোমর বা ব্যাক পেইন এর সমস্যাটা বেশি দেখা দেয়।
এছাড়াও ভারী কোন কিছু তোলার কারণে এমনকি সোয়া বা বসার ভুলেও হতে পারে কোমর
ব্যথা । অনেকেই এই কোমর ব্যাথার কারণে বসে পড়লে আর উঠতে পারে না আবার অনেকক্ষণ
দাঁড়িয়ে থাকলে বসতে পারে না।এই কোমর ব্যথার সমস্যা কে হালকা ভাবে নেওয়া উচিত
নয়। আবার অনেকেই এই কোমর ব্যাথার সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য অনেক ধরনের
ব্যাথার ঔষধ সেবন করে থাকেন। কিন্তু জানেন কি অতিরিক্ত ব্যথার ঔষধ সেবন করার ফলে
মারাত্মক ক্ষতি হতে পারে।
ব্যাথা নাশক ঔষধ সেবন করার ফলে সাময়িক স্বস্তি পেলেও বারবার এই ব্যথা হতেই থাকে।
তাই ব্যথা নাশক ঔষধ সেবন করার আগে এটা মাথায় রাখবেন অতিরিক্ত ব্যথার ঔষধ সেবন
করলে কিডনির সমস্যা হতে পারে। তাই এই সমস্যা দেখা দিলে দেরি না করে অবশ্যই
ডাক্তারের পরামর্শ গ্রহণ করবেন। কোমর ব্যথায় ব্যথা নাশক ঔষধ সেবন করার আগে ঘরোয়া
কয়েকটি উপকরণ দিয়ে ব্যথা নিরাময়ের চেষ্টা করবেন। তাই চলুন জেনে নি ঘরোয়া
কয়েকটি উপায় যার ফলে কোমর বা পিঠের ব্যথা সারানো যায়।
কোমরের ব্যাথা সারানোর প্রধান মাধ্যম হল তেলে কর্পূর মিশিয়ে গরম করে নিতে হবে।
তারপর ওই গরম তেল ঠান্ডা করে নিয়ে কোমরে আলতোভাবে মাসাজ করতে হবে। দেখবেন ব্যথা
মুহুর্তের মধ্যেই ছেড়ে গেছে।
কোমরের ব্যথা কমানোর আরও একটি উপায় হল নীলগিরি ব্যবহার করা। এই তেল কোমরের যে
অংশে ব্যথা সেখানে ম্যাসাজ করলে করলে অনেকটাই ব্যথা কমে আসে এবং স্বস্তি পাওয়া
যায়।
কোমরে ব্যথা হলে অন্তত দিনে দুইবার গরম পানির ব্যাগ দিয়ে সেঁক দিলে দেখবেন ব্যথা
থেকে অনেকটা স্বস্তি পাওয়া যাবে। এই ঘরোয়া উপায়টি কোমরের ব্যথা বলে নয় অনেক
ব্যথা থেকেই মুক্তি দিতে খুবই উপকারী একটি মাধ্যম।
কোমর ব্যথা থেকে ব্যথা কমানোর উপায় বা মাধ্যম হল সরিষার তেলের মধ্যে রসুন কুচি
মিশিয়ে গরম করে নিয়েন তারপর ঠান্ডা করে নিয়ে কোমরের যে অংশে ব্যথা সেখানে
মালিশ করতে হবে। মালিশ করার পরে খুব দ্রুতই এই ব্যাথা থেকে নিস্তার পাওয়া যায়।
কোমরের ব্যথা কমানোর আরো একটি সহজলভ্য মাধ্যম হলো গরম দুধে কাঁচা হলুদ হলুদের
গুঁড়া সঙ্গে মধু মিশিয়ে পান করলে অনেকটাই উপকৃত হবেন। এই সহজ মাধ্যমটি অনেকটা
সাহায্য করে।
কোমর ব্যথা থেকে মুক্তির আরো একটি মাধ্যম হল পান পাতায় ঘি লাগিয়ে পাতাটি গরম
করে নিয়ে ব্যথা অংশে চেক দিতে হবে দেখবেন অনেকটাই ব্যথা থেকে স্বস্তি পাওয়া
গেছে।
কোমর ব্যথা থেকে মুক্তি পেতে মাধ্যম কাজে লাগাতে পারেন তা হলো রেগুলার চা খেতে
পারেন। আদা চা খেলে কোমর ব্যথা থেকে অনেকটা স্বস্তি পাওয়া যায়। কোমর ব্যথা
কমাতে আদা অনেক উপকারী।
হঠাৎ করে যদি কোমরে ব্যথা অনুভব করেন তাহলে এই সব ঘরোয়া উপায় অনুসরণ করতে পারেন
দেখবেন অনেকটা ব্যথা থেকে স্বস্তি পেয়েছেন। তবে যদি কোমরে ব্যথা হয় তাহলে এটা
মোটেও বিষয় নয়। সে ক্ষেত্রে পরামর্শ গ্রহণ করে চিকিৎসা নিবেন।
কোমরের ব্যথা কমানোর উপায় ব্যায়াম :
কোমর ব্যথা খুব সাধারন একটি সমস্যা যা প্রায় মানুষের মধ্যে দেখা যায়। বেশিরভাগ
সমস্যা চলাফেরা হাঁটাচলা ওঠা বসার কারণে কোমরের ব্যথা হয়ে থাকে। সঠিকভাবে
হাঁটাচলা চলাফেরা ওঠাবসা করলে কোমরের ব্যথা হয়না। কিছু কিছু ব্যায়াম আছে যেগুলো
কোমর ব্যথা থেকে মুক্তি পেতে সাহায্য করে। আর এইসব ব্যায়াম ঔষধ এর থেকেও ভালো
কাজ করে ব্যাথা নিরাময়ে।চলুন জেনে নেওয়া যাক কোন কোন ব্যায়াম করলে কোমর মুক্তি
পাওয়া যাবে বা স্বস্তি পাওয়া যাবে। এইসব ব্যায়াম প্রতিদিন রাতে বা সকালে
বিছানায় শুয়ে ও প্রতিনিয়ত করা যায়।
১.সমান হালকা নরম বিছানায় চিত হয়ে শুয়ে শরীরের দুই পাশে দুই হাত রেখে দুই পাশ
সোজা করে শুতে হবে। তারপর হাটু ভাজ না করে উপরের দিকে ধীরে ধীরে তুলুন যতটুকু
সম্ভব হয়। ১০-১৫ সেকেন্ড পা তুলে রাখতে হবে এক থেকে দশ পর্যন্ত গোণা পর্যন্ত
খুলে রাখতে পারেন। এই ভাবেই অপর পাও তুলতে হবে একই সময় নিয়ে। তবে কোমর ব্যথা
থেকে নিরাময় পাওয়া সম্ভব।
২.দ্বিতীয় ধাপে কোমর ব্যথা থেকে মুক্তি পেতে উপুড় হয়ে শুয়ে পড়ুন থুতনি
ম্যাটের লেগে থাকবে। তারপর হাত দুইটি দুই উরুর নিচে থাকবে। পায়ের পাতা টানটান
রাখতে হবে। শ্বাস ধরে রাখতে হবে এবং পা ধীরে ধীরে তুলতে হবে ওই স্থির ভাবে ধরে
রাখতে হবে তবেই ব্যায়ামের মাধ্যমে কোমরের ব্যথা থেকে মুক্তি পেতে পারেন।
৩.উপর হয়ে শুয়ে ডান হাত সামনে টানটান করে এবং বাঁ হাত কোমরের উপর বাঁশ ধরে
রাখুন। এবং থুতনি মেটে লাগিয়ে রাখতে হবে। শ্বাস ধরে রেখে হাত মাথা বুক ও পা ওপরে
তুলে ধরতে হবে। আসনে থাকা অবস্থায় শ্বাস-প্রশ্বাস স্বাভাবিক রাখতে হবে। লক্ষ্য
রাখতে হবে যেন যে হাত উপরে তুলবেন যেন কানের সঙ্গে লেগে থাকে। আর ব্যায়াম করার
সময় মনোযোগ দেবেন কোমরের কোন অংশে ব্যথা সেই দিকে। আর ব্যায়াম করার আসন থেকে
নামার সময় শ্বাস ছাড়তে হবে ধীরে ধীরে। কোমর ব্যথা থেকে মুক্তি পেতে এই
ব্যায়ামটি করতে পারেন।
উপরোক্ত ব্যায়ামগুলো নিয়মিত করলে কোমর ব্যথা থেকে মুক্তি পাওয়া যাবে। দান ও
বাম হাত মিলিয়ে এক সেট কমপক্ষে বার করে করুন। প্রতি হাতের ক্ষেত্রে ১৫ থেকে ৩০
সেকেন্ড ধরে থাকুন। তবে এই কোমর ব্যথায় বিশেষভাবে উপকৃত হবেন। আর এই ব্যায়াম
সহজে ব্যথা কমাতে সাহায্য করে।
কোমর ব্যথা সারানোর ঔষধ
কোমর ব্যথার জন্য আমরা অনেকেই অনেক ধরনের ওষুধ সেবন করে থাকি তার মধ্যে অন্যতম
কিছু ওষুধ হচ্ছে ইসজেলপ্রিন ৫০ এমজি/৫০০ এমজি।এই ঔষধ ছাড়াও আরো অনেক ধরনের
ব্যাথা নাশক ঔষধ রয়েছে। চলুন জেনে নেওয়া যাক
- ভিভিয়ান প্লাস ৫০ এমজি /৫০০ এমজি ট্যাবলেট। (vivian plus 50 mg/500 mg tablet)
- sonap 500 mg tablet
- Ecless 500 mg tablet
- Naspro 500 mg tablet
- ডুওফ্লাম এন ট্যাবলেট (Duoflam N Tablet)
- Analex max 375 tablet
- Myorel tablet
- Beklofen tablet
তবে কোমর ব্যথার সব থেকে ভালো ঔষধ হিসেবে আইবোপ্রোফেন neproxen সোডিয়াম এই দুইটি
ঔষধ খুবই প্রচলিত।
তবে ব্যথার জন্য অতিরিক্ত মাত্রায় ব্যথা নাশক ঔষধ সেবন করা উচিত নয়। যেই ঔষধি
সেবন করুন না কেন অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে ওষুধ সেবন করবেন।
কোমর ব্যথা কিসের লক্ষণ
কোমর ব্যথা একটি কমন বিষয় প্রায় ছোট বড় সবারই হয়ে থাকে। মূলত কোমর ব্যথা হয়ে
থাকে শোয়া বা বসার ভুলের কারণে হয়ে থাকে।বেশিরভাগ ক্ষেত্রে শরীরের পেশী ও
লিগামেন্টে হঠাৎ করে টান অথবা চাপ ধরে সেখান থেকেই কোমরে ব্যথা হয়। মেরুদন্ডের
হাড়গুলোর মাঝে ডিস্ক সরে গেলে পিট ও কোমর ব্যথা হয়। বেশিরভাগ মানুষ মনে করে
কোমর ব্যথা মানেই কিডনিতে সমস্যা হয়েছে। কিন্তু সত্যি বলতে পাথর বা খারাপ ধরনের
সংক্রমণ না হলে ব্যথা করার কথা নয়। কোনরকম ব্যথা বেদনা ছাড়াও কিডনি খারাপ
হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। কোমর ব্যথারও আছে কারণ এবং উৎস রয়েছে।
কোমর ব্যথায় কিডনি রোগের উপসর্গ বা হওয়ার সম্ভাবনা আছে। কিডনি সংক্রান্ত ব্যথা
সাধারণত মেরুদন্ড থেকে একটু দূরে ডান বা বাম পাশে হয়ে থাকে। এটির পিছনের এর
নিচের অংশে অনুভূত হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। এই ব্যথা নড়াচড়া করে এবং কোমরের দুই
পাশেও হতে পারে। এই সমস্যা হলে শোয়া-বসা কোন কিছুতেই আরাম লাগে না।
কিডনির সমস্যায় মূল উপসর্গ ব্যথা নয় কেননা এতে শরীরে পানি আসা দুর্বলতা হওয়া
রুচি বমির ভাবও দেখা দিতে পারে।
- কিডনি সংক্রমণ হলে জ্বর হতে পারে এই কোমর ব্যথার সঙ্গে সঙ্গে।
- প্রসাব ঘোলাটে হয় দুর্গন্ধ বা রক্ত দেখা দিতে পারে।
- কিডনির সমস্যা হলে প্রসবের পরিমাণ কম বেশি হয় রক্তশূন্যতা দেখা দিতে পারে।
- বেশিরভাগ কোমর ব্যথার সাধারণত মাংসপেশি বা মেরুদন্ডের সন্ধি স্নায়ু সম্পর্কিত হয়ে থাকে।
উপরে লক্ষিত এইসব সমস্যা যদি দেখা দেয় তবে কোমর ব্যথা নিয়ে বসে না থেকে দ্রুত
ডাক্তারের শরণাপন্ন হওয়া উচিত।
মহিলাদের কোমর ব্যথার কারণ ও প্রতিকার :
মহিলাদের কোমর ব্যথা একটি সাধারণ বিষয়। বিভিন্ন কারণে-অকারণে মহিলাদের। কিছু
ক্ষেত্রে ব্যথা হালকা হয় আবার সহজেই সারানো যাই আবার কিছু ক্ষেত্রে তীব্র ব্যথা
হয় এবং দীর্ঘস্থায়ী হয়ে থাকে। চলুন জেনে নেওয়া যাক মহিলাদের কোমর ব্যথার কারণ
গুলো :
১.মাসিকের সময় মহিলাদের কোমর ব্যথা হয় কেননা জরায়ু সংকুচিত হওয়ার ফলে
অতিরিক্ত কোমর ব্যথা হয়।
২.মহিলাদের কোমর ব্যাথার আরও একটি কারণ হলো গর্ভঅবস্থায় শরীরের ওজন বৃদ্ধি এবং
হরমোনের পরিবর্তনের ফলে কোমরে ব্যথা হয়।
৩.মহিলারা ভারী জিনিস তুললে বা বসা বা দাঁড়ানো ভুলের কারণে অথবা অতিরিক্ত
ব্যায়ামের ফলে পেশিতে টান ধরতে পারে তখনই কোমর ব্যথা হতে পারে।
৪.মহিলাদের কোমর ব্যাথার আরও একটি কারণ হচ্ছে স্পন্ডিলাইটিস অস্টিওআর্থ্রাইটিস
বার ডিস্ক হরমোনের মত মেরুদন্ডের সমস্যাগুলি কোমর ব্যথার প্রধান কারণ হতে পারে।
৫.মানসিক চাপের কারণে শরীরের বিভিন্ন শারীরিক সমস্যা দেখা দিতে পারে।আবার
অস্বাস্থ্যকর জীবন যাপনের কারণে মহিলাদের কোমরে ব্যথা হতে পারে।
এবার চলুন মহিলাদের কোমর ব্যাথার প্রতিকারগুলো জেনে নি :
১.মহিলাদের কোমর ব্যথা হলে কিছুদিনের জন্য বিশ্রাম নেওয়া উচিত।
২.অতিরিক্ত কোমর ব্যথা হলে ব্যথার ওষুধ সেবন যেমন আইবোপ্রফেন অথবা এসিটা মিনোফেন
সেবন করতে পারেন। কিন্তু অতিরিক্ত মাত্রায় সেবন করা উচিত না।
৩.অতিরিক্ত কোমর ব্যথায় ফিজিওথেরাপি দিলে শরীরের শক্তি ও নমনীয়তা বৃদ্ধিতে
সাহায্য করে ।
৪.অতিরিক্ত ওজন কোমরের উপর চাপ সৃষ্টি করতে পারে তাই ওজন নিয়ন্ত্রণ করলে কোমর
ব্যথা থেকে নিস্তার পাওয়া যাবে।
৫.নিয়মিত ব্যায়াম শরীরের শক্তি ও নমনীয়তা বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। মহিলাদের কোমর
ব্যথার প্রতিকার হচ্ছে ব্যায়াম করা নিয়মিত।
কোমরের ব্যথা কমানোর মলম :
কোমরের ব্যথা কমানোর একটি মলমের নাম হচ্ছে ডাইক্লোফেন ১% ওয়েন্টমেন্ট ব্যথা দূর
করতে এই মলমটি খুবই কার্যকরী।
কোমরের ব্যাথা সারাতে আরো একটি মলম হচ্ছে মুভ (moov) । এই মলমটি ব্যথা কমাতে খুবই
ভূমিকা পালন করে।
কোমরের ব্যথা সারানোর জন্য যে পন্থায় অবলম্বন করুন না কেন অবশ্যই দীর্ঘদিন
ব্যাথা হলে ডাক্তারের শরণাপন্ন হবেন। কেননা কোন কিছুই দীর্ঘদিন তাই ভালো না। কোমর
ব্যথা থেকে আরো কিছু সমস্যা দেখা দিতে পারে। তাই দ্রুত ডাক্তারের শরণাপন্ন হবেন।
শেষ কথা: কোমর ব্যথা সারানোর সহজ উপায় - কোমরের ব্যথা কমানোর উপায় ব্যায়াম
পোষ্টের মাধ্যমে কোমর ব্যথা সারানোর সহজ উপায় - কোমরের ব্যথা কমানোর উপায়
ব্যায়াম : জানতে পারলেন । মনোযোগ সহকারে পড়ে থাকেন তাহলে আশা করি আপনার কোন
সমস্যা হওয়ার কথা না কোমর ব্যথা সারানোর সহজ উপায় - কোমরের ব্যথা কমানোর উপায়
ব্যায়াম : সম্পর্কে জানতে পারবেন। আপনাদের যদি এই পোস্টটি ভাল লেগে থাকে তাহলে
অবশ্যই আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করবেন ।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url