রাতে ঘুমানোর আগে কিসমিস খেলে কি হয় -প্রতিদিন কিসমিস খেলে কি হয়
রাতে ঘুমানোর আগে কিসমিস খেলে কি হয় -প্রতিদিন কিসমিস খেলে কি হয় অনেকে জানেন
না এই আর্টিকেল থেকে জেনে নিতে পারেন এছাড়া আজকে আমি আপনাদের সাথে আলোচনা করব
রাতে ঘুমানোর আগে কিসমিস খেলে কি হয় -প্রতিদিন কিসমিস খেলে কি হয়। আজকের এই
আর্টিকেলটি আপনি যদি মনোযোগ সহকারে পড়েন রাতে ঘুমানোর আগে কিসমিস খেলে কি হয়
-প্রতিদিন কিসমিস খেলে কি হয় শুধুমাত্র একটি পোস্ট থেকে জেনে নিতে পারবেন
।
রাতে ঘুমানোর আগে কিসমিস খেলে কি হয় -প্রতিদিন কিসমিস খেলে কি হয়।এই আর্টিকেলটি
আপনি মনোযোগ সহকারে পড়েন তাহলে রাতে ঘুমানোর আগে কিসমিস খেলে কি হয় -প্রতিদিন
কিসমিস খেলে কি হয় আর কোন প্রশ্ন থাকবে না।
প্রতিদিন কিসমিস খেলে কি হয়
কে না জানে , কিসমিস খুবই উপকারী হয়ে থাকে । এটা হলো আপনার শরীরের ক্ষতিকারক
কোলেস্টেরল দূর করে থাকে । কিসমিসে আছে নানা ধরনের সব ভিটামিন ও মিনারেল । . .
.
- ব্লাড প্রেসার বা উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করতে সহায়তা করে থাকে ৷
- রক্ত স্বল্পতা বা রক্ত শূন্যতা কমাতে সহায়তা করে থাকে ৷
- হজমশক্তি বাড়াতে সহযোগিতা করে থাকে ৷
- রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে অধিক পরিমাণ এ সহায়তা করে থাকে ৷
- বিষমুক্ত শরীর গঠন করতে সহায়তা করে থাকে ৷
- কোষ্ঠকাঠিন্য কমাতে সহায়তা করে থাকে
রাতে ঘুমানোর আগে কিসমিস খেলে কি হয়
এ সম্পর্কে বিস্তারিত ভাবে অবগত নন তাদের কে এই রাতে ঘুমানোর আগে কিসমিস খেলে
কি হয় এ সম্পর্কে বিস্তারিত ভাবে দেওয়া হলো এক নজর এ দেখে নিতে পারেন
এবং আপনারা আপনার অবস্থার সাথে মিলিয়ে নিবেন এবং দেখবেন আপনার পরিস্থিতি এর
সাথে মিলে যায় কি , না ৷ তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক যে , রাতে ঘুমানোর আগে
কিসমিস খেলে কি হয় -
পুষ্টিবিদ রা বলছেন যে , নানা পুষ্টিগুণে ভরপুর কিশমিশ রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে
খেলে অনেক অনেক উপকার পাওয়া যায় । ভেজানো কিশমিশ পানিসহ খেলে আর ও বেশি পরিমাণ
দ্রুত উপকার মেলে । -
১ । ওজন নিয়ন্ত্রণ করার জন্য : কিশমিশ প্রাকৃতিক শর্করা সমৃদ্ধ এবং শরীরে
অভ্যন্তরীণ বাড়তি ক্যালরি যোগ করা ছাড়াই ক্ষুধা নিয়ন্ত্রণে রাখে । তাই
দীর্ঘক্ষণ পর্যন্ত পেট ভরা রাখার পাশাপাশি ওজন নিয়ন্ত্রণ করে রাখতে সহায়তা করে
থাকে এটি । খালি পেটে ভেজানো কিশমিশ গুলো খেলে দারুণ ভাবে উপকার পাওয়া যায় ।
২ । রক্তস্বল্পতা দূর করার জন্য : প্রচুর পরিমাণে লৌহ ও ভিটামিন বি কমপ্লেক্স
সমৃদ্ধ কিশমিশ গুলো সাধারণত রক্তস্বল্পতা সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে থাকে ।
এতে থাকা কপার রক্তের লোহিত কণা গুলোর পরিমাণ বাড়ায় ।
৩ । হজমে সহায়তা করে থাকে : কিশমিশ আঁশ সমৃদ্ধ তাই পানি তে ভিজিয়ে রাখার কারণে
এটি প্রাকৃতিক ভাবে রেচক হিসেবে কাজ করে থাকে । ভেজানো কিশমিশ গুলো হজমের
সমস্যা উন্নত করে কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা কমায় এবং পেট পরিষ্কার রাখে ।
৪ । রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করতে সহায়তা করে : কিশমিশ পটাশিয়াম সমৃদ্ধ , যা শরীরের
লবণাক্ততার ভারসাম্য বজায় রাখে ও রক্তচাপ নিমন্ত্রণ করতে সহায়তা করে থাকে । এটা
অ্যান্টি অক্সিডেন্টে এর ভালো উৎস যা রক্তনালির জৈব রসায়নে ইতিবাচক পরিবর্তন
আনে । ফলে রক্তচাপ হ্রাস পেতে পারে ।
৫ । হাড়ের সুরক্ষা করতে : বোরন হাড় গঠনের জন্য প্রয়োজন , যা কিশমিশে প্রচুর
পরিমাণে থাকে । এতে আর ও রয়েছে ক্যালসিয়াম ও মাইক্রোনিউট্রিয়েন্ট । প্রতিদিন
ভেজা কিশমিশ খাওয়া হাড় সুস্থ ও সুদৃঢ় রাখতে সাহায্য করে থাকে ।
৬ । মুখের দুর্গন্ধ দূর করতে : কিশমিশে আছে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টি
ব্যাক্টেরিয়াল উপাদান , যা মুখের স্বাস্থ্য রক্ষায় ও দুর্গন্ধ দূর করতে সাহায্য
করে থাকে ।
৭ । রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বৃদ্ধি করতে : কিশমিশ ভিটামিন বি এবং সি সমৃদ্ধ । তাই
এই শুকনো ফলটি রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়ায় এবং সম্ভাব্য সংক্রমণের ঝুঁকি কমায় ।
এর প্রদাহনাশক উপাদান জ্বর , সংক্রমণ ও অন্যান্য দুর্বলতা থেকে সুরক্ষিত রাখতে
সাহায্য করে থাকে ৷
৮ । শক্তি জোগায় : কিশমিশে থাকা প্রাকৃতিক গ্লুকোজ কর্মশক্তি বাড়ায় । পরিমিত
কিশমিশ খাওয়া দুর্বলভাব কমায় ও ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখে ।
৯ । অন্ধত্ব ও কোলেস্ট্রেরল দূর করতে : কিশমিশে আছে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টি
অক্সিডেন্ট , যা অন্ধত্ব প্রতিরোধ করে । কিশমিশের দ্রবণীয় ফাইবার লিভার থেকে
কোলেস্টেরল দূর করতে সাহায্য করে ।
১০ । অনিদ্রা জনিত সমস্যা সমাধান : কিশমিশে রয়েছে প্রচুর আয়রন , যা মানুষের
অনিদ্রার সমস্যা দূর করতে সহায়ক । তাই প্রতিদিনই সকালে খালি পেটে ২ টি করে
কিশমিশ খাওয়ার অভ্যাস করতে পারেন ।
১১ । দৃষ্টিশক্তি বৃদ্ধি করতে : কিশমিশে থাকা ভিটামিন এ এবং বিটা ক্যারোটিন
দৃষ্টিশক্তি বৃদ্ধিতে সাহায্য করে , যা শিশুদের জন্য বিশেষ উপকারী ।
১২ । মনোযোগ ও বুদ্ধির বিকাশ করতে : শিশুদের বুদ্ধির বিকাশে দারুণ কাজ করে থাকে
কিশমিশ । এতে থাকা উপকারী উপাদান বোরন যেকোনো কাজে মনোযোগী হতে সাহায্য করে ।
১৩ । মানসিক প্রশান্তি প্রাপ্তির জন্য : কিশমিশে থাকা আয়রন গভীর ঘুমের জন্য
বিশেষ উপকারী । তা ছাড়া নিয়মিত কিশমিশ খাওয়ার মাধ্যমে শরীরে অবসাদ দূর হতে পারে
, যা মানসিক প্রশান্তি আনতে দারুণ কাজ করে থাকে ।
১৪ । ত্বকের যত্ন নিতে : কিশমিশ মিনারেল , ভিটামিন সি , ই আর কোলাজেন উৎপাদনে
বিশেষ ভূমিকা রাখে । ভিটামিন বি ৬ , ক্যালশিয়াম , পটাশিয়াম এবং কপারের মতো
প্রয়োজনীয় পুষ্টি রয়েছে কিশমিশে । এ ছাড়া ও এতে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং
অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল গুণ । যে কারণে ত্বকের আর্দ্রতা ধরে রাখে ফলটি । সূর্যের
ক্ষতিকর রশ্মি থেকেও বাঁচায় । তাই নিয়মিত রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে কিংবা সকালে
কিশমিশ খাওয়ার অভ্যাস করুন । এতে ত্বক হয়ে ওঠে উজ্জ্বল ও বলি রেখা মুক্ত ।
কালো , সোনালি , বাদামি , লাল যে রঙেরই পানিতে ভেজানো কিশমিশ আপনি রাতে খান না
কেন , সবটাতেই উপকার মেলে । আধা কাপ ফুটানো স্বাভাবিক তাপমাত্রার পানিতে ৭ টি
কিশমিশ ভিজিয়ে রাখুন । ৪ ঘন্টা পর ভিজে গেলে পানি সহ সে কিশমিশ রাতে ঘুমাতে
যাওয়ার আগে খেয়ে নিন । ব্যাস , এক সপ্তাহ পর আয়নায় আবিষ্কার করুন আপনার
লাবণ্যময় ত্বক ।
সকালে খালি পেটে কিসমিস খেলে কি হয়
সকালে খালি পেটে কিসমিস খেলে কি হয় এ সম্পর্কে বিস্তারিত ভাবে নিচে দেওয়া হলো
এক নজর এ দেখে নিতে পারেন এবং আপনারা আপনার অবস্থার সাথে মিলিয়ে নিবেন এবং
দেখবেন আপনার পরিস্থিতি এর সাথে মিলে যায় কি , না ৷ তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক
যে , সকালে খালি পেটে কিসমিস খেলে কি হয় -
- ক্লান্তি দূর করে: কিসমিস ভিজিয়ে রাখলে এতে থাকা ফাইবার এবং অন্যান্য পুষ্টি উপাদান শরীরে শোষিত হয়। ফলে শরীরে শক্তি বৃদ্ধি পায় এবং ক্লান্তি দূর হয়।
- হজমশক্তি বাড়ায় : কিসমিস ভিজিয়ে রাখলে এতে থাকা ফাইবার এর পরিমাণ বেড়ে যায় । ফলে হজমশক্তি বাড়ে এবং কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হয়ে যায় ৷
- রক্তস্বল্পতা দূর করে : কিসমিসে আয়রন , ফলিক অ্যাসিড এবং ভিটামিন বি - 12 থাকে । এই উপাদান গুলো রক্তস্বল্পতা দূর করতে সাহায্য করে থাকে ।
- ওজন কমাতে সাহায্য করে : কিসমিস ভিজিয়ে রাখলে এতে থাকা ফাইবার পরিমাণ গুলো বেড়ে যায় । ফলে হজমশক্তি বাড়ে এবং খাবার খাওয়ার পরিমাণ গুলো কমে যায় ।
- এতে ওজন কমাতে সাহায্য হয়ে ত্বক সুন্দর করে : কিসমিসে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে । এই অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট গুলো ত্বক কে ক্ষতির হাত থেকে রক্ষা করে থাকে এবং ত্বক কে উজ্জ্বল করে তোলে ।
- চুলের স্বাস্থ্য ভালো রাখে : কিসমিসে ভিটামিন বি - 12 থেকে থাকে । এই ভিটামিন টি চুলের বৃদ্ধি এবং স্বাস্থ্যের জন্য প্রয়োজনীয় ।
কিসমিস খেলে কি মানুষ ফর্সা হয়
কিসমিস ত্বকের জন্য উপকারী : পুষ্টিকর হওয়ার পাশাপাশি কিসমিস ত্বক কে সুস্থ ও
সুন্দর রাখতে ও বেশ সহায়ক । কিসমিস কোষের যে কোনো ক্ষতি থেকে রক্ষা করে থাকে ।
এতে উপস্থিত ‘ ফেনলস ’ নামক অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট গুলো ত্বকের কোষ গুলোকে (
কোলাজেন এবং ইলাস্টিন ) ক্ষতিকারক ফ্রি র্যাডিকেলের প্রভাব থেকে দূরে রাখে ,
যার ফলে বলিরেখা এবং সূক্ষ্ম রেখার মতো বার্ধক্যের লক্ষণ গুলো হ্রাস করে থাকে ।
এটি পরিষ্কার এবং উজ্জ্বল ত্বক পেতে শরীর থেকে টক্সিন বের করে দিতে ও সাহায্য
করে থাকে ।
অতিরিক্ত কিসমিস খেলে কি হয়
প্রতিটি জিনিস খাওয়ার যেমন উপকারিতা আছে ঠিক তেমনি আবার যে কোন প্রকার জিনিস
খাওয়ার কিছু অপকারিতা রয়েছে ৷ অতিরিক্ত পরিমাণ কোন প্রকার কিছু ভালো নয় ৷
কিসমিস নিঃসন্দেহে অনেক বেশি পরিমাণ উপকারী ৷ তবে একটি বিষয় সব সময় মনে রাখতে
হবে যে , অতিরিক্ত পরিমাণ কোন কিছু ভালো নয় ৷ নিচে অতিরিক্ত কিসমিস খেলে কি
হয়
এ সম্পর্কে বিস্তারিত ভাবে অবগত করার জন্য নিচে অতিরিক্ত কিসমিস খেলে কি হয় এ
সম্পর্কে বিস্তারিত ভাবে দেওয়া হলো এক নজর এ দেখে নিতে পারেন এবং আপনারা আপনার
অবস্থার সাথে মিলিয়ে নিবেন এবং দেখবেন আপনার পরিস্থিতি এর সাথে মিলে যায় কি ,
না ৷ তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক যে , অতিরিক্ত কিসমিস খেলে কি হয় -
কিসমিস ফাইবার , ভিটামিন , খনিজ এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের একটি খুব ভালো উৎস ।
কিসমিস খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হয়ে থাকে , রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকে , হৃদরোগ
এবং ক্যান্সার এর ঝুঁকি কমে এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায় । তবে ,
অতিরিক্ত পরিমাণ কিসমিস খেলে কিছু ক্ষতি হতে পারে । অতিরিক্ত কিসমিস খেলে গ্যাস
, ডায়রিয়া এবং বমি বমি ভাব হতে পারে ।
শুকনো কিসমিস খেলে কি হয়
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে : কিশমিশ হলো ভিটামিন বি এবং সি সমৃদ্ধ । তাই
এই শুকনো ফল টি সাধারণত রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা গুলো বাড়ায় এবং সম্ভাব্য সংক্রমণ
করার ঝুঁকি কমায় । এর প্রদাহনাশক উপাদান গুলো জ্বর , সংক্রমণ ও অন্যান্য
দুর্বলতা থেকে সুরক্ষিত রাখতে সাহায্য করে থাকে ৷
অন্ধত্ব ও কোলেস্ট্রেরল দূর করতে : কিশমিশে আছে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টি
অক্সিডেন্ট , যা অন্ধত্ব প্রতিরোধ করে থাকে । কিশমিশের দ্রবণীয় ফাইবার লিভার
থেকে কোলেস্টেরল দূর করতে সাহায্য করে থাকে ।মনোযোগ ও বুদ্ধির বিকাশ করতে :
শিশুদের বুদ্ধির বিকাশে দারুণ কাজ করে কিশমিশ । এতে থাকা উপকারী উপাদান বোরন
যেকোনো কাজে মনোযোগী হতে সাহায্য করে ।
প্রতিদিন কতটুকু কিসমিস খাওয়া উচিত
যে কোন প্রকার জিনিস সঠিক নিয়মে সঠিক মাত্রায় খাওয়ার উচিত ৷ কোন কিছু প্রয়োজন
এর তুলনায় বেশি পরিমাণ খাওয়া উচিত না ৷ প্রতিদিন কতটুকু কিসমিস খাওয়া উচিত এ
সম্পর্কে বিস্তারিত ভাবে নিচে দেওয়া হলো এক নজর এ দেখে নিতে পারেন এবং আপনারা
আপনার অবস্থার সাথে মিলিয়ে নিবেন এবং দেখবেন আপনার পরিস্থিতি এর সাথে মিলে যায়
কি , না ৷ তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক যে , প্রতিদিন কতটুকু পরিমাণ কিসমিস খাওয়া
উচিত এ সম্পর্কে বিস্তারিত ভাবে -
কিসমিসে ফাইবার রয়েছে , প্রোটিন রয়েছে , আয়রন রয়েছে , পটাসিয়াম রয়েছে , কপার
এবং ভিটামিন ও বি ৬ ইত্যাদি পুষ্টি উপাদান গুলো রয়েছে । বিশেষজ্ঞদের মতে ,
সাধারণত সারারাত পানি তে ভিজিয়ে সকালে এটি খেলে অনেক বেশি পরিমাণ উপকার মেলে ।
তবে তা খেতে হবে পরিমিত মাত্রা তে । পুষ্টিবিদদের মতে , দিনে সাধারণত ৪০ গ্রাম
থেকে ৫০ গ্রাম কিসমিস খাওয়া যায় ।
কিশমিশ খেলে কি মোটা হয়
কিশমিশ খেলে কি মোটা হয় এ সম্পর্কে বিস্তারিত ভাবে অবগত নন তাদের কে এই কিশমিশ
খেলে কি মোটা হয় এ সম্পর্কে বিস্তারিত ভাবে অবগত করার জন্য নিচে এই কিশমিশ
খেলে কি মোটা হয় এ সম্পর্কে বিস্তারিত ভাবে দেওয়া হলো এক নজর এ দেখে নিতে
পারেন এবং আপনারা আপনার অবস্থার সাথে মিলিয়ে নিবেন এবং দেখবেন আপনার পরিস্থিতি
এর সাথে মিলে যায় কি , না ৷ তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক যে , কিশমিশ খেলে কি
মোটা হয় -
কিসমিস খেলে সাধারণত ওজন কমতে পারে , আবার কোন ক্ষেত্রে ওজন বাড়তে ও পারে । এর
কারণ হলো যে - কিসমিস হলো একটি উচ্চ ক্যালোরিযুক্ত খাবার । প্রতি ১০০ গ্রাম
কিসমিস এ প্রায় ২৮৭ ক্যালোরি থাকে । তাই আবার অনিয়ন্ত্রিত ভাবে কিশমিশ খেলে
ওজন বাড়তে ও পারে ।
শেষ কথা: রাতে ঘুমানোর আগে কিসমিস খেলে কি হয় -প্রতিদিন কিসমিস খেলে কি হয়
আজকের পোষ্টের মাধ্যমে আপনারা রাতে ঘুমানোর আগে কিসমিস খেলে কি হয় -প্রতিদিন
কিসমিস খেলে কি হয় জানতে পারলেন । পোস্টটি যদি মনোযোগ সহকারে পড়ে থাকেন তাহলে
আশা করি আপনার কোন সমস্যা হওয়ার কথা না রাতে ঘুমানোর আগে কিসমিস খেলে কি হয়
-প্রতিদিন কিসমিস খেলে কি হয় সম্পর্কে জানতে । আপনাদের যদি এই পোস্টটি ভাল
লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করবেন ।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url