fenadin 120 কিসের ওষুধ - ফেনাডিন ১২০ খাওয়ার নিয়ম
fenadin 120 কিসের ওষুধ - ফেনাডিন ১২০ খাওয়ার নিয়ম এই আর্টিকেল থেকে জেনে নিতে
পারেন এছাড়া আজকে আমি আপনাদের সাথে আলোচনা করব fenadin 120 কিসের ওষুধ - ফেনাডিন
১২০ খাওয়ার নিয়ম আজকের এই আর্টিকেলটি আপনি যদি মনোযোগ সহকারে পড়েন fenadin 120
কিসের ওষুধ - ফেনাডিন ১২০ খাওয়ার নিয়মশুধুমাত্র একটি পোস্ট থেকে জেনে নিতে
পারবেন ।
fenadin 120 কিসের ওষুধ - ফেনাডিন ১২০ খাওয়ার নিয়ম। এই আর্টিকেলটি আপনি মনোযোগ সহকারে পড়েন তাহলে fenadin 120 কিসের ওষুধ - ফেনাডিন ১২০ খাওয়ার নিয়ম আর কোন প্রশ্ন থাকবে না ।
fenadin 120 কিসের ওষুধ
অ্যালার্জিক রাইনাইটিস : ফেক্সোফেনাডিন ১২ বছর বা তার বেশি বয়সী প্রাপ্ত বয়স্ক
রোগীর এবং শিশুদের মধ্যে মৌসুমী এবং পেরিনিয়াল অ্যালার্জিক রাইনাইটিস সম্পর্কিত
লক্ষণ গুলোর উপশম করার জন্য নির্দেশিত হয়ে থাকে । কার্যকর ভাবে চিকিতসা করা
লক্ষণ গুলোর মধ্যে রয়েছে হাঁচি , রাইনোরিয়া , ল্যাক্রিমেশন , চুলকানি , চোখ লাল
হওয়া জনিত সমস্যা গুলো পরিলক্ষিত করা হলে এবং চুলকানি নাক / তালু / গলা ।
ফেক্সোফেনাডিন স্বাস্থ্য - সম্পর্কিত জীবন যাত্রার মান এবং কাজ / ক্রিয়াকলাপ
উৎপাদনশীলতা উন্নত করে থাকে । ক্রণিক ইডিয়প্যাথিক আর্টিক্যারিয়া : ফেক্সোফেনাডিন
প্রাপ্ত বয়স্কদের এবং ১২ বছর বা তার বেশি বয়সী শিশুদের মধ্যে ক্রণিক
ইডিয়প্যাথিক আর্টিক্যারিয়া - এর সাথে সম্পর্কিত লক্ষণ গুলোর উপশম করার জন্য
নির্দেশিত হয়ে থাকে ৷ ফেক্সোফেনাডিন ক্রণিক ইডিয়প্যাথিক ছত্রাক জনিতর লক্ষণ ও
উপসর্গ , চাকার সংখ্যা এবং প্রুরিটাস উল্লেখ যোগ্য ভাবে হ্রাস করে থাকে ।
ফেক্সোফেনাডিন স্বাস্থ্য - সম্পর্কিত জীবনযাত্রার মান এবং কাজ / ক্রিয়াকলাপ
উৎপাদনশীলতা উন্নত করে থাকে ।
ফেনাডিন ১২০ এর উপকারিতা
Fenadin 120 সাধারণত প্রাপ্ত বয়স্কদের ক্ষেত্রে সিজনাল এলার্জিক রাইনাইটিস ও
ক্রনিক ইডিওপ্যাথিক নিরাময় করার জন্য ব্যবহার করা এর জন্য নির্দেশনা দেওয়া হয়ে
থাকে ৷ অর্থাৎ , এদিক থেকে এই ফেনাডিন ট্যাবলেট গুলো অনেক টা উপকার করে থাকে । এ
ছাড়া বাচ্চাদের এ রোগে Fenadin ট্যাবলেট গুলো ব্যবহার করা হয়ে থাকে ৷ এ ছাড়া ঘন
ঘন হাচি হওয়া জনিত সমস্যা গুলো পরিলক্ষিত করা হলে , চোখের চুলকানি এর লক্ষণ গুলো
পরিলক্ষিত করা হলে এবং চোখ ওঠা সহ বিভিন্ন রোগ থেকে আমাদের কে মুক্তি দিয়ে থাকে
।
আরো পড়ুনঃমাথা ব্যথা কমানোর ১০টি ঔষধের নাম
এই ফেনাডিন ১২০ মিঃ গ্রাঃ প্রাপ্ত বয়স্ক ও বাচ্চাদের সিজনাল অ্যালার্জিক
রাইনাইটিস এবং ক্রনিক ইডিওপ্যাথিক ইউর্টিকিয়ার নিরাময় করার জন্য নির্দেশিত করা
হয়ে থাকে ৷ তবে অনেক রোগী আছে যারা এই ঔষুধ সম্পর্কে জেনে থাকেন না । অর্থাৎ ,
বলতে গেলে এই ঔষুধ বিভিন্ন রকম কাজ করে থাকে একটি শরীরে । আর এই ঔষুধ খাওয়ার
জন্য বিভিন্ন উপকারিতা রয়েছে । অতএব , নিচে থেকে জেনে নিন ফেনাডিন ১২০ এর কাজ
গুলো সম্পর্কে ।
- চোখের চুলকানি জনিত সমস্যা গুলো পরিলক্ষিত করা হলে এই ফেনাডিন ১২০ ব্যবহার করা হয়ে থাকে ।
- গলা ব্যথা অনুভব করে থাকলে এই ফেনাডিন ১২০ ব্যবহার করা হয়ে থাকে ।
- অ্যালার্জিক রাইনাইটিস এবং ক্রনিক ইডিওপ্যাথিক ইউর্টিকারিয়া জনিত সমস্যা গুলো সমাধান করতে ফেনাডিন ১২০ ব্যবহার করা হয়ে থাকে ।
- অতিরিক্ত হাঁচি জনিত সমস্যা গুলো সাধারণত সমাধান করতে ফেনাডিন ১২০ ব্যবহার করা হয়ে থাকে ।
- হাঁচির এবং এলার্জি কারণে তাকে লাল হয়ে যাওয়া জনিত সমস্যা গুলো সমাধান করতে ফেনাডিন ১২০ ব্যবহার করা হয়ে থাকে ।
- সর্দিজনিত এলার্জি জনিত সমস্যা গুলো সমাধান করতে ফেনাডিন ব্যবহার করা হয়ে থাকে ।
ফেনাডিন কিসের ওষুধ
ফেনাডিন ১২০ ( fenadin 120 ) মি. গ্রা. ট্যাবলেট অ্যালার্জির চিকিৎসায় ব্যবহৃত
করা হয়ে থাকে জন্য জনপ্রিয় একটি ঔষধ । এটি অ্যালার্জিক রাইনাইটিস ও
দীর্ঘস্থায়ী ফুসকুড়ি তে ভালো করার কাজ করে থাকে । এই ট্যাবলেট গুলোর মূল উপাদান
গুলো হলো - ফেক্সোফেনাডিন হাইড্রোক্লোরাইড । এটি হলো সাধারণত একটি দ্বিতীয়
প্রজন্মের অ্যান্টিহিস্টামাইন , যা আপনার প্রথম প্রজন্মের ঔষধ গুলোর তুলনায় কম
তন্দ্রা সৃষ্টিকারি হয়ে থাকে ।
এটি সাধারণত আপনার শরীরে হিস্টামিনের ক্রিয়া কে রোধ করে থাকে , যা কিনা মূলত
আপনার অ্যালার্জির জন্য দায়ী । ফলে আপনার , এটি হাঁচি , নাক দিয়ে পানি ঝরা ,
চুলকানি , এবং ফুসকুড়ির মতো লক্ষণ গুলোর প্রশমনে উপকারি একটি ঔষধ ।
ফেক্সোফেনাডিন লিভারে বিপাকিত হয়ে থাকে না বলে , অন্যান্য ঔষধ গুলোর সাথে লিভারে
মিথস্ক্রিয়া হয়ে থাকে না । তবুও , ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে এবং ঔষধ গুলোর লেবেল
টি সাবধানে পড়ে তারপর এটি সেবন করুন ।
ফেনাডিন ১২০ খাওয়ার নিয়ম
এলার্জিক রাইনাইটিস জনিত সমস্যা গুলো পরিলক্ষিত করা হলে সেবন মাত্রা হবে হলো -
প্রাপ্ত বয়স্ক এবং ১২ বছর এর বেশী বয়সের শিশুদের জন্য ঔষধ সেবন করা এর মাত্রা হবে
হলো : ট্যাবলেট : ৬০ মিঃ গ্রাঃ করে দৈনিক দুই বার অথবা ১২০ মিঃ গ্রাঃ করে দৈনিক
এক বার অথবা ১৮০ মিঃ গ্রাঃ করে দৈনিক এক বার করে সেবন করতে হবে ৷ বৃক্কীয়
কার্যকারিতা কমে গেলে : ৬০ মিঃ গ্রাঃ করে দৈনিক এক বার
৬ থেকে ১১ বছর বয়সের শিশুদের জন্য ঔষধ সেবন করা এর মাত্রা হবে হলো : ট্যাবলেট এর
জন্য : ৩০ মিঃ গ্রাঃ করে দৈনিক দুই বার অথবা ৬০ মিঃ গ্রাঃ করে দৈনিক এক বার
বৃক্কীয় কার্যকারিতা কমে গেলে : ৩০ মিঃ গ্রাঃ করে দৈনিক এক বার করে সেবন করতে
পারেন ৷২ থেকে ১১ বছর বয়সের শিশু রোগীদের জন্য ডোজ নির্ণয় করতে হবে হলো :
সাসপেনশন : ৩০ মিঃ গ্রাঃ করে অথবা ৫ মিঃ লিঃ করে ( ১ চা - চামচ ) দৈনিক দুই বার
বৃক্কীয় কার্যকারিতা কমে গেলে :
৩০ মিঃ গ্রাঃ করে অথবা ৫ মিঃ লিঃ করে ( ১ চা-চামচ ) দৈনিক এক বার ক্রণিক
ইডিয়প্যাথিক আর্টিক্যারিয়া - প্রাপ্ত বয়স্ক রোগীদের জন্য এবং ১২ বছরের বেশী বয়সের
শিশু রোগীদের জন্য ডোজ নির্ণয় করতে হবে হলো : ট্যাবলেট এর জন্য : ৬০ মিঃ গ্রাঃ
করে দৈনিক দুই বার অথবা ১২০ মিঃ গ্রাঃ করে দৈনিক এক বার অথবা ১৮০ মিঃ গ্রাঃ করে
দৈনিক এক বার বৃক্কীয় কার্যকারিতা কমে গেলে : ৬০ মিঃ গ্রাঃ করে দৈনিক এক বার করে
সেবন করতে হবে ৷
৬ থেকে ১১ বছর বয়সের শিশু রোগীদের জন্য ঔষধ এর মাত্রা নির্ধারণ করতে হবে হলো :
ট্যাবলেট এর জন্য : ৩০ মিঃ গ্রাঃ করে দৈনিক দুই বার অথবা ৬০ মিঃ গ্রাঃ করে দৈনিক
এক বার বৃক্কীয় কার্যকারিতা কমে গেলে সেবন মাত্রা নির্ধারণ করতে হবে হলো : ৩০ মিঃ
গ্রাঃ করে দৈনিক এক বার করে সেবন করতে হবে ৷
৬ মাস থেকে ২ বছরের কম বয়সের শিশু রোগীদের জন্য ঔষধ এর মাত্রা নির্ধারণ করতে হবে
হলো : সাসপেনশন : ১৫ মিঃ গ্রাঃ করে অথবা ২.৫ মিঃ লিঃ করে ( ১ / ২ চা - চামচ )
দৈনিক দুই বার করে সেবন করতে হবে ৷ বৃক্কীয় কার্যকারিতা কমে গেলে সেবন মাত্রা
নির্ধারণ করতে হবে হলো : ১৫ মিঃ গ্রাঃ করে অথবা ২.৫ মিঃ লিঃ করে ( ১ / ২ চা -
চামচ ) দৈনিক এক বার করে সেবন করতে হবে ৷
২ থেকে ১১ বছর বয়সের শিশু রোগীদের জন্য ঔষধ এর মাত্রা নির্ধারণ করতে হবে হলো :
সাসপেনশন : ৩০ মিঃ গ্রাঃ করে অথবা ৫ মিঃ লিঃ করে ( ১ চা - চামচ ) দৈনিক দুই বার
করে সেবন করতে হবে ৷ বৃক্কীয় কার্যকারিতা কমে গেলে সেবন মাত্রা নির্ধারণ করতে হবে
হলো : ৩০ মিঃ গ্রাঃ করে অথবা ৫ মিঃ লিঃ করে ( ১ চা - চামচ ) দৈনিক এক বার করে
সেবন করতে হবে ৷
ফেনাডিন ১২০ দাম কত
- Dosage Form : ট্যাবলেট
- Generic : ফেক্সোফেনাডিন হাইড্রোক্লোরাইড
- Pharma : Renata Limited
- Strength : 120 mg
- Unit price : ৳ 8.00
- Box price : ৳ 400.00
ফেনাডিন ১২০ এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া
প্রতিটি ঔষধ সেবন করা এর যেমন উপকারিতা আছে ঠিক তেমনি আবার প্রতিটি ঔষধ সেবন করার
কিছু পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া গুলো রয়েছে ৷ তাই যে কোন ঔষধ সেবন করা এর আগে অবশ্যই
ডাক্তার এর সাথে পরামর্শ গ্রহণ করতে হবে তারপর কোন ঔষধ সেবন করতে হবে ৷ কোন ঔষধ
সেবন করা এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া গুলো সম্পর্কে বিস্তারিত ভাবে অবগত না হয়ে যদি
ঔষধ গুলো সেবন করা হয়ে থাকে তাহলে আপনার উপকার এর থেকে অপকারিতা গুলো বেশি পরিমাণ
পরিলক্ষিত করা হয়ে থাকে ৷
তাই যে কোন ঔষধ সেবন করা এর আগে অবশ্যই ডাক্তার এর সাথে পরামর্শ গ্রহণ করা ব্যতীত
ফার্মেসি থেকে কোন প্রকার কোন ঔষধ ক্রয় করে সেবন করা উচিত না ৷ ফেনাডিন ১২০ এর
পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া গুলো নূন্যতম একটি ধারনা নিচে দেওয়া হলো এক নজর এ দেখে নিতে
পারেন -
ফেনাডিন ১২০ মিঃ গ্রাঃ সেবন করার ফলে নিম্ন লিখিত কিছু সাধারণ পার্শ্ব
প্রতিক্রিয়া গুলো দেখা যেতে পারে । তবে দেখা গেলেও তা মৃদু ও ক্ষনস্থায়ী হয়ে
থাকে । যেসকল পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া দেখা দিতে পারে :
- মাথা ব্যথা অনুভব করে থাকে ৷
- ক্লান্তিবোধ কাজ করে থাকে ৷
- ঘুমঘুম ভাব হয়ে থাকে ৷
- বমি - বমি ভাব জনিত লক্ষণ গুলো পরিলক্ষিত করা হয়ে থাকে ৷
- অস্বাভাবিক ঘুম পায় ৷
- পিঠে ব্যাথা অনুভব করে থাকেন ৷
- মাথা ঘোরা এর সমস্যা গুলো পরিলক্ষিত করা হয়ে থাকে ৷\
- হাঁচি হয়ে থাকে ৷
- গলা ব্যথা অনুভব করা হয়ে থাকে ৷
- পেট খারাপ এর সমস্যা গুলো পরিলক্ষিত করা হয়ে থাকে ৷
- পেশী ব্যথা অনুভব করে থাকেন ৷
- মুখ শুকিয়ে যাওয়া জনিত সমস্যা গুলো পরিলক্ষিত করা হয়ে থাকে এবং
- পরিপাকতন্ত্রীয় সমস্যা গুলো পরিলক্ষিত করা হয়ে থাকে ।
Fenadin 120 bangla
নিম্নলিখিত ক্ষেত্র গুলো তে fenadin 120 mg সুপারিশ করা হয়ে থাকে -
- অ্যালার্জিক রাইনাইটিস জনিত সমস্যা গুলো পরিলক্ষিত করা হলে এর চিকিৎসার জন্য : প্রাপ্তবয়স্ক এবং ১২ বছর বা তার বেশি বয়সী শিশু রোগীদের মধ্যে , মৌসুমী এবং ক্রমাগত ভাবে অ্যালার্জিক রাইনাইটিস সমস্যা গুলোর জন্য সাধারণত এই ঔষুধ গুলো সেবন করতে বলা হয়ে থাকে ৷
- হাঁচি , রাইনোরিয়া , লাক্রিমেশন , চুলকানি , চোখ লাল হওয়া জনিত সমস্যা গুলো পরিলক্ষিত করা হলে এবং নাক , তালু , গলা চুলকানি জনিত সমস্যা গুলো পরিলক্ষিত করা হলে এবং ইডিওপ্যাথিক ছত্রাক ঘটিত চিকিৎসার জন্য সাধারণত এই ঔষুধ গুলো সেবন করতে বলা হয়ে থাকে ৷
ফেক্সোফেনাডিন সাধারণত অন্যান্য কোন প্রকার কোন ঔষধ গুলোর সাথে মিথস্ক্রিয়া করে
থাকে না । তবে , কিছু ব্যতিক্রম রয়েছে :
- এজিথ্রোমাইসিন বা কেটোকোনাজল : শরীরে ফেনাডিন এর পরিমাণ বৃদ্ধি করতে পারে ।
- অ্যান্টাসিড : ফেনাডিনের শোষণ কমাতে পারে ।
Fenadin 120
ফেনাডিন -১২০ এলার্জি ও ক্রনিক ইডিয়োপ্যাথিক আর্টিক্যারিয়ার জনিত সমস্যা গুলো
এর জন্য উপকারী ঔষুধ হলে ও কিছু ক্ষেত্রে এটি মূলত আপনার জন্য উপযুক্ত না ও হতে
পারে । বিশেষ করে , যদি আপনার ফেক্সোফেনাডিন বা ঔষধের অন্য কোনো উপাদান গুলোর
প্রতি অ্যালার্জি থেকে থাকে , গর্ভবতী হন , স্তন্যদান করেন কিংবা কিডনিতে তীব্র
সমস্যা থেকে থাকে , তাহলে এই ঔষধ গুলো সাধারণত এড়িয়ে চলাই ভালো ।
গর্ভবতী বা স্তন্যদান কারী মহিলা রোগীদের জন্য ফেনাডিন - ১২০ সেবন করার আগে
অবশ্যই কোন ডাক্তারের সাথে পরামর্শ গ্রহণ করা উচিত । এ ছাড়া ও , কিডনি জনিত
সমস্যা গুলো থাকলে ডাক্তার এর পরামর্শ গ্রহণ করা অনুযায়ী মাত্রা কমিয়ে বা ঔষুধ
পরিবর্তন করে খাওয়া যেতে পারে ।
শেষ কথা: fenadin 120 কিসের ওষুধ - ফেনাডিন ১২০ খাওয়ার নিয়ম
পোষ্টের মাধ্যমে আপনারা fenadin 120 কিসের ওষুধ - ফেনাডিন ১২০ খাওয়ার নিয়ম
জানতে পারলেন । মনোযোগ সহকারে পড়ে থাকেন তাহলে আশা করি আপনার কোন সমস্যা হওয়ার
কথা না fenadin 120 কিসের ওষুধ - ফেনাডিন ১২০ খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে জানতে ।
আপনাদের যদি এই পোস্টটি ভাল লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার
করবেন ।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url