ইসলামী ব্যাংক লোন নেয়ার পদ্ধতি ২০২৪ - ইসলামী ব্যাংকে অনলাইন একাউন্ট
ইসলামী ব্যাংক লোন নেয়ার পদ্ধতি ২০২৪। আজকে আলোচনার মূল টপিক হচ্ছে ইসলামী ব্যাংক লোন নেওয়ার পদ্ধতি ২০২৪ এবং আরো আলোচনা করব ইসলামী ব্যাংকে অনলাইন একাউন্ট খোলার নিয়ম। আপনারা যারা ইসলামী ব্যাংক লোন নেওয়ার পদ্ধতি ২০২৪ সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন তাদের জন্য আজকের এই আর্টিকেলটি অনেক উপকারে লাগবে।
ভূমিকা।বাংলাদেশে ব্যাংকিং।ইসলামী ব্যাংকে অনলাইন একাউন্ট
বর্তমানে বাংলাদেশের বিভিন্ন ব্যাংক রয়েছে। তাদের মধ্যে কিছু কিছু ব্যাক রয়েছে সেগুলো বর্তমানে অনেক জনপ্রিয় হয়ে উঠছে। আর তাদের মধ্যে হলো একটি ইসলামী ব্যাংক। এটিও বর্তমানে একটি জনপ্রিয় ব্যাংক। বর্তমানে আটটি শাখা রয়েছে। আর এই ব্যাংকের সুযোগ সুবিধা হল অনেক ভালো। আপনারা চাইলে খুব সহজে এবং কম ঝামেলায় লোন তুলতে পারবেন।
শুধু তাই নয় এর পাশাপাশি আপনি সঞ্চয়ও করতে পারবেন। কিন্তু কোন ব্যাংক থেকে লোন নেওয়ার আগে কিছু তথ্য জানা প্রয়োজন। তেমনি ইসলামী ব্যাংকের লোন নেওয়ার পূর্বে সে সম্পর্কে তথ্য জানা প্রয়োজন। আর এই তথ্য জানতে হলে আজকের এই পোস্টটি সম্পূর্ণ আপনাকে পড়তে হবে। তাই মনোযোগ সহকারে পোস্টটি পড়ুন।
ইসলামী ব্যাংক লোন নেয়ার পদ্ধতি ২০২৪ঃ
সুপ্রিয় পাঠক আপনি কি জানেন ইসলামী ব্যাংক লোন নেয়ার পদ্ধতি ২০২৪ সম্পর্কে। যদি না জেনে থাকেন তাহলে আজকের এই পর্বের মাধ্যমে আপনি জানতে পারবেন ইসলামী ব্যাংক লোন নেয়ার পদ্ধতি ২০২৪ এবং আপনি আরো জানতে পারবেন ইসলামী ব্যাংকে অনলাইন একাউন্ট।বর্তমান সময়ে যেকোনো ধরনের কাজে কিংবা ব্যবসা বাণিজ্যের জন্য আমাদের লোনের প্রয়োজন হয়ে থাকতে পারে।
এর জন্য আমরা বিভিন্ন ভালো ব্যাংকের খোঁজ করি। এই ভালো ব্যাংকগুলোর মধ্যে একটি হল ইসলামী ব্যাংক, এটি বাংলাদেশের অন্যতম একটি জনপ্রিয় ব্যাংক হিসেবে পরিচিত। আর আপনি যদি ইসলামী ব্যাংক থেকে লোন নিতে চাচ্ছেন। তাহলে এই পোস্টের দেওয়া তথ্য গুলো আপনার জানা প্রয়োজন। এই তথ্যগুলো জানার মাধ্যমে আপনি খুব সহজেই লোন নিতে পারবেন।
ইসলামী ব্যাংক থেকে লোন নিতে গেলে কি কি করণীয় সেগুলোকে তিনটি ধাপে বিশ্লেষণ করা রয়েছে। এগুলোর মাধ্যমে আপনি খুব সহজে বুঝতে পারবেন ইসলামী ব্যাংকের লোন নেওয়ার পদ্ধতি।
- আশেপাশে ব্যাংকের শাখায় যাওয়া
- আপনার বেতন কত তার প্রমান দেওয়া
-
ইসলামী ব্যাংক থেকে লোন নিতে হলে কিছু শর্ত পূরণ করতে হবে
১।আপনি যদি ইসলামী ব্যাংকে যে কোন একটি ইউনিট থেকে লোন নিতে চান তাহলে আপনাকে প্রথমে আপনার আশেপাশে থাকা ব্রাঞ্চে যোগাযোগ করতে হবে। যেমনঃ আপনি যদি বাড়ি তৈরি করার জন্য ইসলামী ব্যাংক থেকে লোন নিতে চান তাহলে, আপনার আশেপাশে যেকোন ব্রাঞ্চের সাথে যোগাযোগ করতে হবে। এখানে ব্রাঞ্চ মানে বোঝানো হয়েছে ইসলামী ব্যাংকের অন্যান্য যেসব শাখা রয়েছে আপনার আশেপাশে সেই জায়গায় যাওয়া।
২।যখন আপনি আপনার আশেপাশে থাকা ব্রান্ডের যোগাযোগ করবেন। তখন তারা আপনার ইনকাম সোর্স এর উপরে ইনভেস্টমেন্ট দিয়ে সহায়তা করবে। কত টাকা বেতনের মধ্যে কত টাকা লোন পাবেন এসব কিছু ব্রাঞ্চের মাধ্যমে আপনি জানতে পারবেন। তারা আপনার ইনকাম সম্পর্কে কিছু খোঁজখবর নিবে এবং কত টাকা আপনাকে লোন দিতে তারা রাজি সেগুলো বলে দেবে।
আর সেই সঙ্গে আপনার ইন্টারেস্টের রেট কত হবে সেটিও তারা বলে দিবে। ধরুনঃ আপনি যদি প্রতি মাসে ৫০০০০ টাকা বেতনে একজন চাকরিজীবী হয়ে থাকেন, তাহলে ইসলামী ব্যাংক থেকে আপনি দশ লাখ টাকা পর্যন্ত লোন পেতে পারেন। তবে আপনি যে, মুখে বলে দিলেন যে আপনার দশ লাখ টাকা বেতন। তারা আপনাকে তার প্রমাণ দিতে হবে। নইলে আপনি ১০ লাখ টাকার লোন তুলতে পারবেন না।
আর সে প্রমাণটি তাদের সামনে উপস্থাপন করার পরেই তারা যাচাই-বাছাই করে আপনাকে কত টাকা দেওয়া যায় এটি নির্ধারণ করবে। আর আপনি যদি তাদের কাছ থেকে কোন ধরনের লোন নেন তাহলে তাদেরকে ইন্টারেস্ট রেট ৭.৬০% দিতে হবে। মূলত আপনি যদি ইসলামী ব্যাংক থেকে লোন নিতে চান তাহলে তার উপর উল্লেখ করে বিধি নিষেধ মান্য করেই নিতে হবে।
৩।সরকারি কিংবা বেসরকারি যেকোনো চাকরিজীবী হোক না কেন এক বছরে চাকরির অভিজ্ঞতা কিন্তু থাকতে হবে। অর্থাৎ যাদের এক বছরের চাকের অভিজ্ঞতা রয়েছে তারা টিনের জন্য আবেদন করতে পারবেন। আর যে চাকরিজীবীদের ব্যাংক অ্যাকাউন্টে বেতন দেওয়া হয় তাদের ছয় মাসের ব্যাংকের স্টেটমেন্টের দরকার হবে কারণ দেখানো লাগতে পারে।
আর যারা ব্যবসায়ী হয়ে ইসলামী ব্যাংক থেকে লোন নিতে চাচ্ছেন তাদেরকে
সর্বনিম্ন এক বছর হলেও ব্যবসা-বাণিজ্যের আইডিয়া থাকতে হবে। আর তাহলে আপনি ইসলামী
ব্যাংক থেকে লোনের আবেদন করতে পারবেন। আর ইসলামী ব্যাংক থেকে লোন নিতে গেলে
এক্ষেত্রে আপনার মাসিক আই কিংবা বছরের আয় কত সেগুলোর তথ্য দেওয়ার প্রয়োজন হতে
পারে।
ইসলামী ব্যাংক থেকে লোন নিতে গেলে দুইজন গ্যারেন্টার থাকতে হবে। এটা হতে
পারে বাবা-মা, ভাই-বোন, স্ত্রী কিংবা সন্তান । আর আপনি কাকে হিসেবে রাখবেন
এটা সম্পূর্ণ আপনার ব্যক্তিগত বিষয়। তবে যারা আর্থিকভাবে সচ্ছল রয়েছে তাদেরকে
গ্যারেন্টর রাখার চেষ্টা করবেন। প্রিয় পাঠক এতক্ষণ নিশ্চয় আপনি জেনে গেছেন
ইসলামী ব্যাংক লোন নেয়ার পদ্ধতি ২০২৪ সম্পর্কে।
ইসলামী ব্যাংক লোন নেওয়া কি সম্ভব?
হ্যাঁ অবশ্যই ইসলামী ব্যাংক থেকে লোন নেওয়া সম্ভব। তবে লোন নিতে হলে, এর কিছু শর্তাবলী রয়েছে সেগুলোকে আপনার পূরণ করতে হবে। আপনি যে কোন ব্যাংক থেকে লোন দেন না কেন। আপনাকে কত লোন দিবে এটা নির্ভর করবে আপনার বেতনের উপরে। অর্থাৎ আপনার আয় এর উপরে। যত টাকা আয় করতে পারবেন, তার ওপর নির্ভর করে আপনি লোন পাবেন।
ধরেন আপনি যদি একজন চাকরিজীব হয়ে থাকেন আর মাসে ৫০০০০ টাকা ইনকাম করে থাকেন তাহলে আপনি হয়তো ১০ লাখ টাকা লোন পেতে পারেন। তবে আপনার যদি পঞ্চাশ হাজার টাকার কম ইনকাম হয়ে থাকে তাহলে আপনি দশ লাখ টাকার কম লোন পেতে পারেন।
তবে যে শুধু আপনার আ্য এর উপরেই যে, লোন নেওয়াটা নির্ভর করবে তা কিন্তু নয়। আপনাকে লোন দেওয়ার আগে সে প্রতিষ্ঠানে কিছু লোকেরা যাচাই-বাছাই করে নিবে। যে আপনি কত টাকা ইনকাম করতে পারেন আর অন্য কোথাও লোন নিয়েছেন কিনা। আপনি ঠিক সময় মত লোন ফেরত দিতে পারবেন কিনা ইত্যাদি বিষয় তারা যাচাই-বাছাই করে নিবে।
আর এর পরেই যাচাই-বাছাই করে আপনাকে লোন দিবেন। তাই আপনার বেতনের পাশাপাশি তাদের
ওপরে নির্ভর করে যারা আপনাকে লোন দিবে। তা এ থেকে জানা যাচ্ছে যে ভালো লোন পেতে
গেলে ভালো আয় থাকতে হবে। আর ভালো আয় যদি থাকে তাহলে আপনি অবশ্যই পাবেন। আর এর
পাশাপাশি ইসলামী ব্যাংকের যে শর্তগুলো রয়েছে সেগুলোকে পূরণ করতে পারলেই। আপনি
সহজেই লোন পেয়ে যাবেন।
ইসলামী ব্যাংকে কোন কোন ধরনের লোনের সুবিধা রয়েছেঃ
যে কোন ব্যাংকেই বেশ কিছু ধরনের লোন নেওয়ার সুবিধা রয়েছে যেমনঃ হোম লোন,
পার্সোনাল লোন, কৃষি লন, বিজনেসের জন্য লোন ইত্যাদি আর বিভিন্ন ধরনের লোন নেওয়া
যেতে পারে। আপনারা যদি এদের মধ্যে কোন একটি লোন নেওয়ার প্রয়োজন হয় তাহলে, আপনি
ইসলামী ব্যাংক থেকে লোন নিতে পারেন। কারণ ইসলামী ব্যাংক ও বিভিন্ন ধরনের লোন
নেওয়ার সুবিধার রয়েছে।
পার্সোনাল লোন
আপনার যদি পার্সোনাল গত কোন কারনে লোনের প্রয়োজন হয় তাহলে, আপনি ইসলামী ব্যাংক থেকে লোন নিতে পারবেন। আর আপনি যদি পার্সোনাল লোন নিতে চান তাহলে অন্তত আপনার বয়স ১৮ থাকতে হবে। আর যদি অন্যান্য পেশাজীবী হয়ে থাকেন তাহলে সর্বনিম্ন আপনার বয়স 27 বছর হতে হবে। আর পার্সোনাল লোন নেওয়ার সর্বোচ্চ সময় হল 65 বছর।
তিন বছরের জন্য হয়ে থাকে। আর আপনি যদি পার্সোনাল লোন নিয়ে থাকেন তাহলে আপনাকে
১৬ % টাকা চার্জ করা লাগতে পারেন। আর এখানেও লোন নির্ভর করবে আপনার মাসিক
অথবা বছরের ইনকাম এর উপর। তাই আপনারা চাইলে আপনাদের যে কোন গুরুত্বপূর্ণ কাজে
পার্সোনাল লোন নিতে পারেন। আর আপনারা খুব কম ইন্টারেস্টই ইসলামী ব্যাংক থেকে
পার্সোনাল লোন পেয়ে যাবেন।
কৃষি লোন
কৃষি সম্পৃক্ত যে কোন কাজে লোন নেওয়াতে মূলত কৃষি লন বলা হয়। আপনারা চাইলে আপনাদের কৃষি গত যে কোন কাজে ইসলামী ব্যাংক থেকে কৃষি লোন নিতে পারেন। ইসলামী ব্যাংক কৃষি লোন নিতে গেলে অবশ্যই আপনাকে আবেদন করতে হবে এটা সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ স্টেপ। এর পরে আপনাকে লোন নেয়ার জন্য প্রয়োজনীয় যে কাগজপত্র গুলো দিতে বলা হবে সেগুলো দিতে হবে।
আর সেই সঙ্গে ইসলামী ব্যাংকের নীতি অনুসরণ করতে হবে।এ লোনটি মূলত ১৮ মাস মেয়াদী হয়ে থাকে। ইসলামী ব্যাংক কৃষি লোন এর ইন্টারেস্ট রেট মূলত শতকরা ৮% অথবা ৯% হয়ে থাকে। কৃষি লোন নেওয়ার পাশাপাশি আপনি কিছু সুবিধা পেতে পারেন যেমনঃ ডিপিএস, কৃষি সংক্রান্ত যন্ত্রপাতি ক্রয়ের লোন ইত্যাদি আরো সুবিধা পাওয়া যেতে পারে।
হোম লোন
নতুন বাড়ি তৈরি করার উদ্দেশ্যে যে এলোন না হয় তাকে হোম লোন বলে। আপনি নতুন
বাড়ি তৈরি করার জন্য ইসলামী ব্যাংক থেকে সহজেই লোন নিতে পারবেন। ইসলামী ব্যাংক
থেকে যদি আপনি হোম লোন নিয়ে থাকেন তাহলে সুদের পরিবর্তে মুনাফা গ্রহণ করা হয়। আর
এ মুনাফাটা নির্ভর করে আপনি কতটুকু টাকা দিতে পারবেন। আর হোম লোনের ক্ষেত্রে
ইসলামী ব্যাংকের মুনাফার পরিমান অনেক কম হয়ে থাকে। আর আপনার হার হবে ১৬%।
ইসলামী ব্যাংক থেকে হোম লোন আপনি কত টাকা নিতে পারবেন এটি নির্ভর করবে আপনি কত
টাকা ইনকাম করেন।
প্রবাসী লোন
আপনারা যদি কোথাও থেকে প্রবাসী লোন নেওয়ার কথা ভাবছেন তাহলে আপনারা ইসলামী
ব্যাংক থেকে লোন নিতে পারেন। কারণ অন্যান্য ব্যাংকের তুলনায় ইসলামিক ব্যাংকে
আপনি অনেক ভালো সুবিধার সঙ্গে প্রবাসী লোন পেয়ে যাবেন। ইসলামী ব্যাংকের ৫০
হাজার টাকা থেকে সর্বোচ্চ 10 লাখ টাকা পর্যন্ত প্রবাসী লোন দেওয়া হয়ে থাকে। আর
লোনের কম বেশি নির্ভর করবে আপনার আয়ের এর উপরে।
খামার লোন
আমাদের দেশে এমন অনেক মানুষ রয়েছে যারা খামার করার মাধ্যমে জীবিকা নির্বাহ করে থাকেন। বর্তমানে যেকোনো ব্যাংক থেকে তাদের কেউ লোন দেওয়া হচ্ছে। ইসলামী ব্যাংক প্রাইজ ৩ লক্ষ থেকে দশ লক্ষ টাকা পর্যন্ত খামার লোন দিয়ে থাকে। আর এর সুদের হারও অনেক কম পরিমাণে রয়েছে। আর এলোনের সময় এক থেকে তিন বছর হয়ে থাকে। জামানত ছাড়ার লোন নিয়ে সময় মত যদি যা তারপর সব করতে পারে তাহলে, তিনি অন্যান্য আরো সুযোগ সুবিধাও পাবে।
আর এই লোন ৯% হারে পরিশোধ করতে হয়। আপনারাও চাইলে খুব সহজে ইসলামী ব্যাংক থেকে কম সুদে অনেক বেশি পরিমাণে টাকা লোন নিতে পারবেন। তাই সময় মত টাকা ফেরত দেওয়ার চেষ্টা করবেন। আর এক্ষেত্রে আপনার কিছু কাগজপত্রের প্রয়োজন হবে সেটি আপনার নিকটবর্তী কোন ইসলামিক ব্যাংকের শাখায় গেলে তারা বলে দিবে। আর বাকি যেসব শর্তাবলীগুলো রয়েছে সেগুলো তারা বলে দিবে। আর আপনি যদি সময় মত টাকা দিয়ে দিতে পারেন তাহলে পরবর্তীতে লোন নিলে, আগের তুলনায় আপনাকে কম সুদে লোনের সুবিধা করে দিবে।
এছাড়া আর বিভিন্ন ধরনের সুবিধা পেয়ে যাবেন সময় মতো টাকা শোধ করে
দিলে।
ইসলামী ব্যাংকে অনলাইন একাউন্ট
সুপ্রিয় পাঠক আগের পর্বগুলোতে আপনারা নিশ্চয়ই জেনে গেছেন ইসলামী ব্যাংক লোন নেয়ার পদ্ধতি ২০২৪। এই পর্বে আমরা আলোচনা করব ইসলামী ব্যাংকের অনলাইন অ্যাকাউন্ট সম্পর্কে।র্তমান সময়ে প্রায় সব ব্যাংক থেকে অনলাইন অ্যাকাউন্টের সুবিধা দেওয়া হয়েছে। যেটির মাধ্যমে আপনি অনলাইনে লোনের আবেদন করতে পারবেন আবার সেখানে আপনি টাকা সঞ্চয় করতে পারবেন। আবার আপনি যে লোন নিয়ে থাকেন তাহলে সে অনলাইন একাউন্টের মাধ্যমে আপনি অনলাইনে টাকা শোধ করে দিতে পারবেন। তেমনি ইসলামী ব্যাংক অনলাইন।
একাউন্টের সুবিধা দিয়েছে। আপনারা চাইলে ইসলামী ব্যাংক একাউন্ট খুলে, অনলাইনে লোন
সহ বিভিন্ন ধরনের সুবিধা নিতে পারবেন। অনলাইনে ব্যাংক একাউন্ট করতে গেলে আপনার
প্রয়োজন হবে ভোটার আইডি কার্ডের ফটোকপি, আর আপনার ছবি। আরো কিছু তথ্যের প্রয়োজন
হবে সেগুলো দিয়ে দিতে হবে। তাহলে আপনি লোন নিল অনলাইনে টাকা দিতে পারবেন।
আর অনলাইন থেকে লোনের আবেদন করতে পারবেন।
লেখকের মন্তব্য।ইসলামী ব্যাংক লোন নেয়ার পদ্ধতি ২০২৪
প্রিয় পাঠক আজকের আর্টিকেলে আমরা আলোচনা করেছি ইসলামী ব্যাংক লোন নেয়ার পদ্ধতি
২০২৪ এবং আরো আলোচনা করেছি ইসলামী ব্যাংকে একাউন্ট অনলাইনে খোলার নিয়ম, ইসলামী
ব্যাংক অনলাইন একাউন্ট- ইসলামী ব্যাংকের কোন কোন সুবিধা পাওয়া যায় এইসব
বিস্তারিত আলোচনা। আজকের আর্টিকেল সম্পর্কে আপনার যদি কোন মতামত থেকে থাকে তাহলে
অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url