দুবাই থেকে ইতালি কত কিলোমিটার - দুবাই থেকে ইতালি যেতে কত টাকা লাগে
সুপ্রিয় পাঠক কে আর্টিকেলের টাইটেল দেখে নিশ্চয়ই বুঝতে পেরেছেন আজকে আমরা কি নিয়ে আলোচনা করব। হ্যাঁ আপনি সঠিক ধরেছেন আজকে আমরা আলোচনা করব দুবাই থেকে ইতালি কত কিলোমিটার এবং দুবাই থেকে ইতালি যেতে কত টাকা লাগে এইসব বিষয়।
তাহলে দেরি কিসের জন্য চলুন জেনে নেই দুবাই থেকে ইতালি কত কিলোমিটার এবং দুবাই থেকে ইতালি যেতে কত টাকা লাগে। জানতে হলে আজকের এই পর্বটি খুব মনোযোগ সহকারে পড়ুন তাহলে আপনি জানতে পারবেন দুবাই থেকে ইতালি যেতে কত টাকা লাগে এবং দুবাই থেকে ইতালি কত কিলোমিটার।
দুবাই থেকে ইতালি যেতে কত টাকা লাগে
দুবাই থেকে ইতালি যেতে কত টাকা লাগে আমরা অনেকেই জানি না যে দুবাই থেকে ইতালি কি ভাবে যাওয়া যায়,বা এক দেশ থেকে অন্য দেশে যাওয়ার পদ্ধতি কি।অনেকে এই সব নিয়ে অনেক চিন্তিত থাকেন।অনেকের ভিতর ভয় কাজ করে থাকে।অনেকে যানে না এক রাষ্ট্র থেকে আর এক রাষ্টে যেতে হলে কত টাকা খরচ লাগে।
কিভাবে যেতে হয়,ভিসা কত দিন পর আসে,কত সময় লাগে,কাজের চাহিদা কেমন,কেমন বেতন পাওয়া যাবে, কাজ পাবে কি না? এই সব ভেবে থাকেন।এসব ভয়ভীতি দূর করার জন্য আজ আমরা জানবো দুবাই থেকে ইতালি কিভাবে যাবো,কাজ এর চাহিদা,বেতন কেমন,দুবাই থেকে ইতালি যেতে কত সময় লাগে,ভিসা কত প্রকার, বিমান ভাড়া এবং আরো অনেক কিছু।শুধু কিন্তু দুবাই থেকে ইতালি না দুবাই থেকে অন্য রাষ্ট্র ও আপনারা যেতে পারবেন।তবে আপনাদের অন্তত ১ বছর দুবাই থাকতে হবে। তবেই আপনারা অন্য রাষ্ট্রে যাওয়ার জন্য আবেদন করতে পারবেন।
ভিসার জন্য আবেদন:
আসলে দুবাই থেকে ইতালি যাওয়া সহজ।কিন্ত আমরা অনেকে চিন্তিত থাকি কিভাবে দুবাই থেকে ইতালি যাবো?কোথায় কিভাবে আবেদন করবো।প্রথমে অনলাইন এর মাধ্যমে ইতালি যাওয়ার জন্য আপনাকে আবেদন করতে হবে। তবে আবেদন এর আগে আপনাকে অবশ্যই ইতালি ওয়ার্ক পারমিট গুলো দেখতে হবে। কি কি চাকরি খালি আছে কি কি লোক নিতে চাচ্ছে।
আপনি দুবাইতে কি কাজের সাথে জড়িত আছেন সেই কাজের উপর আপনি আবেদন করতে পারবেন কি না,সেই কাজের জন্য লোক নিবে কি না তা ভালো ভাবে বুঝে নিয়ে অনলাইন এর মাধ্যমে আপনি আবেদন করতে পারবেন,তা ছাড়া আপনার সকল প্রকার তথ্য ও সকল প্রয়োজনীয় কাগজপত্র এবং অনলাইনে সাবমিট করতে হবে।
ঠিকঠাক নিয়ম মেনে আবেদন করলে ভিসা পাওয়া অসম্ভব এর কিছু নেই।তবে খেয়াল রাখতে হবে আবেদন এর সময় যেন কাগজপত্র বাদ না পড়ে। আমি আবার ও আপনাদের সুবিধার জন্য বলছি আপনি যে দেশে থাকেন না কেন আপনাকে অবশ্যই ঐ দেশে ১ বছর থাকা লাগবে।এর পর আপনি অন্য দেশের জন্য আবেদন করতে পারবেন।
১.পাসপোর্ট ফটোকপি(অবশ্যই ৬ মাসের মেয়াদ থাকতে হবে)
২.এনওসি পেপার।(অবশ্যই লাগবে)
৩.ব্যাংক স্টেটমেন্ট। (অনেকে জানেন না ব্যাংকে কত টাকা দেখানো লাগে তারা ২৫-৩০ দেরহাম দেখাতে পারেন)
৪.আপনি চাকরি বা ব্যবসা করলে তার প্রমাণপত্র।
৫.আপনার ছবি।
তবে অনলাইনে আবেদন এর সময় অবশ্যই ভিসার ফী পরিশোধ করতে হবে। বৈধভাবে ইতালি যাওয়ার চেষ্টা করতে হবে এবং ভিসা পাওয়ার জন্য ইন্টারভিউ দিতে হবে।ইন্টারভিউ সময় আপনার সমস্ত তথ্য সংগ্রহ করে ইন্টারভিউ দিবেন।এর পর আপনাকে কিছু দিনের মধ্যে ইমেইল এর মাধ্যমে বা আপনার ফোনে SMS এর মাধ্যমে ভিসা হয়ে গেছে কিনা তা জানিয়ে দেয়া হবে।
এর পর জেনে নেই কি কারনে আবেদন করতে সমস্যা হয়-
আপনাদের মধ্যে অনেকে ভিসার জন্য আবেদন করার পর ভিসা আসে না। এতে চিন্তায় পরে যান।অনেকেই যানেন না কেন ভিসা পেতে সমস্যা হয়।জেনে নেয়া যাক কেন সমস্যা হয়।
১.এক নাম-এক নাম বললে বুঝায় ধরুন আপনার নাম আবুল রহিম কিন্তু আপনার পাসপোর্ট এ শুধু রহিম দেয়া এক্ষেত্রে আপনার
ভিসার জন্য আবেদন করতে পারবেন না।এতে নাম সংশোধন করতে হবে।
২.পুরোপুরি ১৮ বছর হলে আবেদন করতে পারবেন না।১৮ বছর এর পর আবেদন করতে পারবেন।
৩.পাসপোর্ট এর মেয়াদ শেষ হয়ে গেলে আবেদন করতে পারবেন না।( অবশ্যই ৬ মাস মেয়াদ থাকতে হবে,অনেকের ১ মাস মেয়াদ থাকে তাদের ক্ষেত্রে পাসপোর্ট অতি দ্রুত রেনু করে নিতে হবে।
দুবাই থেকে ইতালি যেতে কত টাকা লাগে?
দুবাই থেকে ইতালি কত কিলোমিটার?
আপনি কি জানেন দুবাই থেকে ইতালি কত কিলোমিটার। যদি না জেনে থাকেন তাহলে আজকের এই আর্টিকেলটি পড়লে আপনি জানতে পারবেন দুবাই থেকে ইতালি কত কিলোমিটার। তাহলে এখনই জেনে নেই দুবাই থেকে ইতালি কত কিলোমিটার।আমরা অনেকে বাংলাদেশ থেকে ইতালি গিয়ে থাকি। তারা যানেন বাংলাদেশ থেকে ইতালি দূরত্ব অনেক।
আবার অনেকে জানেন না।যারা দুবাই থেকে ইতালি গিয়েছেন তারা যানেন দূরত্ব কত,আর যারা যাবেন তারা জেনে নিন দুবাই থেকে ইতালির দুরত্ব কত,দুবাই থেকে ইতালি দূরত্ব বাংলাদেশ একটু কম।বাংলাদেশ থেকে ইতালি ৭২৯৫ কিলোমিটার মিটার সেক্ষেত্রে দুবাই থেকে ইতালি দূরত্ব ৬২৬৭ কিলোমিটার।
দুবাই থেকে কি কি ভিসায় আপনি ইতালি যেতে পারবেন?
আমরা অনেকেই যানি প্রবাসজীবন অনেক কষ্টের জীবন।প্রবাসে শুধু পুরুষ নয় নারী ও গিয়ে থাকে।যারা প্রবাসে থাকে তারা পরিবার প্রিয়জনদের ভালো রাখার জন্য প্রবাস জীবনে পারি দেন।কিন্তু অনেকে ভালো কাজের ভিসা পান না,যার জন্য তারা এক রাষ্ট্র থেকে অন্য রাষ্ট্রে পারি দিতে চান।তবে ইতালিতে দুই ধরনের ভিসা দিয়ে থাকে,একটি সিজনাল ভিসা,অপরটি ননসিজনাল ভিসা।এখন অনেকে ভেবে থাকি সিজনাল ভিসা আর নন সিজনাল ভিসা কি?
সিজনাল ভিসা:সিজনাল ভিসা হলো স্বল্পমেয়াদী ভিসা বা মৌসুমি ভিসা।এই সিজনাল ভিসার মেয়াদ থাকে খুবই অল্প।যারা কৃষি ভিসাতে আসেন তার এই সিজনাল ভিসা পেয়ে থাকেন।
নন সিজনাল ভিসা:নন সিজনাল ভিসা হলো দীর্ঘমেয়াদী ভিসা।যারা সড়কপরিবহন,মেকানিক,টেলিযোগাযোগ, কাজের ভিসা নিয়ে ইতালি যাবেন সেটা হবে নন সিজনাল ভিসা।
১.বিভিন্ন ধরনের কাজের ভিসা
২.ট্যুরিস্ট ভিসা
৩.কৃষি ভিসা
৪.ব্যবসা ভিসা
৫.স্টুডেন্ট ভিসা
এই সব ভিসাতে আপনি ইতালি যেতে পারবেন।এবার জেনে নিন কোন ভিসায় কি কাজ।
১.কাজের ভিসা:কাজের ভিসা বলতে অনেক ধরনের কাজ আমরা বুঝে থাকি।সঠিক কি কাজ তা আমরা জানি না।এটা বিভিন্নধরনের কাজের ভিসা হতে পারে,যেমন- ড্রাইভার,ফুড প্যাকেজিং আরো এমন অনেক কাজএর ভিসা।
২.কৃষি ভিসা:প্রতি বছর ইতালিতে কৃষি ভিসার ওপর অনেক লোক নিয়োগ করে থাকে ইতালি।ইতালিতে কিছু শহর আছে যেমন-লাতিনা,মানতোগা এইসব শহরে কৃষি জমি পরিমান বেশি।আপনি যদি এই কৃষি ভিসায় আসেন তা তাহলে আপনাকে কৃষি বিষয় সব কাজ করতে হবে।
৩.ট্যুরিস্ট ভিসা: আমরা অনেকে ইতালি যাওয়ার জন্য টুরিস্ট ভিসা করে থাকি।ইতালি যাওয়ার পর অনেকপ অবৈধ ভাবে ইতালিতে থেকে যায়।কাজের জন্য। এরপর বৈধ হওয়ার জন্য কোন কোম্পানি লোকের মাধ্যমে কাগজপত্র জমা দিয়ে বিভিন্ন কাজ করে।
৪.ব্যবসা ভিসা:অনেকে বিভিন্ন রাষ্ট্রে বিভিন্ন ব্যবসার সাথে জড়িত থাকে।ইতালিতে ব্যবসায় কাজের জন্য আবেদন করে থাকেন।আবেদন এর সময় সঠিক সব তথ্য থাকলে তবে আপনি ঐ দেশের ভিসা পাবেন।
৫.স্টুডেন্ট ভিসা:আমরা অনেক পড়াশোনার জন্য ইতালি যাই।অনেকে ভেবে থাকি যে পরাশোনার পাশাপাশি হয়তো জব করা যায় না।এটা ভুল ইতালিতে পড়াশোনার পাশাপাশি পার্টটাইম জব করা যায়,যেমন-হোটেল,রেস্টুরেন্ট এই সব জায়গাগুলোতে জব করা যায়।
ইতালিতে কোন কাজের চাহিদা বেশি?
আপনারা অনেকে ইতালির কাজ সম্পর্কে ধারনা কম রাখেন।যে কোন কাজের ভিসায় ইতালি চলে যেতে চান।তবে যেনে নিন ইতালিতে কোন কাজের চাহিদা বেশি।ইতালিতে যে সব কাজের চাহিদা বেশি -মার্কেটিং,IT,মেডিকেল সেক্টর এর চাহিদা বেশি।কিন্তু আমরা অনেকেই প্রশ্ন থাকে যারা মার্কেটি,মেডিকেল সেক্টরে কাজে যায় তাদের তো অনেক পড়াশোনা করতে হয়?
আমরা তো বেশি পড়াশোনা যানি না, তবে কি আমরা ইতালি গিয়ে ভালো কাজ পাবো না? হ্যা যারা নন এডুকেডেট তারাও ভাল কাজ পাবেন।যেমন-কুক এর কাজ :এই কাজের চাহিদা ভালো আপনারা যদি ইতালিয়ান ডিস কুক এর ওপর একটি কোর্স করতে পারেন এতে আপনার জন্য পরবর্তীতে সুবিধা হবে।
ওয়েলডিং এর কাজ:ওয়েলিং এর কাজ হলো ঝালাইয়ের কাজ।অনেক বড় বড় জাহাজে এই ঝালাই এর কাজের জন্য লোক নিয়ে থাকে।
পেইন্টিং/রং এর কাজ: রং এর কাজের চাহিদাও অনেক বেশি, এসব কাজ করা হয় গাড়ি,জাহাজে,বাড়িতে।
ড্রাইভিং: অনেকে অন্য রাষ্ট্র থেকে ইতালিতে গিয়ে ড্রাইভিং কাজ করতে চান।তবে ইতালিতে ড্রাইভিং জব টা খুব সহজ না,কারন ইতালিতে ড্রাইভিং লাইসেন্স নেয়া কঠিন।লাইসেন্স নিতে হলে আপনাকে পড়া শোনা করতে হবে দুইটা পরীক্ষা দিতে হবে,একটা থিওরী একটা প্র্যাকটিকেল।এই দুই পরীক্ষায় পাস করে আপনাকে লাইসেন্স নিতে হবে।
ইতালিতে কোন কাজের বেতন কেমন?
প্রবাসে যারা থাকেন তারা অন্য রাষ্ট্র থেকে অনেকেই ইতালি যেতে চান,কারন হয়তো তিনি যে রাষ্ট্রে বর্তমানে আছে সেই রাষ্ট্রে কাজ নাই,বা বেতন কম পায়,অনেক পরিশ্রম করে কিন্তু তেমন বেতন পান না,,ভালো কোন মালিকের নিকট ভালো কোন কাজ পান না,এসব কারনে তারা অন্য রাষ্ট্র থেকে ইতালি যাওয়ার জন্য প্রস্তুতি নেন।কিন্তু সেখানেও কোন কাজের বেতন কেমন তা আমরা অনেকে যানি না,আমরা একটু উপরে জেনেছি ইতালিতে কোন কাজের চাহিদা কেমন,এখন জানবো সেই কাজে বেতন কেমন।
কুক/রান্নার কাজ:আপনি যদি একটি কোর্স করে এই কাজের ভিসায় যান তবে আপনি মাসে ১৮-২০০০হাজার ইউরো ইনকাম করতে পারবেন।তবে আপনাকে ইতলিয়ান ডিস রান্না সম্পর্কে জানতে হবে।
ওয়েলডিং/ঝালাইএর কাজ:এই কাজে আপনার দক্ষতা অনুযায়ী ইনকাম করতে পারবেন।মাসে ২০০০ ইউরো ইনকাম করতে পারবেন,দক্ষতা বেশি থাকলে ২২০০ইউরো ইনকাম করতে পারবেন।এ জন্য আপনি যখন এই ভিসায় আসবে তার পূর্বে কাজ শিখে নিবেন।
পেইন্টিং /রং এর কাজ:আপনারা অনেকে ধারনা করি যে রং এর কাজ এর গেলে প্রথমে হয়তো অনেক টাকা ইনকাম করতে পারবো,আসলে ব্যপারটা তা না,আপনার কাজের দক্ষতা অনুযায়ী আপনি ইনকাম করতে পারবেন, অনেকে ১৮০০ ইউরো,২০০০ইউরো,২২০০ ইউরো ইনকাম করে থাকেন,এখানে যার যত দক্ষতা সে তেমন ইনকাম করে।
ড্রাইভিং :ইতালিতে এসে যদি ড্রাইভিং লাইসেন্স নিতে পারেন তবে মাসে নরমালি ১৫-২০০০ ইউরো ইনকাম করতে পারেন।তবে যদি ইতালি এসে ট্যাক্সি ড্রাইভিং নিতে পারন তাহলে এর থেকে বেশি ইনকাম করতে পারেন।
ইতালি তে কি কাজে মেয়েরা যেতে পারবে?
অনেকে ভাবি শুধু পড়াশোনার জন্য মেয়েরা ইতালি যেতে পারে,তা ছাড়া মেয়েরা হয়তো যেতে পারবেন না,হ্যা অবশ্যই আসতে পারবেন বিভিন্ন কাজের ভিসায়,,পুরুষ এর পাশাপাশি মেয়েরাও কাজ করতে পারবেন।
১.মেয়ের গার্মেন্টস সেক্টর এ কাজ করতে পারবেন।ইতালির সব জায়গায় কম বেশি আপনার গার্মেন্টস সেক্টর এ কাজ করতে পারবেন।
২.বিউটিশিয়ান এর কাজ এই কাজ ছেলে মেয়ে উভয় করতে পারবেন।
৩.বিক্রয়কর্মী:এই কাজটি আপনি যে কোন দোকানে বা যে কোন সো রুম,শপিং মলে করতে পারবেন।
৪.সেবা প্রদানকারী: অনেকের বাসা বাড়িতে বৃদ্ধ লোক থাকে যারা চলাফেরা করতে পারে না,অনেকর বাসায় প্রতিবন্ধী থাকে তাদের দেখাশোনার জন্য একজন সেবাপ্রদানকারী লোক নিয়োগ দিয়ে থাকে।
৫.ফুড ডেলিভারি:বর্তমানে সারা বিশ্বে ছেলে মেয়ে উভয় এই কাজ করছে।
৬.বারিস্তা:বিভিন্ন কফি সপে মেয়েরা কফি মেক করেন এদেরকে বারিস্তা বলা হয়ে থাকে ইতালি ভাষা।
৭.পেস্টি সপ:মেয়েরা এই সব পেস্টিসপে ও কাজ করতে পারেন।
৮.অফিসিয়াল জব:যেকোন প্রাইভেট কোম্পানি হতে পারে
৯.টেলারিং এর কাজ:অনেকে আছেন অনেক ভালো টেলারিং কাজ যানেন সেক্ষেত্রে টেলারিং কাজ করতে পারেন,
শুধু ইতালিতে নয় অন্যান্য রাষ্ট্রে মেয়েরা কাজ কররা ক্ষমতা রাখে।
দুবাই থেকে ইতালি বিমান ভাড়া কত টাকা?
আপনারা অনেকই যানেন বাংলাদেশ থেকে ইতালি যেতে অনেক টাকা খরচ হয়।বিমান ভাড়াটাও বেশি পড়ে।আর দুবাই থেকে ইতালি বিমান ভাড়াটা কম পড়ে।আপনি যদি বাংলাদেশ থেকে ইতালির উদ্দেশ্য এমিরেটস এয়ারলাইন্স এ যেতে চান তবে আপনার খরচ হবে ৭৩ -৯৩ হাজার টাকা,আর দুবাই থেকে যেতে সর্বনিম্ন ২৮ হাজার থেকে সর্বোচ্চ ৬৭ হাজার টাকা।বাংলাদেশে যেমন বিভিন্ন এয়ারলাইনস এর ভাড়া বিভিন্ন রকম,তেমন দুবাই এর ও বিভিন্ন এয়ারলাইনস এর ভাড়া বিভিন্ন রকম।
দুবাই থেকে ইতালি যেতে কত সময় লাগে?
বাংলাদেশ থেকে দুবাই আসতে ৪ঘন্টা ৫০ মিনিট এর মত সময় লাগে,আর ইতালি যেতে ১৩ ঘন্টার মত সময় লাগে,তবে দুবাই থেকে ইতালি যেতে ৭ ঘন্টার বা তার একটু বেশি সময় লাগতে পারে।
অবশেষে বলা যায় আমরা দুবাই থেকে ইতালি যাওয়া,ভিসা,কি কাজ,কত বেতন, এসব সম্পর্কে মোটামোটি কিছু ধারনা পেলাম।
লেখকের মন্তব্য।দুবাই থেকে ইতালি কত কিলোমিটার
প্রিয় পাঠক আশা করছি আজকের এই আর্টিকেলটি আপনি খুব মনোযোগ সহকারে পড়েছেন এবং
জানতে পেরেছেন দুবাই থেকে ইতালি কত কিলোমিটার দুবাই থেকে তাহলে যেতে কত টাকা লাগে
দুবাই থেকে ইতালি যেতে কত সময় লাগে এইসব বিস্তারিত আলোচনা। আজকের এই আর্টিকেল
সম্পর্কে আপনার যদি কোন মতামত থেকে থাকে তাহলে অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url