সরকারি ভাবে কোন কোন দেশে যাওয়া যায়
সরকারি ভাবে কোন কোন দেশে যাওয়া যায়। আসসালামু আলাইকুম প্রিয় ভাই ও বোনেরা দেশ ও বিদেশ থেকে যারা এই পোস্টটি পড়ছেন তাদের জন্য আজ আমাদের কিছু অজনা তথ্য জানানো হবে।আমরা আমাদের স্বপ্ন পূরন এর জন্য দেশ থেকে বিদেশ পাড়ি দেই।অনেকে প্রবাস জীবন কষ্টে থাকেন, কেও ভালো জীবন যাপন করে।জীবনে ভালো থাকতে হলে আমাদের প্রথমে যানতে হবে কিভাবে প্রবাসে গেলে ভালো থাকতে পারবো।
সরকারি ভিসা নিয়ে সরকারি দেশগুলোতে গেলে আপনাদের জন্য ভালো,যেনে নেই সরকারি ভাবে বিদেশ যাওয়ার উপায় কি?সরকারি ভাবে কোন কোন দেশে যাওয়া যায়?সরকারি ভাবে বিদেশ যাওয়ার সুযোগ।দালাল ছাড়া বিদেশে যাওয়া উপায়। বিদেশ যাওয়ার পূর্বে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ? কত বছর বয়স হলে বিদেশ যাওয়া যায়, সরকারি ভাবে কোন কোন দেশে যাওয়া যায় ইত্যাদি।
সরকারি ভাবে বিদেশ যাওয়ার উপায় ২০২৪
আমাদের আজকের আর্টিকেলটি হচ্ছে সরকারি ভাবে কোন কোন দেশে যাওয়া যায়। এই পর্বে আমরা আলোচনা করব সরকারিভাবে বিদেশ যাওয়ার উপায় কি।বর্তমানে ফ্রি বিদেশ যাওয়ার উপায় নাই।সরকারিভাবে বিদেশ যাওয়া সম্ভব। কারন, ফ্রি বিদেশ যাওয়া বিপদজনক। আজকের আমাদের পোস্ট এর মাধ্যমে জানাবো কি ভাবে বিদেশ যাওয়া যায় তাও সরকারি ভিসায়।আপনাদের সাথে আলোচনা করব কি ভাবে দালাল ছাড়া সরকারিভাবে বিদেশ যাওয়ার যায়।
আমরা অনেকেই বিভিন্ন মাধ্যমে বিদেশে যেয়ে থাকি।যেমন ধরুন,
উচ্চ শিক্ষার জন্য বিভিন্ন লটারি কেটে থাকি, ফ্রি স্কলারশিপের মাধ্যমে ফ্রি বিদেশ যেয়ে থাকি, একমাত্র উচ্চশিক্ষার বা স্কলারশিপের জন্য আপনি ফ্রি বিদেশ যেতে পারবেন ।তা ছাড়া ফ্রি বিদেশ যাওয়া যাবে না, বর্তমানে দালাল ছাড়া খুব সহজে এবং কম খরচে সরকারি ভিসায় বিদেশ যাওয়া যায়। সরকারিভাবে ভিসায় কোন কোন বিদেশ যাওয়া যায় তা আলচনা করব।সরকারি বিভিন্ন কাজে বিদেশ যাওয়ার সুযোগ সুবিধা অনেক। সরকারি ভাবে ৩ ধাপে বিদেশে যাওয়া যায়।
*শিক্ষার্থী হিসেবে
*চাকরি করার উদ্দেশে
*শ্রমিক হিসেবে কাজ করার উদ্দেশে।
*শ্রমিক হিসেবে সরকারিভাবে বিদেশ কি ভাবে যাওয়া যায়?
আমরা অনেকে শ্রমিক হিসেবে সরকারিভাবে বিদেশ যেতে চায়।তাহলে আমাদের প্রথম কাজ হলো বিদেশে যাওয়ার জন্য যত নিয়োগ পত্রিকা পত্রিকা আছে তা নিয়মিত পড়া।কারন পত্রিকা গুলোতে বিদেশে লোক নেয়ার জন্য নিয়োগ প্রকাশ করে থাকে। বিদেশে শ্রমিক নেয়ার জন্য বিভিন্ন শিল্প প্রতিষ্ঠান, কারখানা রয়েছে।
বাংলাদেশ থেকে অনেক লোক নিয়ে অন্যান্য দেশে সরকারি নিয়োগ এর মাধ্যমে শ্রমিক নেওয়া হয়। এর জন্য সময়সীমা দেওয়া হয়ে থাকে আবেদন এর জন্য । যদি আপনি সরকারি ভিসায় বা সরকারি ভাবে শ্রমিক হিসেবে বিদেশ যেতে চান,তারজন্য আপনাকে বিভিন্ন পত্রিকা প্রতিনিয়তই খোজ রাখতে হবে।
বাংলাদেশ থেকে সরকারিভাবে কোন কোন দেশে যাওয়া যায়
- সৌদি আরব
- সংযুক্ত আরব আমিরাত
- ওমান
- কাতার
- কুয়েত
- বাহারাইন
- ইটালি
- সিঙ্গাপুর
- জর্ডান
- লেবানন
- লিবিয়া
- যুক্তরাষ্ট্র
- কানাডা
- রোমানিয়া
- যুক্তরাজ্য
- ইরাক
- ব্রুনাই দারুসসালাম
- মরিশাস
- ফ্রান্স
- দক্ষিণ কোরিয়া
- অস্ট্রেলিয়া
- ভারত
- লন্ডন
- সুইজারল্যান্ড
- মালদ্বীপ
- ডেনমার্ক
সরকারিভাবে বিদেশ যাওয়ার নিয়োগ
বিদেশ যাওয়ার সরকারি এজেন্সি
বিদেশ যাওয়ার নিয়ম
সরকারি ভাবে ইউরোপ যাওয়ার উপায় ২০২৪
চাকরি করার উদ্দেশে সরকারি ভাবে বিদেশ যাওয়ার উপায়?
সরকারিভাবে শিক্ষার্থী হিসেবে বিদেশ যাওয়ার উপায়?
সরকারি ভাবে কোন কোন দেশে যাওয়া যায়?
সুপ্রিয় পাঠক আপনি কি জানতে চান সরকারি ভাবে কোন কোন দেশে যাওয়া যায় তাহলে আজকের এই আর্টিকেলটি আপনার জন্য। এই আর্টিকালের মাধ্যমে আপনি জানতে পারবেন সরকারি ভাবে কোন কোন দেশে যাওয়া যায়।তাহলে চলুন দেরি না করে জেনে নেই সরকারি ভাবে কোন কোন দেশে যাওয়া যায়।সরকারি ভাবে বাংলাদেশ থেকে ১৭২ টি দেশে যাওয়া যায়।
ওমান
কাতার
কুয়েত
মালশিয়া
ইতালি
বাহারাইন
সিঙ্গাপুর
জর্ডান
রোমানিয়া
লিবিয়া
যুক্তরাজ্য
যুক্তরাষ্ট্র
মরিশাস
ফ্রান্স
দক্ষিণ কোরিয়া
লন্ডন
অস্ট্রেলিয়া
ভারত
মালদ্বীপ
সুইজারল্যান্ড
ফিনল্যান্ড
ডেনমার্ক
শ্রীলঙ্কা
জ্যামাইকো
নিউজিল্যান্ড
চীন
জাপান
কম্বোডিয়া
থাইল্যান্ড ইত্যাদি।
আশা করছি আপনি বুঝতে পেরেছেন সরকারিভাবে কোন কোন দেশে যাওয়া যায়। উপরে উল্লেখিত দেশগুলিতে সরকারিভাবে যাওয়া যায়।
দালাল ছাড়া বিদেশ যাওয়ার উপায় কি?
সুপ্রিয় পাঠক আমরা আগের পর্বের আপনাদের জানিয়েছি মোট ১৭২ টি দেশে সরকারিভাবে বিদেশ যাওয়া যায় আশা করছি সেই পর্ব পড়ে আপনি জানতে পেরেছেন সরকারি ভাবে কোন কোন দেশে যাওয়া যায়এখন আমরা আলোচনা করব দালাল ছাড়া বিদেশ যাওয়ার উপায় কি সে সম্পর্কে।বিদেশ যাওয়ার ক্ষেত্রে আমরা অনেকে প্রায়ই দালাল এর খপ্পর এ পরে থাকি।
দালাল ছাড়া বিদেশ যাওয়ার উপায় সম্পর্কে হয়তো বুঝতে পারছেন।
দালাল ছাড়া বিদেশ যাওয়ার জন্য প্রয়োজনীয় কাগজ
দালাল ছাড়া বিদেশ যাওয়ার জন্য আপনাদের অবশ্যই প্রয়োজনীয় কাগজ গুলো সংরক্ষণ করতে হবে। দালাল ছাড়া বিদেশ যাওয়ার প্রয়োজনীয় কাগজ গুলো কি কি তা নিম্নে দেয়া হল:
১.পাসপোর্ট: আপনার অবশ্যই বৈধ পাসপোর্ট থাকতে হবে।অবশ্যই ম কমপক্ষে ছয় মাসপ মেয়াদ বা এক বছর মেয়াদ থাকতে হবে।
২.আর্থিক প্রমাণঃ আপনি বিদেশে থাকা ও ফেরার খরচ বহন করতে পারবেন এমন আর্থিক প্রমান দেখাতে হবে।
১. ইনকাম ট্যাক্স রিটার্ন
২. ব্যাংক স্টেটমেন্ট এর কাগজ পত্র জমা দিতে হবে।
তাহলে সরকারি ভাবে আপনি সরকারি ভাবে দালাল ছাড়া বিদেশে যেতে পারবেন।
৩.শিক্ষাগত তথ্য ঃআপনি যদি শিক্ষার্থী হয়ে থাকেন, তাহলে আপনার মার্কশিট, এডমিশন লেটার, সার্টিফিকেট জমা দিতে হবে।
এই সব উপায় মেনে কাজ করলে আপনারা দালাল ছাড়া বিদেশে যেতে পারবেন।
বাংলাদেশের দেশ থেকে কোন দেশ গুলোতে ওয়ার্ক পারমিট ভিসা দিয়ে থাকে?
বিভিন্ন দেশ থেকে বাংলাদেশে ওয়ার্ক পারমিট ভিসা দিয়ে থাকে।কোন কোন দেশেগুলো ভিসা দিয়ে থাকে তা নিম্নে দেয়া হল-
*নিউজিল্যান্ড -
যদি আপনি কোন কাজে বিশেষ ভাবে দক্ষতা সম্পন্ন হয়ে থাকেন তা হলে আপনি এই দেশটি কর্মক্ষেত্র হিসেবে বেছে নিতে পারেন। এই দেশটিতে স্কিলড মাইগ্রন্ট রেসিডেন্ট ভিসা ।
কানাডা
নিউজিল্যান্ড
নিউজিল্যান্ডে বিদেশি কর্মীদের স্কিলড মাইগ্রেন্ট ক্যাটাগরি রেসিডেন্ট ভিসা দেওয়া হয়। যদি কোনও কর্মপ্রার্থীর কোনও বিশেষ যোগ্যতা থাকে, তাহলে তিনি এই দেশটিকে তার কর্মক্ষেত্র হিসেবে বেছে নিতে পারেন।
অস্ট্রিয়া
৬ মাসের জন্য ওয়ার্ক ভিসা দেওয়া হয় অস্ট্রিয়াতে। তার জন্য আবেদনকারীকে অস্ট্রিয়াতে ১০০ জনের মধ্যে শীর্ষ স্তরে থাকতে হলে ৭০ শতাংশ স্কোর অবশ্যই করতেই হবে। এতে প্রার্থীর যোগ্যতা ও দক্ষতা থাকতে হবে।
আরও অনেক দেশ থেকে ভিসা দিয়ে থাকে।
সরকারি ভবে দক্ষিণ কোরিয়া নিয়োগ?
উত্তর পূর্বে এশিয়ার উন্নত দেশটি বাজারে এখন বাংলাদেশি কর্মীদের জন্য নতুন সম্ভবনা দুয়ার খুলছে।দক্ষিণ কোরিয়া কর্মসংস্থান আগ্রহীদের সংখ্যা সাথে পাল্লা দিয়ে দেশটিতে বাড়ছে বাংলাদেশের কর্মী চাহিদা ২০২২ সালে এক বছরে রেকর্ড সংখ্যক ৫,৮৯১ জন বাংলাদেশী কর্মী নিয়েছে দক্ষিণ কোরিয়া সরকার।ইমপ্ল্যুমেন্ট পারমিট সিস্টেম ইপিএস এর আওতাই ২০০৮ সালে থেকে দক্ষিণ কোরিয়া উৎপাদন শিল্পখাতে নিয়োগ পাচ্ছে বাংলাদেশী কর্মী।
এই পর্যন্ত ২৭ হাজার ৯৩৫ জন বাংলাদেশী কর্মী সংস্থান হয়েছে দক্ষিণ কোরিয়া। বাংলাদেশ ওভারসিস ইমপ্লু্মেন্ট সিস লিমিটেড ব্যবস্হাপনা পরিচালক চলতি বছর ১০ হাজার লোক নিবেন দক্ষিণ কোরিয়া। দক্ষিণ কোরিয়া সম্পূর্ণ মাধ্যমে কর্মী পাটানো হয় বলে কাজের নিশ্চিতয়তা শতভাগ নেই প্রতারিত।দক্ষিণ কোরিয়া যাওয়ার জন্য নূন্যতম শিক্ষাগত যোগ্যতা S.S.C পাশ এবং দক্ষিণ কোরিয়া ভাষায় পারদর্শী। অভিবেশন ব্যয় হিসেবে খরচ করতে হবে দুই লক্ষ টাকা।যার মধ্যে ফেরত যোগ্য ১ লক্ষ টাকা যা জামানত।
কত বছর বয়সে বিদেশ যেতে পারবেন?
আপনার বয়স ১৮ বছর না হলে বিদেশে যেতে পারবেন না।কিন্তু আপনার কাজের ভিসার জন্য নিদিষ্ট বয়স না হলে আপনি বিদেশ যেতে পারবেন না বা অনুমোদন হবে না।আর ভিসা অনুমোদন না হলে বিদেশে আসার স্বপ্ন কখনো পূরন হবে না।মধ্য প্রাচীর দেশগুলো যানবো কত বছর বয়সে বিদেশ যাওয়া যায়। ইরাক,বাহারান,ওমান,কাতার,আরব আমিরাত,তুরস্ক, নেবানল ইত্যাদি এই দেশগুলো মধ্যপ্রাচীর দেশ আওতাধীন উল্লেখ দেশ গুলোতে আসতে কত বছর বয়স পাসপোর্টে থাকতে হবে।
এই সব দেশ গুলোতে আসতে হলে আপনার বয়স ২২ বছর এর উপর থাকতে হবে।এ তথ্যটি অনেক ক্ষেত্রে সঠিক অনেক ক্ষেত্রে ভুল।ভুল বললাম তার কারন আপনি যদি ট্যুরিস্ট ভিসায় আসেন আপনার বয়স কোনো বিষয় না।কাজের ক্ষেত্রে আপনার বয়স ২১ বছর হতে হবে।এর পর ভিসার জন্য পার্থক্য থাকতে পারে কিছু কিছু ক্ষেত্রে আপনার লেবার ভিসার ক্ষেত্রে ২২ বছর এর উপর বয়স হতে হবে। যারা লেবার ভিসায় আসেন তারা অনেক কঠোর পরিশ্রম করে থাকেন।আপনি যার কাছ থেকে ভিসা নিচ্ছেন তার কাছে যেনে নিবেন আপনার বয়স যদি ২১ হয় ২২ বছর এ পরবে এ ক্ষেত্রে ভিসায় কোন সমস্যা হবে কি না।মূল বিষয় হলো ২১ বছরের নিচে কেও মধ্যে প্রাচীর দেশে আসতে পারবেন না।
উচ্চ শিক্ষার জন্য বিদেশে যাওয়ার পূর্ব প্রস্তুতি নিবেন কি ভাবে?
* আপনার সিজিপিএ কত লাগবে
*আপনি কখন অ্যাপ্লাই করবেন
*অ্যাপ্লিকেশন কখন শরু হয়,কখন শেষ হয়
*কোন সেশন ও অ্যাপ্লিকেশন করতে হয়
এই সব কিছু আপনাকে সুন্দর ভাবে নোট করতে হবে।।অবশ্যই কিন্তু আপনি ১ বিষয় পছন্দ করবেন না।অনেকগুলো বিষয় অ্যাপ্লাই করতে হবে।আপনাকে আপন পাসপোর্ট করতে হবে।পাসপোর্ট আগে বানানো উচিত।কারন পাসপোর্টে অনেক সময় নামের বানান ভুল হয়ে থাকে। সেগুলো ঠিক করতে গেলে অনেক ধকল সহ্য করতে হয়।এ ছাড়া আপনাকে আপনার একাডেমি যত সার্টিফিকেট রয়েছে তা সংগ্রহ করে রাখতে হবে।সার্টিফিকেট এর আসল কপি গুলো অন্যন্ত ১ কপি করে ফটোকপি করে রাখবেন।
বিদেশ যাওয়ার সময় কি কি নিবেন আর কি কি নিবেন না?
যেসব জিনিস বিদেশে যাওয়ার সময় নিবেন-
১.সর্বোচ্চ দুইটি ব্যাগ নিতে হবে একটি হাত ব্যাগ একটি লাগেজ।
২.লাগেজ এর ওজন সর্বোচ্চ ২০ কেজি হতে হবে, এর বেশি হলে আলাদা ফি দিতে হবে।
৩.প্রতিটি ব্যাগে নাম গন্তব্য ঠিকানা, ফোন নাবার লিখে রাখতে হবে।
৪.হাত ব্যাগে টাকা ভ্রমণ ও চাকরি সংক্রান্ত কাগজ এবং অন্যান্য মূল্যবান জিনিস রাখতে হবে।
৫. অপরিচিত কারো কোন জিনিস বহন করবেন না।
এ ছাড়া কি কি ব্যাগে রাখবেন না-
১.ধারালো বস্ত যেমন ব্লেড, কাঁচি, ছুরি,নেইলকাটার, ইত্যাদি হাত ব্যাগে রাখবেন না।
২.আগ্নেয়স্রা ও বিস্ফোরক জাতীয় পদার্থ
৩.নিষিদ্ধ মাদক
৪.আগুন ধরে এমন জিনিস
৫.কাঁচা মাছ মাংস।
আপনি নতুন বিদেশে যাচ্ছেন যাওয়ার আগে প্রস্তুতি কি ভাবে নিবেন?
আপনারা অনেকি বিদেশে যাওয়ার আগে ঘাবড়ে থাকেন বিদেশে যাওয়ার আগে কি কি ব্যাগে নিতে হয় বা ব্যাগ কি ভাবে গুছাতে হয়,তো আসুন আমরা জেনে নেই কি ভাবে ব্যাগ গুছিয়ে নিবো।
১.ব্যাগ গুছানোর সময় মনে রাখবেন আপনি এয়ারপোর্টে যে ব্যাগটা চেক ইন করতে দিবেন মানে এয়ারলাইন্স কাউন্টারে জমা দিবেন সেখানে কোন টাকা পয়সা, টিকিট, চাকরির কাগজ পত্র রাখা যাবে না,এই সব জিনিস ছোট ব্যাগে আপনার সাথে রাখতে হবে।
২.চাইলে প্রয়োজনীয় কাগজপত্রের এক সেট ফোটকপি আপনার চেক ইন ব্যাগে রাখতে পারেন।
*এয়ারপোর্টে যাওয়ার আগে যে সমস্ত কাগজপত্র অবশ্যই নিজের সাথে নিবেন
১. পাসপোর্ট
২.ভিসা
৩.স্ব্যাস্হ পরীক্ষার মূল রিপোর্ট
৪.প্রশিক্ষণ সার্টিফিকেট
৫.কাজের অনুমতি পত্র
৬.চাকরির চুক্তি পত্র
৭.স্মার্ট কার্ড
৮.বিমানের টিকিট
৯.কোম্পানির নাম,ঠিকানা,ফোন নাম্বার, দায়িত্বরত কর্মকর্তা নাম ও ফোন নাম্বার, গন্তব্য দেশের বাংলাদেশী দূতাবাসের ঠিকানা ও ফোন নাম্বার।
১০.কিছু ডলার বা গন্তব্য দেশের মুদ্রা।
এই সব কিছু আপনাকে মনে করে গুছিয়ে নিতে হবে। তা ছাড়া আপনাকে মনে রাখতে হবে বিমান ছাড়ার ৩ ঘন্টা আগে বিমানবন্দর পৌছাতে হবে।বিমানবন্দর পৌছানোর পর আপনার সমস্ত ব্যাগ ট্রলিতে করে নিয়ে যেতে হবে।এর আপনাকে সিকিউরিটি চেকিং বা কাস্টম চেকিং অফিসার আপনার পাসপোর্ট, বিমানের টিকিট, অন্যান্য কাগজ চেক করবে।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url