বাংলাদেশের ২০২৪ সালের মেগা প্রকল্প গুলো কি কি?

 বাংলাদেশের সবচেয়ে সফল যুগান্তকারী সাল ছিল ২০২৩। ২০২৩ সালে বাংলাদেশ অনেক সফলতা লাভ করেছে। আর এই ২০২৩ সালের মধ্যে বিভিন্ন ধরনের নতুন নতুন মেগা প্রকল্প তৈরি করা হয়েছিল। আর সেগুলো খুব কম সময়ের মধ্যেই জনপ্রিয় তাও লাভ করেছে। একদিন যে সব প্রকল্প ছিল কল্পনা শুধুমাত্র। 

বাংলাদেশের ২০২৪ সালের মেগা প্রকল্প গুলো কি কি?

কিন্তু বর্তমানে বাংলাদেশের সব কল্পনাকে বাস্তব রূপ দিয়েছে। যুগের সাথে তাল মিলিয়ে চলতে শুরু করেছে বাংলাদেশ। এমনকি সময়ের মধ্যেই এসডিজি অর্জন করতে পারবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। আর এসডিজি অর্জন করার জন্য বাংলাদেশও অন্যান্য দেশের মতো তালে তাল মিলে চলছে। এখন পর্যন্ত আপনারা হয়তো অনেকেই জেনে গেছেন যে চট্টগ্রামের দুইটা অংশকে জুড়ে দেওয়া কর্ণফুলী টানেলের কথা। এটি আসলে একটি অবিশ্বাস্য প্রকল্প। 

ভূমিকা

নদীর ভেতর দিয়ে এ রাস্তা খুব কম সময়ের মধ্যে অধিক জনপ্রিয়তা লাভ করতে শুরু করেছে। এভাবে এটি যেমন অর্থনৈতিক কাজেও অবদান রাখছে তেমনি সময়ও বাঁচাচ্ছে। শুধু এই কর্ণফুলী নদী নয় আরো প্রকল্প তৈরি করা হয়েছে এই ২০২৩ সালের মধ্যে। পদ্মা সেতু থেকে শুরু করে মেট্রোরেল পর্যন্ত অনেক প্রকল্প তৈরি করা হয়েছে। এমনকি এও ধরা যাচ্ছে যে ২০২৪ সালেও বিভিন্ন ধরনের মেগা প্রকল্প তৈরি করা হবে। এখন কথা হল ২০২৪ সালে কোন মেগা প্রকল্প গুলো তৈরি করা হবে। তাহলে চলুন জেনে নেই ২০২৪ সালের মেগা প্রকল্প গুলো কি কি। জানতে হলে পুরো পর্ব জুড়ে আমাদের সঙ্গে থাকুন।

১।রূপপুর পারমানবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র

বিশ্বের অন্যতম পরাশক্তির কেন্দ্র হিসেবে আমেরিকা অন্যতম, পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র সংখ্যা প্রায় শতাধিক। এর পর দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে ফ্রান্স। যার রয়েছে ৮০টি পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র। জাপানের সংখ্যা ৬০ এবং চীনের ৪০ টি এবং রাশিয়ার রয়েছে ২০টি পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র। আর সব শেষে বাংলাদেশের পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র হলো একটি। পাবনার ঈশ্বরদী রূপপুরে বাংলাদেশের প্রথম পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র স্থাপন করা হয়। 

একটি মাত্র পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র দিয়ে বিশ্বের ৩৩ তম দেশ হিসেবে পরমাণু শক্তির শান্তিপূর্ণ ব্যবহারে দেশ বাংলাদেশ হিসেবে পরিচিত হয়। শুরুতে বিভিন্ন দেশে পরিসংখ্যান তুলে ধরার উদ্দেশ্য, শুরুতে নবায়নযোগ্য জ্বালানির ব্যবহার বাড়ছে। আর নবেনযোগ্য জ্বালানির মধ্যে পরমাণু শক্তি হচ্ছে সবথেকে টেকসই। আর এই শক্তি ব্যবহার করে বেশি মেগাওয়াটের বিদ্যুৎ উৎপন্ন করা যায়। 

যাই হোক ২০২৪ সালের সেপ্টেম্বরে রূপপুরের পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে বিদ্যুৎ পাবে বাংলাদেশ। এ বিদ্যুৎ কেন্দ্রের মোট ইউনিট হল দুইটি। প্রথম ইউনিট তৈরি করতে যা যা প্রয়োজন সব প্রস্তুত করা হয়ে গেছে। আন্তর্জাতিক সকল বাধ্যবাধকতা বিবেচনায় নিয়ে এবং আন্তর্জাতিক মানদণ্ডন অনুসরণ করে যথা উপায় ধাপে ধাপে প্রয়োজন অনুসারে সব কাজ শেষ করা হচ্ছে। এখন অপেক্ষা প্রথম ইউনিট চালু হওয়ার। আর দ্বিতীয় ইউনিট ২০২৫ সালের চালু করা হবে।

২। যমুনা রেল সেতু

২০২৩ ছিল রেল সেতুর স্বপ্নের এক বছর। সে বছর এমন এমন জেলে রেল গেছে যেখানে আগে কখনো রেললাইন পৌঁছায়নি। রেল কতটা জনপ্রিয় এই দেশে তার সুস্পষ্ট প্রমাণ মিলেছে রেল ঘিরে মানুষের উন্নত না দেখে। তবে অতিরিক্ত ভাড়া নিয়ে সমালোচনাও আছে অনেক।  রেল অবকাঠামোর খাতে ও অবদান রাখতে যাচ্ছে ২০২৪। বিশেষ করে যমুনার বুক চিরে এগিয়ে যাওয়া যমুনা সেতু । 

রাজশাহী ও রংপুরের কোটি মানুষ যমুনা রেল সেতু নিয়ে স্বপ্ন দেখছেন। জাপানের সহযোগিতায় নির্মিত হচ্ছে যমুনা রেল সেতু। ঈদের সেতুটির ৭৫ ভাগ কাজ বর্তমানে শেষ হয়ে গেছে। বাংলাদেশে প্রথম ব্যবহার করা হচ্ছে জাপানের ফ্যাশনের রেল সেতু। ২০২৪ সালে আগস্ট এর মধ্যে দিয়ে চলবে যমুনা সেতুর রেল। সেতুটি সম্পূর্ণ নির্মাণ করা হয়ে গেলে প্রতিদিন অন্তত ৮৮ টি রেল চলাচল করবে বলে বলা হয়েছে।

৩। শাহজালাল তৃতীয় টার্মিনাল

আর রেল চেতনায় আকাশপথে সক্ষমতার বার্তা দিতে চলে এসেছে শাহজালাল তৃতীয় টার্মিনাল। সম্প্রতি একটি খবর আপনারা নিশ্চয় শুনেছেন যে, দেশের রাষ্ট্রীয় পতাকাবাহী উড়োজাহাজ সংস্থা বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের পেছনে রীতিমতো দৌড়াচ্ছে আমেরিকা ও ফ্রান্সের দুটি উড়োজাহাজ তৈরীর প্রতিষ্ঠান। আরো দশটি উড়োজাহাজ কেনার পর শুরু হয়েছে দৌড়ঝাপ। 

আপনারা হয়তো অনেকেই জানেন বিমান বাংলাদেশের মোট উড়োজাহাজ আছে ২১ টি। এর মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের বোইন কোম্পানি ১৬ টি  উড়োজাহাজ। সম্প্রতি বিমান আরও দশটি উড়োজাহাজ কেনার কথা জানায়। এগুলো এয়ারবাস প্রতিষ্ঠান থেকে নেয়া হবে বলেও জানা গেছে। বিশেষ করে বিশেষ করে ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট মাখ যখন ঢাকা সফর করেন তখন এ বিষয়ে আলোচনা করা হয়। 

তবে আমেরিকা তাদের বাজার দখল রাখতে বোয়িং কোম্পানির নানা ধরনের উড়োজাহাজ কিনতে প্রস্তাব দিচ্ছে বাংলাদেশকে। ঢাকায় নিযুক্ত যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত পিটারহাস এজন্য দৌড়ঝাঁপ শুরু করে দিয়েছেন। যাই হোক উড়োজাহাজ নিয়ে আকাশ পথে যেমন প্রতিযোগিতা হবে তেমনি উন্নত করতে হবে দেশের বিমানবন্দরগুলোকে। বাড়াতে হবে সেবার মান। এসব কথা মাথায় রেখে ঢাকায় হযরত শাহাজাল বিমানবন্দর তৈরি করা হচ্ছে। এরই মধ্যে টার্মিনালের সফট ওপেনিং হয়ে গেছে। তবে এ বাণিজ্যিক ব্যবহার শুরু হবে ২০২৪ সালের ডিসেম্বরের মধ্যে।

৪। ঢাকা যশোর রেল সংযোগ

পদ্মা সেতু এমন এক স্বপ্ন দুয়ার খুলে দিয়েছে যে, সম্ভাবনার সবটুকু আলো সেখানে উপস্থিত কিন্তু সেদিন অক্টোবরে পদ্মা সেতু ঢাকা থেকে ফরিদপুরের ভাঙ্গা পর্যন্ত উদ্বোধন হলো রেলের নতুন করিডোর। এখানে শেষ নয় এবার গন্তব্য ঢাকা থেকে সরাসরি যশোর এবং যশোর হয়ে কলকাতা। 

মূলত পদ্মা সেতু দিয়ে ঢাকা থেকে যশোর পর্যন্ত ১৭২ কিলোমিটার রেলপথ চালুই ছিল প্রকল্পের মূল লক্ষ্য।চারিদিকে একেবারে তীক্ষ্ণ নজর চলছে সরকার। ২০২৪ সালের জুনের মধ্যে পদ্মা সেতু দিয়ে ঢাকা যশোর রেল পথ চালুর লক্ষ্য। হলে এটি হলে দুই ঘন্টার মধ্যেই ঢাকা থেকে যশোর পর্যন্ত যাওয়া যাবে। আর তিন ঘন্টায় যাওয়া যাবে কলকাতা।

৫। মাতারবাড়ি বিদ্যুৎ কেন্দ্র

জোয়ারের সময় সমুদ্র থেকে উঠে আসা পানি থেকে টইট উপর একটি ছোট্ট ক্যানেল এটি। এটি কক্সবাজারের মহেশখালী এলাকায় অবস্থিত। মেগা প্রকল্পে বদলে যাওয়া বাংলাদেশের এক দারুণ উদাহরণ হল মাতারবাড়ি। জাপানের হাত ধরে তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র এবং গভীর সমুদ্র বন্দর নিয়ে বাংলাদেশের অন্যতম অর্থনৈতিক অঞ্চল হয়ে উঠছে সমুদ্রে জনপথ। 

যাইহোক মাতারবাড়ির র উত্তরের পরিত্যক্ত লবণ মাঠে নির্মাণ করা হয়েছে দেশের ১ হাজার ২০০ ওয়াটের ধারণক্ষমতার এ তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র। এর মধ্যে ৬০০মেগা ওয়াটের প্রথম ইউনিট থেকে উৎপাদিত বিদ্যুৎ বাণিজ্যিকভাবে সরবরাহ শুরু করেছে। যা গত নভেম্বরেই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা উদ্ভাবন করেছেন। আগে থেকে দেশে আমদানি করা কয়লা থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদন কত পাঁচটি বিদ্যুৎ কেন্দ্র। এর সঙ্গে মাতারবাড়ি যুক্ত হওয়ায় সংখ্যাটি ৬ দাড়িয়েছে। 

এর দ্বিতীয় ইউনিট থেকেও আগামী বছর বিদ্যুৎ পাবে বাংলাদেশ। সরকারের অগ্রাধিকার প্রকল্প গুলোর মধ্যে অন্যতম এ তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র। ২০২৪ সালের এপ্রিলে বাণিজ্যিকভাবে দ্বিতীয় ইউনিট থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদন শুরু করা হবে। এই বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে উৎপাদিত বিদ্যুৎ আলোকিত হবে। পাশাপাশি মহেশখালী সহ কক্সবাজার পর্যটন ব্যবসা বাণিজ্যের প্রশাসসহ অর্থনৈতিক উন্নয়নের চিত্র বদলে যাবে। পূর্ণ ক্ষমতায় চালাতে ১৩ হাজার টন কয়লার প্রয়োজন হবে। 

বিদ্যুৎ কেন্দ্রে দুই মাসের কয়লা মজুদ করার মত সক্ষমতা তৈরি করা হয়েছে। বড় জাহাজ বন্দরে পৌঁছানোর জন্য ১৪.৩ কিলোমিটার দীর্ঘ ও ৩০০ মিটার প্রশস্ত চ্যানেল খনন করা হয়ে থাকে।যার গভীরতা সাড়ে ১৮ মিটার। ৮০ হাজার টনের কয়লাবাহিক জাহাজ এখানকার বন্দরে আসতে পারবে। কয়লা খালাশে সর্বোচ্চ দুই দিন লাগতে পারে। এই বিদ্যুৎ প্রকল্প নির্মাণ কাজে ১০৫০ জন বিদেশি নাগরিকসহ ৮০০০ মানুষ কাজ করছে।

বাংলাদেশের সব থেকে বড় মেগা প্রকল্প কোনটি?

আপনি কি জানেন বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় মেগা প্রকল্প কোনটি। যদি না জেনে থাকেন তাহলে আজকে আপনি জানতে পারবেন বাংলাদেশের সব থেকে বড় মেলা প্রকল্প কোনটি।বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় মেগা প্রকল্পের মধ্যে একটি হলো পাদ্মা সেতু প্রকল্প। এটি বাংলাদেশের দুটি মেগা স্থাপনার মধ্যে একটি এবং এটি পদ্মা নদী পার করে ভারতের মুর্শিদাবাদ জেলার গাজীপুর জেলার শরিয়তপুর জেলার মধ্যে পাড়াতে হবে।

প্রধানমন্ত্রীর ১০ টি মেগা প্রকল্প

বর্তমানে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সক্রিয় এবং মূলত প্রাথমিক উন্নয়নের লক্ষ্যে বিভিন্ন মেগা প্রকল্প চালানো হচ্ছে। এই প্রকল্পগুলির মধ্যে কিছু নিচে বর্ণনা করা হলো। জানতে হলে পুরো পর্বটি পড়ুন। আশা করছি অনেক ভালো লাগবে।

১. পাদ্মা সেতু প্রকল্প

২. রোহিঙ্গা শরণার্থীদের জন্য অবস্থান সম্পর্কে প্রকল্প

৩. মেঘনা রেলওয়ে প্রকল্প

৪. রুপালী ব্রিজ প্রকল্প

৫. মোহাখালী-গুলশান উত্তরাঞ্চল প্রকল্প

৬. বঙ্গবন্ধু সেতু প্রকল্প

৭. মেট্রো রেল প্রকল্প

৮. করোনা ভ্যাকসিনের ডাক্তার জন্য অবস্থান সম্পর্কে প্রকল্প

৯. সদরঘাট উদ্ভাবন প্রকল্প

১০. দক্ষিণ এশিয়ার সবচেয়ে বড় সৌর উর্জা প্রকল্প।

বাংলাদেশের চলমান মেগা প্রকল্প ২০২৩

আজকে আপনারা জানতে পারবেন বাংলাদেশের সম্পর্কে। যদি আপনি বাংলাদেশের চলমান মেগা প্রকল্প ২০২ সম্পর্কে জানতে চান তাহলে আমাদের সঙ্গে থাকুন। কেননা আমরা নিচে প্রকল্প ২০২৩ সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করেছি।

১. পাদ্মা সেতু: বাংলাদেশের প্রধান প্রকল্প হিসেবে পাদ্মা সেতু এখনও চলমান। এই সেতু বাংলাদেশের পশ্চিমবঙ্গ ও দক্ষিণবঙ্গ যুক্ত করবে।

২. রোহিঙ্গা শরণার্থী প্রকল্প: রোহিঙ্গা শরণার্থীদের জন্য বাংলাদেশ চলমান একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রকল্পের অংশ।

৩. রুপালী ব্রিজ: রুপালী ব্রিজ হলো বাংলাদেশের একটি প্রধান প্রকল্প, যা বাংলাদেশের উত্তরে পশ্চিমবঙ্গ সংযোজন করবে।

৪. মেঘনা রেলওয়ে: মেঘনা রেলওয়ে প্রকল্পটি বাংলাদেশের রেলপথে মহাবিশ্ববিদ্যালয়ের যন্ত্রণা কমানোর লক্ষ্যে চলমান।
৫. মোহাখালী-গুলশান উত্তরাঞ্চল প্রকল্প: এটি ঢাকা শহরের মোহাখালী এবং গুলশান এলাকার যাতায়াত সুবিধা বাড়ানোর লক্ষ্যে পরিচালিত হচ্ছে।

এই প্রকল্পগুলি বর্তমানে চলমান এবং বাংলাদেশের উন্নতি ও অগ্রগতির জন্য গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে।

লেখকের মন্তব্য

প্রিয় পাঠক আশা করছি আজকের এই আর্টিকেলটি আপনারা অনেক উপকার লাগবে। কেননা আজকের এই আর্টিকেল আমরা আলোচনা করেছি বাংলাদেশের ২০২৪ সালের মেগা প্রাপ্ত গুলোর নাম কি কি এর সমস্ত বিষয় সমূহ। আপনি যদি আজকের আর্টিকেলটি খুব মনোযোগ সহকারে পড়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই আপনার পরিচয় একটা ভালো রেজাল্ট করতে পারবেন।

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url