এতেকাফ অর্থ কি এতেকাফ মুসলমানদের একটি ধর্মীয় চর্চা। মুসলমানদের
কাছে এটি অনেক গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু বর্তমানে সচরাচর খুব কম মানুষই
এতেকাফ করে থাকেন। তবে এতেকাফ মহানবী সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম কখনো
ছাড়েননি। তিনি প্রত্যেক রোজায় এতেকাফ করেছেন।এতেকাফ করা সব থেকে ভালো
সময় হলো রমজান মাস।
আমাদের মধ্যে অনেকে এমন আছে যারা এতেকাফ সম্পর্কে এখনো ভালোভাবে কিছু জানেন
না। এতেকাফথেকে একটি ঘরে আবদ্ধ করে রাখা এবং আল্লাহর ইবাদত করা। তাই আজকে আমরা
এতেকাফ সম্পর্কে বিস্তারিত জানবো। তাহলে চলুন জেনে নেই এতেকাফ অর্থ কি
এতেকাফ ভঙ্গের কারণ কি বিস্তারিত জানতে আমাদের সঙ্গে থাকুন।
এতেকাফ
এতেকাফ অর্থ কি এতেকাফ কোন একটি ঘরে বদ্ধ থাকা।এতেকাফ হল মুসলিমদের একটি ধর্মীয় চর্চা। অনেক
মুসলিমরা করে থাকেন। যেখানে একজন মুসলিম তার নিজস্ব ইচ্ছা অনুযায়ী এক অথবা
একাধিক দিন তার আশেপাশের কোন মসজিদে, পরিবার থেকে বিচ্ছিন্ন হয় থাকাকে বোঝায়।
ইসলাম ধর্মে অনেক মুসলিমেরাই এই এতেকাফ করে থাকেন। তবে আগের তুলনায় এতে
আপনার সংখ্যা কমে গেছে। বিশেষ করে রমজান মাসে করা হয়। আর রমজান মাসের ১০
দিনে এর বিশেষ গুরুত্ব রয়েছে। কারন এই শেষ দশ দিনেই এতেকাফ করা হয়ে
থাকে।
এতেকাফ করার
পাশাপাশি এর বেশ কিছু ফজিলত রয়েছে। কোরআন এবং হাদিসেও এতেকাফ কথা বলা
হয়েছে। নারী এবং পুরুষ উভয় করতে পারে। মানুষ এতেকাফ শেষ ১০এ করে থাকেন আবার
অনেকে শর্তের বিনিময়েও করে থাকেন যেমনঃ তার কোন একটি ইচ্ছা যদি পূরণ হয়ে যায়
অথবা তার কোন একটি কাজ সমাধান হয়ে যায় তাহলে তিনি এতদিনএতেকাফ করবেন। আবার কোন শর্ত ছাড়া তিনি বলেন যে তিনি অবশ্য এই দিনে
এতেকাফ করবেন। এতেকাফেরও ভাগ রয়েছে। সুন্নত এতেকাফ, নফলএতেকাফ,
ওয়াজিব এতেকাফ। আশা করছি বুঝতে পেরেছেন এতেকাফ অর্থ কি।
এতেকাফ করা কি
ফরজ। এতেকাফ অর্থ কি
এতেকাফ মানে কোন কিছুর সাথে লেগে থাকা কোন কিছুর সাথে আবদ্ধ থাকাকে বোঝানো
হয়। সেটিই হোক খারাপ কাজ কিংবা ভালো কাজে ক্ষেত্রে। তবে ইসলামের শরীয়ত
অনুযায়ী এতেকাফের
অর্থ হল মসজিদে থাকা, প্রত্যাবর্তন করা। এটি মুসলমানদের একটি ধর্মীয় চর্চা।
কুরআনেও এতেকাফের কথা বেশ কয়েকবার উল্লেখ করা রয়েছে।
আর এতেকাফ সম্পর্কে হাদিসেও কিছু কথা বলার রয়েছে। এখন কথা হলো এতেকাফ করা কি
মুসলমানদের জন্য ফরজ? ইসলামের যেহেতু এর বিশেষ গুরুত্ব রয়েছে। আসলে ইতেকাফ
করা সুন্নত।তা কেউ চাইলে করতে পারে আবার না চাইলে নাও করতে পারে। তাই এতেকাফ করা
ফরজ নয়। তবে এতেকাফ করা ওয়াজিব হবে যখন তিনি কোন একটি মানত করবেন, আর সে
মানটি আল্লাহ তায়ালা পূরণ করে দিলে জন্য ইতেকাফ করা ওয়াজিব হয়ে
যাবে। আর এরকম ভাবে মানত করে ইতেকাফ করা সব থেকে বেশি দেখা যায়।
এতেকাফ কত প্রকার
এতেকাফ সাধারণত তিন
প্রকার। ওয়াজিব, সুন্নত এবং নফল। কিন্তু সাধারণত এটিকা মুসলমানদের জন্য সুন্নত।
কেউ চাইলে ইতিকাফ করতে পারে আবার নাও করতে পারে।
ওয়াজিব এতেকাফ
ওয়াজিব এতেকাফ বলে
সাধারণত যখন মানুষ তার কোন ইচ্ছা পূরণের জন্য আল্লাহর কাছে মানত করে থাকে। আর তার
মানব পূরণ হওয়ার বিনিময়ে তিনি এতেকাফ করবেন। অর্থাৎ এটিকে শর্তের ওপরে এতেকাফ করা বোঝায়। যখন আপনি কোন শর্ত
অথবা মানবের ওপরে করবেন তখন আপনার জন্য এতেকাফ করা ওয়াজিব হয়ে যাবে।
আবার শর্ত ছাড়াও যদি সে সে বলে যে অমুক দিনে তিনি এতেকাফ করবে আল্লাহর
খুশির জন্য। তখনও এটি তার জন্য ওয়াজিব হয়ে যাবে। আর তিনি যতদিন এতেকাফ করবেন ততদিন তাকে রোজাও রাখতে হবে।
সুন্নত এতেকাফ
এই এতেকাফটি দিয়ে রমজান মাসে শেষ ১০ দিনে পালন করা হয়। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাই
সাল্লাম তার উম্মতের উৎসাহিত করেছেন। তিনি অনেক গুরুত্ব সহকারে এতেকাফ পালন করে
থাকতেন। এক্ষেত্রে কোন গ্রাম কিংবা মহল্লা পাশে থেকে যদি একজন এতেকাফ করে তাহলে
সবার জন্য এতেকাফ করা হয়ে যাবে। আর যদি কেউ সে এতেকা পালন না করে তাহলে, সকলের
সমানভাবে গুনাহগার হবে।
নফল এতেকাফ
এই এতেকাফের কোন সময় নির্ধারিত নেই। সাধারণ যেকোনো সময়ের জন্য কিংবা অল্প
সময়ের জন্য সে ব্যক্তি ইতিকাফ করতে পারবে। কেউ চাইলে মসজিদে ঢোকার আগে এতেকাফের
নিয়ত করে, ঢোকে তাহলে, তিনি এতেকাফের সওয়াব পেয়ে যাবেন। করা হয় মূলত
সওয়াবের জন্য।
এতেকাফের ফজিলত
মুসলমানদের ধর্ম চর্চার মধ্যে অন্যতম একটি। মুসলমানদের জন্য সুন্নাত। নবী
সাল্লাল্লাহু আলাই সালাম নিজে যেমন গুরুত্ব সহকারে এতেকাফ করতেন তেমনি তার
উম্মত গন্ধেরও ইতেকাফ করার জন্য উৎসাহ দিয়েছেন। করা মুসলমানদের জন্য সুন্নত
হলেও এর কিছু ভাগ রয়েছে। যেমন; ওয়াজিব, সুন্নত এবং নফল। এতেকাফ করার পাশাপাশি
এর কিছু ফজিলত রয়েছে।
ইতেকাফ করা হয় আল্লাহর নৈকট্য লাভের জন্য। লাইলাতুল কদরের সম্পূর্ণ ফজিলত
পাওয়ার জন্য অনেকেই মাহে রমজানের শেষ 10 দিনে ইতিকাফ করে থাকেন। যিনি সব থেকে
বেশি গভীরভাবে ঈদে কাপড় পড়তে পারবেন তিনি আল্লাহর অনেক নৈকট্য লাভ করতে পারবেন।
আর এই এতেকাফের মাধ্যমে একজন মুসলিম ব্যাক্তি তাকওয়া লাভ করতে পারবেন।
ইতিকাফ কিভাবে করে
যেদিন থেকে নামাজ মুসলমানদের জন্য ফরজ হয়েছে রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি
ওয়াসাল্লাম তারপর থেকেই ইতেকাফ করা শুরু করেছিলেন এবং তিনি কখনো এতেকাফ
ছাড়েননি। আমাদের মুসলমানদের উচিত এতেকাফ করা। যে নবী কখনো ছাড়েনি আর আমাদের মত
অনেক মুসলিম আছে তারা জীবনে একবারও করেনি। এমনটি সত্যিই অবিশ্বাস্য। আমরা রাসূল
সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম এর উম্মত তাই আমাদের অবশ্যই রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাই
সাল্লাম এর আদর্শকে অনুকরণ করা প্রয়োজন। এতেকাফ করার বেশ কিছু নিয়ম রয়েছে সে
নিয়ম গুলো মেনে, ইতেকাফ করতে হবে।
যারা রমজানের শেষ দশ রোজায় ঈদের কাপ করবেন তারা ২০ রমজানে আসরের নামাজের পর
মসজিদে প্রবেশ করবেন এবং ৩০ তারিখ শাওয়াল মাসের চাঁদ দেখার পর তিনি মাগিদের বের
হতে পারবেন কিংবা ঈদের দিন সকালে বের হতে পারবেন। আর এই ১০ দিন সম্পূর্ণ মসজিদে
নিজেকে আবদ্ধ করে নিতে হবে এবং আল্লাহর ইবাদতের থাকতে হবে।
আর তিনি যদি মহিলা হন তাহলে, বাড়িতে কোন একটি নির্দিষ্ট স্থানে নিজেকে আবদ্ধ করে
নিতে হবে সবথেকে ভালো হবে যদি আপনি নিজেকে একটি ঘরে আবদ্ধ করে রাখতে পারেন। আর সে
ঘরে বসে আল্লাহ তায়ালার এবাদত মশগুল থাকবেন।
ইতিকাফ অবস্থায় কী করা যায়, করা যায় নাঃ
মানে হল নিজেকে আবদ্ধ করে নেওয়া। অর্থাৎ নিজেকে আল্লাহর কাজে নিয়োজিত রাখা।
এতেকাফরত অবস্থায় আপনার যে কোন কাজে বিষয়ে কোন ধরনের কিছু করা যাবে না। ধরুন
আপনি একজন ব্যবসায়ী মসজিদে এসে আপনার সে ব্যবসা সম্পর্কে তো কাজ করা যাবে না।
যদি একান্তই আপনার জন্য সে কাজটি করা অনেক গুরুত্বপূর্ণ হয়ে থাকে তবে সে কাজটি
করা যায়। আর সবচেয়ে বড় কথা হল অবস্থায় কারো সাথে কথা বলা যাবে না।
আপনি ইতিকাফ্রত অবস্থায় ঘরে আর যদি মসজিদে যান তাহলে সেই জায়গাতে আবদ্ধ করে
নিতে হবে। আর আপনার যদি বাথরুম লাগে তাহলে আপনি সেই মসজিদ অথবা ঘরের বাইরে
যেতে পারেন। অন্যথায় বাহিরে যাওয়ার কোন প্রয়োজন নেই। আর যদি কোন ধরনের
প্রয়োজনীয় কাজ বাহিরে যেতেই হয় তাহলে আপনি যেতে পারবেন। আর বাধ্যতামূলক বা
গুরুত্বপূর্ণ না হলে আপনার বাহিরে যাওয়ার কোন প্রয়োজন নেই। আর এতেকাফরত
অবস্থায় সারাদিন অন্যান্য কাজ করে কাটালে হবে না বরং আপনাকে আল্লাহর ইবাদতের
মজিবুল থাকতে হবে। আর এই সময়ে যতটা সম্ভব চেষ্টা করবেন পাপ কাজ থেকে দূরে
থাকা।
ইতেকাফ ভঙ্গের কারণঃ
এতক্ষণ আমরা জানলাম কিভাবে এতেকাফ করতে হয়, ঠিক আছে আরো বিস্তারিত বিষয়
সম্পর্কে। এসব জানার পাশাপাশি আমাদের এটিও জানতে হবে যে, কি কি কারনে ইতেকা ভঙ্গ
হয়ে যেতে পারে। তাই যারা এতেকাফ করতে চাচ্ছেন। তাদের অবশ্যই এ বিষয়টি জানা
প্রয়োজন। নিজেই এতেকা ভঙ্গের কিছু কারণ দেয়া হলোঃ
কোনো কারণ ছাড়া ঘর থেকে অথবা মসজিদ থেকে বের হওয়া। তাই কোন গুরুত্বপূর্ণ
কাজ ছাড়া মসজিদের বাইরে কিংবা ঘরের বাহিরে যাওয়া যাবে না। আর অন্যথায় এটা
কাপ ভঙ্গ হয়ে যেতে পারে।
বড় ধরনের কোন পাপ করার কারণেও কিন্তু এতেকাফ ভঙ্গ হয়ে যাবে। তাই যতটা সম্ভব
এতেকা অবস্থায় নিজেকে ভাববাস থেকে দূরে রাখতে হবে। আর আল্লাহর ইবাদতে
নিজেকে সবসময় মশগুল রাখতে হবে।
এতেকাফ করতে হলে অবশ্যই জ্ঞান থাকতে হবে। অর্থাৎ যারা মাদক সেবন করেন, তাদের
জ্ঞান থাকে না তারা একটি নেশায় মশগুল থাকেন। তাই এটা করতে হলে অবশ্যই জ্ঞান
থাকতে হবে। কোন ধরনের পাগলামি করা যাবে না। তাই যখন আপনি সুস্থ স্বাভাবিক
থাকবেন তখন এতেকাফ করার চেষ্টা করবেন।
স্ত্রী অথবা স্বামীর সাথে সঙ্গত হওয়া যাবে না।
মহিলাদের ঋতুস্রাবের কারণেও ইথিকা ভঙ্গ হয়ে যাবে।
যদি শিরক করা হয় তাহলে এতেকা ভঙ্গ হয়ে যাবে।
পবিত্র কুরআনে এবং হাদিসে এতেকাফ সম্পর্কিত কিছু কথাঃ
পবিত্র কোরআনে এবং হাদিসে এতেকাফ সম্পর্কে বেশ কিছু কথা বলা রয়েছে সেগুলো আমাদের
জানা প্রয়োজন। যার মাধ্যমে ওর সম্পর্কে আর ও অনেক জানতে পারবো। তাহলে চলুন জেনে
নি পবিত্র কোরআনে এবং হাদিসে এতেকাফ এর কিছু কথা সম্পর্কে।
পবিত্র কুরআনে এতেকাফ সম্পর্কিত যে কথা বলা হয়েছে
পবিত্র কোরআনে বলা হয়েছে, অবস্থায় স্ত্রীর সঙ্গে কি আচরণ হবে, এর সঙ্গে
আল্লাহতালা বলেন যে, এতেকাফ করা অবস্থায় যখন থাকবেন তখন স্ত্রীদের সঙ্গে মেলামেশা না করা।(সুরা
বাকারা আয়াত নম্বরঃ ১৮৭)
হাদিস সম্পর্কিত যে কথাগুলো বলা হয়েছে
আল্লাহ এবং রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম এর অসংখ্য হাদিস সম্পর্কে বর্ণনা করা
হয়েছে,
হযরত আয়েশা সিদ্দিকা রাঃ থেকে বর্ণনা করেছেন, রাসুল সাঃ রমজান মাসের শেষ ১০
দিন অন্য দিনের চেয়ে অধিক ইবাদত করতেন।(সহিহ মুসলিম হাদিসঃ১১৭৫)
হযরত আয়েশা সিদ্দিকা রাঃ বর্ণিত আরেকটি হাদিস, রমজানের শেষ দশকের রাসুল সাঃ পুরো
রাত জেগে থাকবেন এবং ঘরে অন্যদেরকেও জাগিয়ে দিতেন দোয়া এবং এবাদতে কোমর বেঁধে
লেগে যেতেন অর্থাৎ অনেক বেশি তিনি সাধনা করতেন(সহিহ মুসলিম হাদিসঃ১১৭৪)
হযরত ওমর রাজিতাল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, তিনি উল্লেখ করেছেন রাসুল সাঃ
রমজানের শেষ দশকে ইতেকাফ করতেন।
হযরত হুমায়রা রাদিয়াল্লাহু থেকে বর্ণিত রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম প্রতি
রমজানে দশ দিন এতেকাফ করতেন, আর তিনি যে বছরে মারা গিয়েছিলেন।
সহিহ বুখারী ও সহিহ মুসলিম শরীফে হযরত আয়েশা রাঃ থেকে বর্ণিত রাসূল
সাঃ শেষ দশ দিন এতেকাফ করতেন। মৃত্যু পর্যন্ত এটাই ছিল তার রীতি।( সহিহ
বুখারী হাদিস নম্ব;২২২৬, সহিহ মুসলিম হাদিস নম্বরঃ১১৭২)
হযরত আনাস রাঃ থেকে বর্ণিত, একবার রাসূল সাঃ রমজান মাসে ইতিকাফ করতে পারেননি। তাই
পরের বছর তিনি রমজানের বিশ দিন ইতেকাফ করেছেন।(জামে তিরমিজি, হাদিসঃ৮০৩)
হযরত সাঈদ খুদরি রাঃ থেকে বর্ণিত, রাসূল সাঃ একবার রমজানে প্রথম দশকে ইতেকাফ
করলেন। এরপর দ্বিতীয় দশকেও এতেকাফ করলেন এবং তৃতীয় দশকেও এতেকাফ করলেন। এভাবে
তিনি পুরো রমজানে ইতেকাফ করে কাটিয়েছন।(সহিহ মুসলিম হাদিসঃ১১৬৭)
লেখকের মন্তব্য। এতেকাফ অর্থ কি - এতেকাফ ভঙ্গের কারণ
প্রিয় পাঠক আশা করছি আজকের আর্টিকেলের মাধ্যমে আপনি জানতে পেরেছেন এতেকাফ
অর্থ কি - এতেকাফ ভঙ্গের কারণ।আরো জানতে পেরেছেন কিভাবে এতেকাফ করতে হয়
এবং ফজিলত কি। আরো জানতে পেরেছেন এতেকাফ অবস্থায় কি করা যায় আর কি করা
যায়না। আজকের আর্টিকেল থেকে যদি আপনি কোন শিক্ষাগ্রহণ করতে পারেন তাহলে আজকের
আর্টিকেলটি আমাদের লেখা সার্থক হবে। এবং যদি আপনার ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই
আপনি আপনার বন্ধু বান্ধবের সঙ্গে শেয়ার করবেন।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url