শিক্ষা ব্যবস্থায় নতুন ক্যারিকুলাম
মানবসম্পদ উন্নয়ন ও উন্নতি জাতি গঠনের মূল চাবিকাঠি শিক্ষা। শিক্ষা একটা জাতির মেরুদন্ড। যে জাতি যত বেশি শিক্ষিত, সে জাতি তত বেশি উন্নত, সভ্য এবং অগ্রসর। মানবসম্পন্ন শিক্ষা ব্যবস্থা ছাড়া উন্নত জাতি গঠনের আশা অরণ্যে রদন ছাড়া আর কিছুই নয়।
আজকে আমরা জানবো শিক্ষা ব্যবস্থার নতুন কারিকুলাম সম্পর্কে। আপনি যদি না জেনে থাকেন তাহলে আজকের এই পর্বটি মোটেও মিস করবেন আশা করছি অনেক উপকারে লাগবে।
কারিকুলাম বা শিক্ষাক্রমঃ
শিক্ষার সঙ্গে ক্যারিকুলাম বা শিক্ষাক্রম শব্দটি ওতপ্রোতভাবে জড়িত। ক্যারিকুলাম শব্দটি ল্যাটিন শব্দ থেকে এসেছে যার অর্থ দৌড়ানো বা ঘাড় দৌড়ের নির্দিষ্ট পথ। অভিধানিক অর্থে কারিকুলাম বোর্ড শিক্ষা গ্রহণকে বোঝানো হয়। নির্দিষ্ট লক্ষ্যে পৌঁছানোর একটি সুনির্দিষ্ট রূপরেখা। শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও অভিভাবক কারিকুলাম সম্পর্কে জানা আবশ্যক।
কেননা শিখন শেখানোর প্রধান হাতিয়ার এই ক্যারিকুলাম। হাল বিহীন জাহাজকে একজন
নাবিক যেমন গন্তব্যে পৌঁছাতে পারেনা তেমনি সঠিক কারিকুলাম ছাড়া
শিক্ষা কাঙ্খিত নাগরিক গড়ে তুলতে পারে না।
জাতীয় শিক্ষাক্রমের ইতিহাসঃ
বিদ্যালয়ে গুলোতে শিক্ষার বিষয়বস্তু এবং মান নিশ্চিত করার জন্য জাতীয় শিক্ষা কম প্রণয়ন করা হয়। ২৬ জুলাই ১৯৭২ সালে বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ ও বিজ্ঞানী ড. কুদরত-ই খুদা কে চেয়ারম্যান করে বাংলাদেশে প্রথম জাতীয় শিক্ষা কমিশন গঠিত হয়। যা কুদরত-ই খুদা কমিশন নামেই পরিচিত। শিক্ষা ব্যবস্থার দ্বিতীয় সংস্করণটি হয় প্রফেসর শামসুল হকের নেতৃত্বে ১৯৭৬ সালে। পরবর্তীতে সংস্করণ হয় ১৯৮৩, ১৯৮৭, ১৯৯৭, ২০০১ সালে। ২০০৩ সালেও শিক্ষার মান উন্নয়ন এবং সংস্কার সাধনের মধ্যে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ভাইয়ের চ্যান্সেলর প্রফেসর মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান মিয়াকে চেয়ারম্যান করে কমিশন গঠিত হয়।
কমিটি ৮৮০ টি সুপারিশ প্রণয়ন করে। সর্বশেষ ২০১৭ সালের শিক্ষা ব্যবস্থা
নিয়ে নানান গবেষণা করে সরকার। যার প্রেক্ষিতে নতুন শিক্ষাক্রম রূপরেখা ২০২৩ সাল
থেকে পরীক্ষামূলকভাবে যাত্রা শুরু হয়। এই শিক্ষাক্রমের মূল ভিত্তি হল
মুক্তিযুদ্ধের চেতনা, মানবিক মর্যাদা, সামাজিক ন্যায় বিচার, সাম্য, সকল
শিক্ষার্থীর আন্ত নিহিত সম্ভাবনা বিকাশে কার্যকর ও নমনীয় শিক্ষাক্রম প্রণয়ন,
শিক্ষা প্রতিষ্ঠান শিক্ষার্থীর বিকাশের সামাজিক কেন্দ্র হিসেবে গড়ে তোলা,
প্রতিষ্ঠানে পরিবেশের বাইরে ও বহুমাত্রিক শিখন এর সুযোগ সৃষ্টি ও সংস্কৃতি
প্রদান, শিক্ষা ব্যবস্থার সকল পর্যায়ে দায়িত্বশীল, দক্ষ ও সংবেদনশীল, একইভূতি ও
অংশগ্রহণমূলক শিক্ষা ব্যবস্থা নিশ্চিত এর বিধান রেখে খসড়া চূড়ান্ত করা হয়।
জাতীয় শিক্ষা গ্রহণ ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডঃ
একটি দেশের শিক্ষা ব্যবস্থায় বিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের মানসিক বিকাশ ও উন্নতিতে পাঠ্যপুস্তক এর প্রয়োজনীয়তা অপরিসীম। একজন শিক্ষার্থীর জীবনে লক্ষ্য অর্জনে পাঠ্যপুস্তক তার মনের চিন্তা ধারণাকে সুগঠিত ও মনকে সুন্দরভাবে গড়ে তুলতে সহায়তা করে। শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যসূচিকে ধারণ করে পাঠ্যপুস্তক। সমগ্র পৃথিবী শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ছাত্র-ছাত্রীদের শিক্ষাদানের সর্বাধিক পরিচিতির মাধ্যমে পাঠ্য পুস্তক।
১৯৮৩ সালে The National Ccurriculum And Textbook Bord Ordinance 1983এর মাধ্যমে স্কুল টেক্সটবুক বোর্ড ও জাতীয় শিক্ষাক্রম উন্নয়ন কেন্দ্রকে একীভূতকরণ এর মাধ্যমে বর্তমান জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্য পুস্তক বোর্ড(NCTB) প্রতিষ্ঠিত হয়। এটি প্রাক-প্রাথমিক, প্রাথমিক, মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক স্তরের শিক্ষাক্রম, পাঠ্যপুস্তক ও অন্যান্য শিখন উপকরণের উন্নয়ন ও পরিমার্জনের জন্য শীর্ষ প্রতিষ্ঠান।
এছাড়া NCTB প্রাক-প্রাথমিক, প্রাথমিক, মাধ্যমিক,ইবতেদায়ি, দাখিল ও ভোকেশনাল স্তরের পাঠ্যপুস্তক মুদ্রণ ও বিনামূল্যে পাঠ্যপুস্তক বিতরণের কাজ সুষ্ঠুভাবে সম্পাদন করে থাকে। পাঠ্যপুস্তক মুদ্রণের সংখ্যা অনুসারে, এটি বিশ্বের সবচেয়ে বড় প্রকাশনা প্রতিষ্ঠান ও বাংলাদেশের শিক্ষার সাথে সংশ্লিষ্ট অন্যতম বৃহৎ জাতীয় প্রতিষ্ঠান।
বর্তমান জাতীয় শিক্ষা ক্রমঃ
চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের কারণে জীবন জীবিকা দ্রুত পরিবর্তন, কভিডের ন্যায় অতিমারি, স্থানীয়- বৈশ্বিক অভিবাসন, মানুষের জীবনধারা ও সামাজিক জগতে দ্রুত পরিবর্তণ, এসডিজি লক্ষ্যমাত্রা অর্জ্ন, স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উন্নয়নশীল দেশে উত্তরণ ইত্যাদি বিষয়ে বিবেচনায় নিয়ে দেশপ্রেমিক নাগরিক হিসেবে গড়ে তোলার মাধ্যমে ২০৪১ সালের স্মার্ট বাংলাদেশে পর্দাপণ্যের লক্ষ্যে সরকার ষষ্ঠ থেকে দ্বাদশ শ্রেণী পর্যায়ক্রমে নতুন কারিকুলাম প্রণয়ন উদ্যোগ গ্রহণ করে।
পরিকল্পনা অনুযায়ী, ২০২২ সালে ৬২ টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান নতুন ক্যারিকুলাম এর পাইলটিং শুরু করে। ২০২৩ সালের জানুয়ারি থেকে প্রথম, ষষ্ঠ ও সপ্তম শ্রেণীতে যোগ্যতা ভিত্তিক নতুন শিক্ষা গ্রহণ শুরু হয়। এতে পড়ানোর ধরন, মূল্যায়ন ও পাঠ্য বইয়ের বড় ধরনের পরিবর্তন আনা হয়। চলতি বছরের দ্বিতীয়, তৃতীয়, অষ্টম নবম শ্রেণীতে এবং ২০২৫ সালের চতুর্থ, পঞ্চম ও দশম শ্রেণীর নতুন ক্যারিকুলামে শিক্ষাক্রম চালু হবে।
এরপর চালু হবে উচ্চমাধ্যমিকে। নতুন শিক্ষাক্রমে প্রথাগত পরীক্ষা কম এবং জিপিএ এর পরিবর্তে ফলাফল হবে তিন স্তরে। চলতি বছর থেকে দশম শ্রেণী পর্যন্ত সব শিক্ষার্থীকে অভিন্ন বিষয় পড়ানো হবে। বিভাগ বিভাজন নবম শ্রেণীতে না হয়ে, হবে উচ্চমাধ্যমিকে। নতুন শিক্ষা ক্রমের আলোকে শুধু দশম শ্রেণীর পাঠ্যসূচিতেই ২০২৬ সালের এসএসসি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।
একাদশ ও দ্বাদশ শ্রেণীতে বোর্ডের অধীনে দুটি পরীক্ষা হবে। ৪ নভেম্বর ২০২৩ শিক্ষার্থীর পারদর্শিতা মূল্যায়নে "নৈপুণ্য" নামে একটি অ্যাপ উন্মুক্ত করা হয়। শিখন কারীর ও সমষ্টি পারদর্শিতা মূল্যায়নের তথ্য সংরক্ষণ ও স্বয়ংক্রিয়ভাবে রিপোর্ট কার্ড প্রস্তুত এর সুবিধার্থে a2i-এর কারিগরি সহায়তা জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড(NCTB) "নৈপুণ্য" নামের এক উন্নয়ন করে।
পারস্পরিক সহযোগিতা, সহমর্মিটা, সহাবস্থান নিশ্চিত এবং সব ধরনের বৈষম্য দূর করে সুখী, সমৃদ্ধশালী ও উন্নত বাংলাদেশ গড়ে নতুন কারিকুলাম এর মূল্য।
শিক্ষা ব্যবস্থায় বিশ্ব প্রাধান্য বিবেচ্যঃ
আমাদের শিক্ষাব্যবস্থা জ্ঞানমুখী না হয় ক্রমে সনদ মুখী হয়ে পড়ছে। বিজ্ঞান চিন্তা, দর্শন চিন্তা, সমাজ ও পরিবেশ নিয়ে আমাদের চিন্তাভাবনা একটা নির্দিষ্ট মাত্রাতে আটকে আছে। বর্তমান তথ্য ও প্রযুক্তির যুগে আমরা তথ্যকে প্রক্রিয়াজাত করে জ্ঞানের রূপান্তর এবং জ্ঞানকে প্রক্রিয়াজাত করে প্রজ্ঞার স্থরে পৌঁছে দেওয়ার জন্য যে সাধনার প্রয়োজন তা করতে ব্যর্থ হচ্ছি।
তাই শিক্ষাকে শুধু সনদ মুখী না রেখে সময়ের প্রয়োজনে পৃথিবীর অন্য দেশের
শিক্ষার্থীদের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় টিকতে এবং বর্তমান বিশ্বের সঙ্গে খাপ খাওয়াতে
নতুন এ শিক্ষাক্রম চালু করে সরকার। ফিনল্যান্ড, যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য,
অস্ট্রেলিয়া অনেক দেশের শিক্ষাক্রম দেখে নতুন এই শিক্ষাক্রম করা হয়। পাশাপাশি
জাপান, শ্রীলংকা, ভারত, পাকিস্তানের কারিকুলামও দেখা হয় এবং এর পরিপ্রেক্ষিতে
ইউরোপ বা অন্যান্য দেশ থেকে হুবহু গ্রহণ না করে, গ্লোবালি চিন্তা করে দেশের
সীমাবদ্ধ সম্পদ, অবকাঠামের মধ্যে নতুন এই শিক্ষা কাঠামো প্রণয়ন করা হয়।
বাস্তবায়নের চ্যালেঞ্জ সমূহঃ
শিক্ষার্থীদের জন্য সর্বোচ্চ মানসম্মত শিখনের সুযোগ সৃষ্টি করা হচ্ছে শিক্ষা ক্লাবের মূল লক্ষ্য। বিষয়টি মাথায় রেখে শুরু হয় যোগ্যতা ভিত্তিক নতুন এই শিক্ষাক্রম। পর্যায়ক্রমে বিভিন্ন শ্রেণীতে বাস্তবায়ন করা হবে। তবে এটি বাস্তবায়নের শিক্ষকদের ভূমিকা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। বিশেষজ্ঞ বলেছেন, এই শিক্ষাক্রম পদ্ধতিগতভাবে ভালো।
তবে সঠিকভাবে বাস্তবায়নে পর্যাপ্ত শিক্ষকের পাশাপাশি তাদের দক্ষতাও প্রয়োজন। এখন পর্যন্ত এই দুই ক্ষেত্রে ঘাটতি রয়েছে। বিশেষ করে শ্রেণীভেদের শিক্ষক ও শিক্ষার্থীর অনুপাত অনেক বেশি। অথচ যোগ্যতা ভিত্তিক শিক্ষাক্রম থাকা অন্যান্য দেশে এর অনুপাত অনেক কম।
এমন পরিস্থিতিতে নতুন শিক্ষা গ্রহণ যথাযথভাবে কতটা বাস্তবায়ন সম্ভব, সেই প্রশ্ন উঠছে। বাংলাদেশের বাস্তবায়ন হয়তো শীঘ্রই এই সমস্যা সমাধান সম্ভব নয়।তাই বিকল্প কিছু পদক্ষেপ নিয়ে নতুন শিক্ষা কম বাস্তবায়নের কাজটি করতে হবে। তবে চূড়ান্ত লক্ষ্য হবে, পর্যাপ্ত শিক্ষক নিয়োগ দেওয়া। পাশাপাশি শিক্ষকদের বেতন ও পদমর্যতার সাথে সাথে পদোন্নতির ব্যবস্থা করতে হবে।
বাংলাদেশের শিক্ষা ব্যবস্থা মূলত, শিক্ষা মন্ত্রণালয় এবং প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীনে চলে। কিন্তু বাস্তবতা হলো, এখনো প্রাথমিক ও মাধ্যমিকের মধ্যে কিছু সম্ভাবনের অভাব রয়েছে। তাই বাস্তবায়নকারী মন্ত্রণালয়ের মধ্যে সম্বনয় অত্যন্ত জরুরি। আবার অনেকে বলেছেন, শ্রেণী শিক্ষাক্রমে বরাদ্দকৃত সময় কম শিখুন উপকরণের অপমর্যাদা এবং খরচও বেশি।
তাই বিতর্ক, সমালোচনা থেকে প্রয়োজনীয় বিষয়গুলো গ্রহণ করে পুরনো শিক্ষাক্রমে বাস্তবতা মাথায় রেখে নতুন শিক্ষা ফর্ম বাস্তবায়নের ব্যবস্থা নিতে হবে।বাস্তব শিক্ষায় সব শক্তির মূল। শিক্ষা হচ্ছে যে কোন অর্থনৈতিক এবং রাজনৈতিক অঙ্গনের অন্যতম প্রধান চালিকা শক্তি।
তাই যে ধরনের শিক্ষাযুগের চাহিদা পূরণ করতে সক্ষম, সেই শিক্ষা ব্যবস্থা চালু করা
এবং দক্ষ মানুষ তৈরি করাই হোক আমাদের জাতীয় শিক্ষাক্রম ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোর
প্রধান লক্ষ্য।
নতুন কারিকুলাম বলতে কী বোঝায়?
নতুন কারিকুলাম হল শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বা শিক্ষার যেকোনো প্রতিষ্ঠানে প্রযুক্তিগত অগ্রগতি, সমাজতান্ত্রিক পরিবর্তন, ব্যক্তিগত ও পেশাদার উন্নতি, সাংস্কৃতিক অগ্রগতি ইত্যাদির সাথে মিলিত হওয়াকে বুঝায়। এটি শিক্ষার প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে শিক্ষার্থীদের নিজেদের আগ্রহ, উদ্যমশীলতা, জ্ঞান ও দক্ষতার বিকাশে মাধ্যমিক ভূমিকা প্রদানে মূল কাজ করে। এটি পাঠ্যক্রমের আমলে নতুন পদ্ধতিতে প্রতিষ্ঠানের সৃজনশীলতা ও নতুন প্রযুক্তিতে নিবিড় বদলের অনুমোদন ও বিশ্বাসের বাস্তবায়নের বিকাশের মাধ্যম হিসাবে কাজ করে।
নতুন শিক্ষাক্রম কবে চালু হয়?
নতুন শিক্ষাক্রম চালু হওয়ার সময় বিভিন্ন শিক্ষাগত প্রতিষ্ঠানের নীতি এবং সরকারি নির্দেশিকা অনুযায়ী পরিবর্তণ করে। এর পরিবর্তনের সময় প্রতিষ্ঠান বা শিক্ষা বিভাগের সিদ্ধান্তের ভিত্তিতে হতে পারে, সাধারণত নতুন শিক্ষাক্রম প্রযোজ্য বছরের শুরুতে চালু হয়। তবে, এটি প্রতিষ্ঠানের অনুমোদিত পদ্ধতি এবং সরকারি নির্দেশিকা অনুযায়ী পরিবর্তিত হতে পারে।
নতুন কারিকুলাম বাস্তবায়ন করা হয়েছে ২০২৩ সালে প্রথম দ্বিতীয় ষষ্ঠ এবং সপ্তম শ্রেণীতে।তৃতীয় চতুর্থ অষ্টম ও নবম শ্রেণীতে ২০২৪ সালে চালু করা হয়।পঞ্চম ও দশম শ্রেণীতে ২০২৫ সালের চালু করা হবে।একাদশ শ্রেণীতে ২০২৭সালে এবং দ্বাদশ শ্রেণীতে ধাপে ধাপে নতুন শিক্ষা কম হওয়ার কথা রয়েছে ২০২৭ সালে।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url