সহজ কিস্তিতে লোন আমাদের দেশে অধিকাংশ ছেলে মেয়ে রয়েছে যারা তাদের
পড়ালেখা শেষ করে বেকার জীবন অতিবাহিত করছে।অর্থাৎ কর্মসংস্থান বা চাকুরীতে
প্রবেশ করতে পারছে না।প্রয়োজনের তাগিদে শিক্ষিত বেকার ছেলেরা ঘরে বসে না থেকে
তারা সব সময় নতুন কিছু করতে উদ্যোগ নেয়। এখন আপনি যদি কোন ব্যবসা বা প্রতিষ্ঠান চালু করতে চান তাহলে আপনি স্বল্প
পরিমাণ টাকা বা আর্থিক ভাবে সচ্ছল না হওয়ার কারনে কোন ব্যবসা শুরু করতে
পারছেন না।
এর জন্য আপনার অনেক টাকার বা মূলধনের প্রয়োজন হবে। নতুন উদ্যোক্তাগন যারা
রয়েছেন তারা ব্যবসা করার জন্য তাদের যে স্বল্প পরিমাণ পুঁজি রয়েছে তা দিয়ে কোন
ব্যবসা শুরু করা যায় না।তাই তারা বাধ্য হয় বিভিন্ন ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়ে থাকেন।
ফলে ঋণ নেওয়ার ফলে প্রচুর টাকা সুদ দিতে হয়। তাই বর্তমানে বাংলাদেশ সরকার আপনাদের
সুবিধার্থে অনেক সহযোগী প্রকল্প চালু করেছে। যেমন একটি হলো অনলাইন।
ভূমিকা। সহজ কিস্তিতে লোন
সহজ কিস্তিতে লোন হলো এমন একটি ঋণ যা সহজে পাওয়া যায়। যা একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ
কিস্তিতে এবং নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে পরিশোধ করতে হয়। এমন সব ঋণ গ্রহণকারীর জন্য
ঋণের কিস্তির পরিমাণ,ঋণে সুদের হার এবং ঋণের পরিমাণ সহ ঋণের জন্য প্রদত্ত সকল
শর্তাবলী আগে থেকে তাদের জানা থাকে। এতে করে ঋণ গ্রহীতাদের জন্য ঋণ পরিশোধ করাটা
সহজ হয়ে যায়।
সহজ কিস্তিতে এনজিও লোন
কোন লোনের সুদের হার কমঃ সব থেকে কম সুদের লোনের মধ্যে একটি হলো স্টুডেন্ট
লোন। স্টুডেন্টদের জন্য বিশেষ ছাড় দেওয়া হয়। আর এ কারণে মূলত এলনের সুদের হার কম
হয়ে থাকে। এছাড়াও আপনি যদি আপনার ব্যক্তিগত কোন প্রয়োজনে লোন নিতে চান তাহলে
বন্ধক সুদের হার অনেক কম হবে। কিন্তু এই লোনের ঝুঁকেও রয়েছে। আর এ কারণে মূলত এই
লোনের সুদের হার কম হয়ে থাকে।
আপনি যদি ঠিক সময় মত টাকা দিতে পারেন তাহলে কোন ঝুঁকি নেই আপনি যদি ঠিক
সময় মত টাকা ফেরত দিতে না পারেন তাহলে আপনি যার বিনিময়ে লোন নিচ্ছেন সেটি
ব্যাংকের দখলে চলে যাবে। এ কারণে এই লোনটি অনেক ঝুঁকিপূর্ণ।
সহজ কিস্তিতে লোনের সুবিধা গুলো হল
এখানে ঋণ গ্রহীতার কিস্তির পরিমাণ, ঋণের পরিমাণ ও সুদের হার তারা আগে থেকেই
জানে। এতে করে ঋণটা পরিশোধের পরিকল্পনা করা তাদের জন্য সহজ হয় এবং ঋণের
বোঝাটাও বহন করা সহজ হয়ে যায়। খুব সহজ শর্তে লোন পাওয়া যায়। এবং
এই ঋণের টাকা ব্যবসায় কাজে লাগিয়ে খুব সহজে ঋণ পরিশোধ করা যায়। কেননা এই ঋণের
কিস্তি এবং সময় সম্পর্কে গ্রাহক আগে থেকে জেনে রাখে।
এসব ঋণে সুদের হার বেশিই হয় এবং তার সাথে ঋণটা পরিশোধ করার
জন্য সময়টা কম থাকে। এসব ঋণের টাকা আপনি যদি ব্যবসায়ী বাদে অন্য খাতে ব্যবহার
করেন তাহলে আপনার জন্য লোন পরিষদের সময় অনেক সমস্যার সম্মুখীন হতে
হয়। এখানে লোন ইন্টারেস্ট একটু বেশি হয় এবং সময়টা ইন্টারেস্টের তুলনায়
একটু কম থাকে। তবে ব্যবসায়িক কাজে সঠিক ভাবে ব্যবহার করলে এই অসুবিধাগুলো আপনার
সামনে আসবে না।
ঋণ পাওয়ার যোগ্যতা। সহজ কিস্তিতে লোন
সহজ কিস্তিতে লোন নেওয়ার জন্য সাধারণত কিছু যোগ্যতার প্রয়োজন
হয়। সেগুলো হল:
১)ঋণ গ্রহীতাকে অবশ্যই বাংলাদেশের নাগরিক হতে।
২)ঋণ গ্রহীতার বয়স 18 বছর বা তা থেকে বেশি হতে হবে।
৩)ঋণ গ্রহীতার একটি স্থায়ী ঠিকানা থাকতে হবে।
৪) তার একটি নিদিষ্ট পরিমাণ মাসিক আয় থাকতে হবে সে সাপেক্ষে তাকে ঋণ দেওয়া
হবে।
৫০০ টাকা থেকে শুরু করে সর্বোচ্চ ২০ হাজার টাকা পর্যন্ত আপনি ঋণ নিতে
পারবেন মাত্র ৯% সুদের হারে,এই ঋণের মেয়াদ হবে তিন মাস
পর্যন্ত। এখানে ঋণ গ্রহীতা তার ঋণটি পরিশোধ করতে পারবেন তিনটি মাসিক
কিস্তির মাধ্যমে।
বর্তমান সময়ে বিকাশ আ্যাপটি প্রায় সকলে ব্যবহার করেন তাই ধরতে গেলে বিকাশ অ্যাপ
প্রত্যেক মানুষের হাতে হাতে বিকাশের রয়েছে। আপনারা ঋণ নিতে পারবেন এই বিকাশ
অ্যাপ এর মাধ্যমে।
সিটি ব্যাংক
বর্তমানে ২০ হাজার টাকা পর্যন্ত দেবে সিটি ব্যাংক বিকাশ ব্যবহার কারীদের।
অনেক সুবিধা রয়েছে এই ঋণ নেওয়ার ক্ষেত্রে যেমন এখানে কোন ধরনের জামানত
লাগবে না আপনার ঋণটি নিতে। ঋণ নিতে আবেদনের কোন নথিপত্র জমা দিতে হবে না এখানে।
বিকাশ অ্যাপস এর মাধ্যমে ক্লিক করে কয়েক সেকেন্ডের মাধ্যমে এই ঋণ টি আপনি
পেয়ে যাবেন সরকারি খাতের এই ব্যাংক এটি কে ডিজিটাল ঋণ বলেছে ।
এতদিন ঋণ নেওয়ার কোনোই সুযোগ ছিল না কিন্তু মোবাইল ব্যাংকিং এর
মাধ্যমে অনেক রকমের আর্থিক লেনদেনের সেবা চালু ছিল বিকাশে। এখন থেকে
বিভিন্ন লোনের ব্যবস্থা করেছে বিকাশ ব্যবহারকারীদের জন্য মোবাইল সেবা দানকারী
প্রতিষ্ঠান।
দেশে প্রথমবারের মতো জামানত বিহীন ইন্সট্যান্ট ডিজিটাল ক্ষুদ্র ঋণ নিয়ে এসেছে
সিটি ব্যাংক। বছরব্যাপী পাইলট প্রকল্প সফলভাবে সম্পন্ন করার পর। এখন বিকাশ
ব্যবহারকারীরা এখান থেকে সহজে ক্ষুদ্র ঋণ নিতে পারব এই সুবিধার কারণে।
বিকাশ অ্যাপ থেকে ঋণ পাওয়ার যোগ্যতা
আপনার বিকাশ একাউন্টটি পুরাতন হতে হবে যদি আপনি বিকাশ অ্যাপের মাধ্যমে ঋণ
নিতে চান অথবা প্রচুর পরিমাণ লেনদেন করা থাকতে হবে একাউন্টটি র মাধ্যমে।
সাধারণত এখানে লেনদেনের উপর ভিত্তি করে আপনাকে ঋণ দেয়া হবে। আপনি লোনের
জন্য যোগ্য বলে বিবেচিত হবেন না যদি আপনার একাউন্ট থেকে লেনদেন না করেন
বছরে ছয় মাসে, সামান্য টাকা শুধু লেনদেন করেন।আপনি যদি লোন নিতে চান
তাোহলে আপনার একাউন্টি অবশ্যই এক্টিভ থাকতে হবে।
বাংলাদেশ হাউজ বিল্ডিং ফাইন্যান্স কর্পোরেশন ঋণ দিচ্ছে আবাসন খাতে
জমি বা ফ্লাইট কিনা ও মেরামতের জন্য দীর্ঘমেয়াদী বা বাড়ি নির্মাণের জন্য আর ৯
শতাংশ সরল সুদে এই ঋণ পরিশোধ করা যাচ্ছে। প্রতি লাখে মাসিক কিস্তি দিতে হবে ৯০০
টাকা যা সর্বোচ্চ ২০ বছের এই ঋণ পরিশোধ করা যাবে।
প্রতি মাসে ২০৭৬টাকা করে ৫ বছরে, মাসিক ১২৬৮ টাকা করে ১০ বছরে, মাসিক ১০১৪ টাকা
করে ১৫ বছর কিস্তি দিতে হবে, আর ২০ বছরের জন্য প্রতি মাসে কিস্তি আসবে সর্বনিম্ন
৯০০ টাকা। সর্বোচ্চ 20 বছরের জন্য বাংলাদেশী নাগরিকদের জন্যএবং সর্বোচ্চ 15 বছর
মাসিক কিস্তিতে পাবেন যারা প্রবাসে আছেন তারা এ ঋণ পরিশোধ করতে পারবেন । ১৮ থেকে
৬৫ বছর বয়সীরা শর্ত সাপেক্ষ এই ঋণ সুবিধা টি পাবে,তবে তাদের অবশ্যই বাংলাদেশের
প্রকৃত নাগরিক হতে হবে।
সহজ কিস্তিতে লোন দেয় যেসব ব্যাংক
আপনি সহজ কিস্তিতে অনেক ব্যাংক থেকেই ঋণ নিতে পারবেন।
কেননা টাকা পরিশোধ করার সুযোগ প্রতিটি ব্যাংকেই চালু আছে। নিচে দেওয়া
ব্যাংকগুলো সহজ কিস্তিতে ঋণ দিয়ে থাকে যা আপনি
একবার দেখে নিতে পারেন।
বাংলাদেশ ব্যাংক
সোনালী ব্যাংক
গ্রামীন ব্যাংক
ডাচ বাংলা ব্যাংক
এক্সিম ব্যাংক
আইএফআইসি
বিডিএফসি
ব্রাক ব্যাংক
প্রথম আলো ব্যাংক
জয়েন্ট স্টেট ব্যাংক
উপরে দেয়া ব্যাংক সমূহে সহজ কিস্তিতে লোন পেয়ে যাবেন আপনি ।
স্টুডেন্ট লোন
বাংলাদেশে বর্তমানে ট্যুরেন্স লোনের সুবিধা দেওয়া হয়েছে। কারণ এই লোন
নেওয়ার ফলে একজন শিক্ষার্থী তার পড়াশোনা এবং জীবন খরচ চালিয়ে যেতে পারবে।
আমাদের বাংলাদেশে এমন অনেক মানুষ রয়েছে যারা টাকার অভাবে তাদের পড়াশোনা
চালিয়ে যেতে পারে না। ছোট বয়সে তাদের কোন না কোন কাজে লেগে পড়তে হয় জীবন
চালানোর জন্য।
বাংলাদেশের শিক্ষার্থীরা যেন তাদের পড়াশোনা চালিয়ে যেতে পারে এবং নিজের
পায়ে দাঁড়াতে পারে সেজন্য স্টুডেন্ট দেওয়া হয়ে থাকে। যেন তাদের
পড়াশোনা বন্ধ না হয়ে যায় এবং তাদের জীবনযাত্রার খরচ বহন করতে পারে।
স্টুডেন্ট লোনের হার ৯.৩০% থেকে শুরু হয়। এলন এক লাখ থেকে ২০ লাখ টাকা
পর্যন্ত দেয়া হয়ে থাকে। আবার কেউ কেউ চাইলে কম টাকাও লোন নিতে পারে।
বিজনেস লন
বিজনেস লোন নেওয়া হয়ে থাকে মূলত তার ব্যবসা সংক্রান্ত কোন কাজের জন্য। কেউ যদি
নতুন করে তার ব্যবসা চালু করতে চাই তাহলে, সে ব্যক্তি ব্যাংক থেকে লোন নিতে
পারবে। আবার তার ব্যবসা বাড়ানোর জন্য নিতে পারে। ব্যাংকেও ব্যবসার সংক্রান্ত লোন
দেওয়া হয়ে থাকে। আপনারা যারা ব্যবসা করেন তারা বিজনেস লোন নিতে পারেন।
ব্যবসায়ী ক্রিনে সুদের হার ১২.৭৫% থেকে ৪৪% পর্যন্ত হয়ে থাকে। এই
বিজনেসম্যান ৩০ লাখ টাকা পর্যন্ত দেওয়া হয়ে থাকে।
মর্টগেজ লোন বা বন্ধকী লোন
সাধারণত কোন ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠান থেকে লোন নেওয়ার জন্য নেওয়ার জন্য
আর্থিক সম্পত্তি কিংবা জমির দলের জমা রেখে তার পরিবর্তে লোন নেওয়া হয়। আর এ
ধরনের লোনকে মূলত বন্ধকী লোন বলা হয়ে থাকে। কোন ব্যাংক থেকে বন্ধ কিরণ নিতে গেলে
প্রথমে আপনার সম্পত্তিকে সেখানে জমা দিতে হবে। সেটি হতে পারে আপনার বাড়ির দলিল
কিংবা জমির দলিল।
আর আপনি যদি ঠিক সময় মত টাকা পরিশোধ করতে না পারেন তাহলে সেই সম্পত্তি ব্যাংকের
অধীনে চলে যাবে। আপনি যদি কোন সম্পত্তির বিনিময়ে বন্ধকীর্ণ নেন তাহলে ব্যাংকে
আপনাকে ৭৫% পর্যন্ত লোন দিবে, তবে লোন দেওয়ার আগে আপনারা জমি যাচাই-বাছাই করে
নেবে। আর আপনি যদি বন্ধ কি নন নেন তাহলে আপনাকে ১২ থেকে ১৫% পর্যন্ত ইন্টারেস্ট
দিতে হবে।
লোন কত প্রকার?
আমাদের জীবনের বিভিন্ন কাজে আমরা ব্যাংক থেকে লোন নিয়ে থাকি। ব্যাংক থেকে লোন
নেওয়ার ফলে, অনেক সমস্যা থেকে আমরা বেঁচে যায়। ব্যাংকে তো শুধু লোন নেওয়া
যায় তা কিন্তু নয় বরং ব্যাংকে আপনি টাকা সংযোগ করতে পারবেন এবং টাকা সঞ্চয়
করা পাশাপাশি আপনি, আপনার টাকাকে বৃদ্ধিও করতে পারবেন।
কিন্তু এখন কথা হল ব্যাংকে কত ধরনের লোন দেয়। ব্যাংকে বিভিন্ন ধরনের লোন
দিয়ে থাকে। অর্থাৎ কাজ অনুযায়ী এই লোন গুলো আলাদা রকম হয়ে থাকে এবং এদের
মুনাফাও আলাদা হয়ে থাকে। শুধু মুনাফা নয় বরং লোনের মেয়াদ গুলোও আলাদা
রকমের হয়ে থাকে। যে কোন ব্যাংক মূলত লোন দেয় পার্সোনাল লোন, অটো লোন,হোম লোন,
স্টুডেন্ট লোন, বিজনেস লোন, বিবাহ বিবাহ ইত্যাদি আর বিভিন্ন ধরনের লোন রয়েছে।
প্রত্যেকটি লোন যেহেতু আলাদাভাবে সংযত করা হয়েছে তাই এর মেয়াদ, সুদের
হার পরিবর্তন হয়ে থাকে।
অটো লোন। সহজ কিস্তিতে লোন
নতুন গাড়ি সহ অন্যান্য যানবাহন কেনার জন্য। ধরুন আপনার ইচ্ছা যে আপনি একটা
প্রাইভেট কার নিবেন কিন্তু আপনার কাছে এখন বর্তমানে টাকা নেই। আপনি যদি ব্যাংক
থেকে লোন তুলেন তাহলে আপনি খুব সহজে গাড়ি কিনতে পারবেন। কারণ ব্যাংক আপনাকে
আপনার গাড়ি কেনার পর যত পরিমান টাকা লোন দিতে পারবে।
আর এই নতুন গাড়ি কেনার জন্য লোনকে অটো লোন বলা হয়ে থাকে। আপনারাও আপনাদের
নতুন গাড়ি কেনার জন্য যে কোন ব্যাংক থেকে এলোন নিতে পারবেন। অটো বিভিন্ন
ব্যাংকে বিভিন্ন ধরনের হয়ে থাকে। তবে এর সর্বোচ্চ হলো ৪০ লাখ টাকা পর্যন্ত
টাকা দিয়ে থাকে। অটো লোন নেওয়া হলে হলে সর্বোচ্চ এ লোনের মেয়াদ পাঁচ বছর
পর্যন্ত হয়।
পার্সোনাল লোন
নিচে আর্থিক প্রয়োজন মেটানোর জন্য যখন কোন লোন না হয় তখন তাকে পার্সোনাল
লোন বলে। পার্সোনাল লোন মানে হল ব্যক্তিগত লোন। মানুষ যখন তার ব্যক্তিগত
আর্থিক সমস্যার সমাধান করতে লোন নিয়ে থাকে তখন সে লোনকে পার্সোনাল লোন বলা
হয়ে থাকে। সাধারণত যে কোন ব্যাংক থেকে ৩০ অথবা ৪০ হাজার টাকা
থেকে পার্সোনাল লোন দেওয়া হয়।
>
আর এই লোন ১৫ লাখ টাকা পর্যন্ত দেওয়া হয়ে থাকে। কোন কোন ব্যাংকে এর
বেশিও দেওয়া হয়ে থাকে আবার কমও দেওয়া হয়ে থাকে। আর আরে লোনের মেয়াদ
সাধারণত তিন বছর পর্যন্ত হয়ে থাকে। বিভিন্ন ব্যাংকের অনুসারে এই লোনের হার
ভিন্ন হয়ে থাকে তবে ১১.৩০ থেকে ১৬.৭৫ শতাংশ সুদের হার হয়ে থাকে এই
পার্সোনাল লোনের।
শেষ কথা। সহজ কিস্তিতে লোন
আপনারা যারা বেকার তাদের জন্য আজকের এই আর্টিকেলটি অনেক উপকারে আসবে। কেননা
এই আর্টিকেল এর মাধ্যমে আপনি জানতে পারবেন কীভাবে সহযোগিতা পাওয়া যায় এবং একটি
ব্যবসা দাঁড় করানো যায়। এই আর্টিকেল সম্পর্কে যদি আপনার কোন মতামত থেকে থাকে
তাহলে অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url