সাইবার অপরাধ গুলো কি কি

আসসালামু আলাইকুম আশা করছি আপনারা সবাই ভাল আছেন। আজকের পর্বে আলোচনা করব সাইবার অপরাধ সম্পর্কে। বর্তমানে যারা ইন্টারনেট নিয়ে ঘাটাঘাটি করে তারা সবাই কমবেশি সাইবার অপরাধ সম্পর্কে জানে। তারপরও আজকের এই আর্টিকেলে সাইবার অপরাধ কি সেই বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করব। তথ্যপ্রযুক্তি এবং ইন্টারনেট ব্যবহার করে এই অপরাধগুলো করা হয় এবং অপরাধীরা সাইবার অপরাধের জন্য নিত্য নতুন পথ আবিষ্কার করে

সাইবার অপরাধ গুলো কি কি


তাহলে চলুন দেরি না করে সাইবার অপরাধ গুলো কি কি এর সম্পর্কে বিস্তারিত বিষয় জেনে নেই। তথ্যপ্রযুক্তি এবং ইন্টারনেটের কারণে আমাদের জীবনে অসংখ্য নতুন নতুন সুযোগ সুবিধা সৃষ্টি হয়েছে ঠিক সেইরকম সাইবার অপরাধ নামের সম্পূর্ণ নতুন এক ধরনের অপরাধের জন্ম হয়েছে। প্রচলিত কিছু সাইবার অপরাধ হলো।

সেরা 5 টি সাইবার ক্রাইম কী?

সাইবারক্রাইম বিভিন্ন ধরনের হয়ে থাকে । এই সাইবার অপরাধ গুলোর জন্য আমাদের অনেক ক্ষতি সাধন হয়। সাইবার অপরাধীরা অনেক সময় আমাদের ব্যক্তিগত তথ্য ছড়িয়ে দিয়ে আমাদের ক্ষতিগ্রস্ত করে থাকে। এছাড়াও তারা আমাদের গুরুত্বপূর্ণ তথ্যগুলোকে চুরি করে অথবা নষ্ট করে আমাদের ক্ষতিগ্রস্ত করে থাকে। 

বর্তমানে যেমন সাইবার অপরাধের উপক্রম বেড়েছে তেমনি হয়েছে সাইবার এর বিরুদ্ধে নিরাপত্তা ব্যবস্থা। কিন্তু মাঝে মাঝে সাইবার অপরাধীরা এর নিরাপত্তা ব্যবস্থা ভেঙে আমাদের ক্ষতি করে থাকে। এই সাইবার ক্রাইম গুলোর মধ্যে সবথেকে সাইবার ক্রাইমগুলো করা হয় সেগুলো নিচে দেওয়া হল। এগুলো মূলত বর্তমানে অনেক বেশি হয়ে থাকে।

  • হ্যাকিং
  • ডাটা ইন্টার সেপশন
  • ডি ডোস অ্যাটাক
  • মেলওয়ের
  • ফেক নিউজ

হ্যাকিং

সাইবার অপরাধীরা অসৎ উদ্দেশ্যে একটি ওয়েবসাইট, কম্পিউটার ব্যবহার করে থাকে। আমরা ইন্টারনেট ব্যবহার করি মূলত বিভিন্ন ধরনের তথ্য পাওয়ার জন্য। কিন্তু এই হ্যাকাররা ইন্টারনেটের মাধ্যমে তথ্যগুলোকে চুরি করে। যারা হ্যাকিং করে তাদের হ্যাকার বলে। এজন্য নিরাপত্তা ব্যবস্থা করা হয়েছে। কিন্তু হ্যাঁ তারা এই নিরাপত্তা দেওয়াল ভেঙে তথ্যগুলোকে অনেক সময় চুরি করতে সক্ষম হয় তারা এ তথ্যগুলোকে চুরি করে অসৎ কাজে ব্যবহার করে।

ডাটা ইন্টার সেপশন

কৃষক যখন জমিতে পানি দেওয়ার জন্য নালা কেটে পাইতে তার জমিতে পানি দেয়। কিন্তু এই সময়ে যদি কোন এক ব্যক্তি নালাটি মাঝখান থেকে কেটে কিংবা পাইপটি ফুটো করে দিয়ে তার জমিতে পানি নাই তাহলে, কৃষকের কাছে যে পরিমাণ পানি যার কথা ছিল সে পরিমাণ পানি যাবে না এতে কি সব ক্ষতিগ্রস্ত হবে। 

তেমনি আমার যখন কারো কাছ থেকে তথ্য আদান প্রদান করি তখন কেউ যদি মধ্যবর্তী সময় থেকে আমাদের তথ্যগুলোকে চুরি করে নাই তখন তাকে ডাটা ইন্ডাসেপশন বলা হয়। এ পদ্ধতিতে তারা মূলত আমাদের ব্যক্তিগত মেসেজ, ভয়েস কল, বিভিন্ন ধরনের ইম্পরট্যান্ট ডকুমেন্ট ইত্যাদি চুরি করে থাকে।

ডিডস এটাক

কোন ব্যক্তি যখন টিভিতে সাক্ষাৎকার দেয় তখন অনেকে যদি একসাথে অনেকগুলো প্রশ্ন ঐ ব্যক্তিকে করেন তবে ওই ব্যাংকের পক্ষে কোন একটি নির্দিষ্ট বিষয়ে ভালোভাবে কথা বলা কঠিন হয় এবং এতে সময় ও নষ্ট হয়। কারণ তিনি কোনটি রেখে কোনটি বলবেন তিনি বুঝতে পারেন না। ঠিক এভাবে ডিজিটাল জগতে ডিস্ট্রিবিউটেড ডিনাইল অফ সার্ভিস হলো একাধিক ডিভাইস ব্যবহার করে একটি নির্দিষ্ট টার্গেট করা। এভাবে তারা এটাক করে লোকদের ক্ষতিগ্রস্ত করে।
ম্যালওয়ের
ম্যালওয়ের একটি ক্ষতিকারক সফটওয়্যার। এটি এমন এক ধরনের সফটওয়্যার বা প্রোগ্রাম যা আমাদের কম্পিউটার, মোবাইল বা অন্য কোন ডিভাইসে আমাদের অনুমতি ছাড়া কার্যক্রম করতে থাকে। সেই কার্যক্রম হতে পারে কোন গোপন তথ্য চুরি করা, আমাদের ওপর নজরদারি করা, আমাদের ডিভাইসের কার্যক্ষমতার রাশ করা বা ডিভাইসে থাকা গুরুত্বপূর্ণ ডেটার ক্ষতিসাধন করা। 

তারা এ ম্যালওয়েরগুলো বিভিন্ন মাধ্যমে আমাদের কম্পিউটার কিংবা মোবাইলে দিয়ে থাকে যেমনঃ কোন একটি মেসেজ, ইমেইল, কোন একটি ওয়েবসাইডের লিঙ্ক, পেনড্রাইভ ইত্যাদি মাধ্যমে তারা ম্যালওয়ের আমাদের কম্পিউটার কিংবা ফোনে দিয়ে থাকে। আর যখনই আমরা সেই জিনিসের উপর ক্লিক করে তখনই ম্যালেরগুলা সক্রিয় হয়ে যায় এবং আমাদের কম্পিউটার কিংবা ফোনের উপর আক্রমণ করে।

ফেক নিউজ

মিথ্যা বাক্য ব্যবহার করে কোন ভুল ঘটনা অশুদ্ধ তথ্যের মাধ্যমে উপস্থাপনকে মূলত বলা হয় ফেক নিউজ। সোশ্যাল প্ল্যাটফর্মে ছড়িয়ে দিয়ে মানুষের ক্ষতি সাধন করে। এছাড়াও শত্রুতা গত কারণে অনেক সময় সে ব্যক্তি সম্পর্কে সাইবার অপরাধীরা ফেক নিউজ ছড়িয়ে থাকে।

সাইবার অপরাধ বিরোধী কর্মসূচী

আগের তুলনায় যেমন ইন্টারনেটের ব্যবহার বেড়েছে। আর এই এন্টার মাধ্যমে যেমন আমরা আমাদের অনেক কাজগুলোকে সহজ করে ফেলতে পারছি, যেমন সাইবার অপরাধীরাও ইন্টারনেটের মাধ্যমে খুব সহজেই সাইবার অপরাধ করতে পারছে। তাই আমাদের ইন্টারনেট ব্যবহারের কিছু নিয়মাবলী মেনে চলতে হবে। যে নিয়মগুলো মেনে চলার মাধ্যমে আমরা সাইবার অপরাধ থেকে বাঁচতে পারব। তাই নিচে দেওয়া পদক্ষেপ গুলো মেনে চলুন।

ইমেল ব্যবহারে সতর্ক থাকা

কোন ইমেইলের লিংকে যাওয়ার আগে ভালো করে খোঁজ নিয়ে নিন কোথা থেকে এসেছে। এর পাশাপাশি এটিও দেখুন যে ইমেইলটির আপনার কোন প্রয়োজন আছে কিনা। আর প্রয়োজন না থেকে থাকলে অযথা সেই লিংকে ক্লিক করা কোন প্রয়োজন নেই।

জটিল পাসওয়ার্ড ব্যবহার করা

অনেক সময় হ্যাকাররা আপনার পাসওয়ার্ড হ্যাক করে আপনার গুরুত্বপূর্ণ তথ্যগুলোকে তারা চুরি করে নাই। তাই সব সময় আপনি জটিল পাসওয়ার্ড ব্যবহার করুন। এজন্য আপনি ছোট হাতের অক্ষর, বড় হাতের অক্ষর বিভিন্ন ধরনের সংখ্যা চিহ্ন সব কিছু ব্যবহার করেই পাসওয়ার্ড বানান। তাহলে হ্যাকাররা খুব সহজে আপনার পাসওয়ার্ড হ্যাক করতে পারবেনা।

অ্যাকাউন্ট নাম্বার না দেওয়া


যদি কখনো আপনাকে ফোন দিয়ে বলা হয় যে, আপনি কোন লটারিতে দিতেছেন তাই জন্য আপনাকে টাকা দেওয়া হবে। আর এখন আপনার অ্যাকাউন্ট নাম্বার প্রয়োজন যে নাম্বারে তারা টাকা দিবে। এমন ধরনের কোন বিষয় ঘটলে, আপনার অ্যাকাউন্ট নাম্বার কখনোই দিবেনা কারন কি এরকম ভাবে অনেক সাইবার অপরাধীরা অ্যাকাউন্ট নাম্বার নিয়ে তার একাউন্ট হ্যাক করে ফেলে।

স্প্যাম

প্রিয় পাঠক সার্ভার অপরাধ যেগুলো আছে তার মধ্যে প্রথম লিস্টে আছে স্প্যাম।আমরা যারা ইমেইল ব্যবহার করি তারা সবাই কমবেশি এই অপরাধকে নিয়ে আক্রান্ত হয়েছি। স্প্যাম হচ্ছে যন্ত্র দিয়ে তৈরি করা অপ্রয়োজনীয়, উদ্দেশ্যমূলক কিংবা আপত্তিকর email, যেগুলো প্রতিমুহূর্তে আপনার কাছে পাঠানো হচ্ছে। স্প্যামের আঘাত থেকে রক্ষা করার জন্য নানা ধরনের ব্যবস্থা নিতে গিয়ে সবার অনেক সময় এবং সম্পদের অপচয় হয়।

প্রতারণা

সাইবার অপরাধের একটি বড় অংশ হচ্ছে প্রতারণা। ভুল পরিচয় এবং ভুল তথ্য দিয়ে সাধারণ মানুষের কাছে নানা ভাবে যোগাযোগ করা এবং তাদেরকে নানাভাবে প্রতারিত করার চেষ্টা করা হয়। যেমন ইমেইল বার্তায় লটারিতে বিপুল পরিমাণ অর্থ প্রাচীর ঘোষণা করা। বিকাশে ভুল করে টাকা গিয়েছে এই ধরনের বড় বড় অপরাধ।

আপত্তিকর তথ্য প্রকাশ

অনেক সময় ইন্টারনেটের কোন মানুষ সম্পর্কে ভুল কিংবা আপত্তিকর তথ্য প্রকাশ করে দেওয়া হয়। সেটা শত্রুতামূলক হতে পারে কিংবা রাজনৈতিক উদ্দেশ্য হতে পারে অথবা অসৎ উদ্দেশ্য হতে পারে । দায়িত্বশীল প্রতিষ্ঠানকে ব্যবহার করে সেটি করার চেষ্টা করা হলে অভিযোগ করে সেটি বন্ধ করে দেওয়া যায়। 

কিন্তু অনেক সময় অজ্ঞাত পরিচয় দিয়ে গোপনে সেটি করা হয় এবং সেটি বন্ধ করা কঠিন হয়ে পড়ে। আপত্তিকর তথ্য প্রকাশ করে বিদ্বেষ ছড়ানোর চেষ্টা করায় বাংলাদেশে কয়েকবার ইন্টারনেটে ফেসবুক বা youtube এর মত জনপ্রিয় সেবা বন্ধ রাখতে হয়েছিল।

হুমকি প্রদর্শন

ইন্টারনেট ইমেইল বা কোন একটি সামাজিক যোগাযোগের সাইট ব্যবহার করে কখনো কখনো কেউ কোন একজনকে নানাভাবে হয়রানি করতে পারে। ইন্টারনেটে যেহেতু একজন মানুষকে সরাসরি অন্য মানুষের মুখোমুখি হতে হয় না তাই কেউ চাইলে খুব সহজে আরেকজনকে হুমকি প্রদর্শন করতে পারে।

সাইবার যুদ্ধ

ব্যক্তিগত পর্যায়ে একজনের সাথে আরেকজনের সংঘাত অনেক সময় বড় আকার নিতে পারে। একটি দল বা গোষ্ঠী এমনকি একটি দেশ নানা কারণে সঙ্ঘবদ্ধ হয়ে একটি দল গোষ্ঠী বা দেশের বিরুদ্ধে এক ধরনের সাইবার যুদ্ধ ঘোষণা করতে পারে। ভিন্ন আদর্শ বা ভিন্ন রাজনৈতিক দলের বিরুদ্ধে এ ধরনের ঘটনা প্রায় ঘটেছে এবং সেখানে অনেক সময় সাইবার জগতের রীতিনীতি বা আইন কানুন ভঙ্গ করা হয়।

সাইবার অপরাধ বলতে কী বোঝো?

প্রিয় পাঠক আপনারা কি জানেন অপরাধ কি? যদি না জেনে থাকেন তাহলে আজকের এই পর্বে আপনি জানতে পারবেন সাইবার অপরাধ বলতে কী বোঝায়। তাহলে চলুন জেনে নেই সাইবার অপরাধ কি। ইন্টারনেট ব্যবহার করে কম্পিউটার ল্যাপটপ বা মোবাইল দ্বারা তথ্য চুরি করা বা তথ্য বিকৃতি করা বা মানুষের গোপন কোন কিছু সবার সামনে আনাকে সাইবার অপরাধ বলা হয়।

সাইবার অপরাধের শাস্তি কি?

প্রিয় পাঠক এই পর্বে আমরা আলোচনা করব সাইবার অপরাধের শাস্তি কি সে সম্পর্কে। আপনারা যারা জানেন না সাইবার অপরাধের শাস্তি কি তারা এই পর্বটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন তাহলে জানতে পারবেন সাইবার অপরাধের শাস্তি কি। সাইবার অপরাধের শাস্তি হচ্ছে ১৪ বছরের সশ্রম করা দন্ড বা এক কোটি টাকা জরিমানা।

সাইবার অপরাধের ধরন কি?

আপনি কি জানেন সাইবার অপরাধের ধরন কি বা কি কি অপরাধ চাইবার অপরাধের মধ্যে পড়ে। যদি না জেনে থাকেন তাহলে আজকের এই পর্বটি আপনার জন্য। কারণ আজকের পর্বের মাধ্যমে আপনি জানতে পারবেন সাইবার অপরাধের ধরন কি কি। তাহলে চলুন জেনে নেই সাইবার অপরাধের ধরন কি। যেমন কারো আইডি হ্যাকিং ইউটিউব ফেসবক। ফেক আইডি তৈরি করে কাউকে হেনস্ত করা নথিপত্র বা প্রশ্নপত্র ফাঁস  করা। ডেবিট বা ক্রেডিট কার্ড জালিয়াতি করা এইসব বিষয়।

সাইবার অপরাধের প্রতিকার

প্রিয় পাঠক আপনারা নিশ্চয় জানতে চাচ্ছেন সাইবার অপরাধের প্রতিকার সম্পর্কে। আজকের এই আর্টিকালের মাধ্যমে আপনি জানতে পারবেন কি করে সাইবার অপরাধ প্রতিকার করা যায়। যেসব জনপ্রিয় সোশ্যাল মিডিয়া সেখানে আপনার ইমেল আইডি সব সময় লগইন করবেন না। 

কোন ধরনের লোভনীয় অফার করলে আগে যাচাই-বাছাই করবেন তারপর আপনি সেখানে লগইন করবেন। সাইবার অপরাধীরা ফেসবুক এবং ইউটিউব এর মত প্ল্যাটফর্মে লোভনীয় অফার দিয়ে থাকে সেই ভাবেই সাধারণ পাবলিক লোভে পড়ে তাদের সমস্ত রকমের ইনফরমেশন দিয়ে দেয় আর এইভাবে সাইবার অপরাধীরা তাদের ইনফরমেশন সংগ্রহ করে অপরাধ করতে সক্ষম হয়। 

আপনার কাছে যদি মনে হয় আপনি তাদের অপরাধের জালে পা দিয়েছেন তাহলে বিষয়টি নিয়ে আপনার পরিবারের সবার সাথে শেয়ার করুন। কখনো তাদের প্রস্তাবে রাজি হবে না। বিষয়টি থানায় অভিহিত করুন।

পরিশেষ

প্রিয় পাঠক এই পর্বে আমরা জেনেছি সাইবার অপরাধ কি সাইবার অপরাধ কি কি, সাইবার অপরাধের শাস্তি কি সাইবার অপরাধের ধরন কি সাইবার অপরাধ থেকে বাঁচার উপায় কি এসব বিষয়। আজকের এই পর্বটি যদি আপনার ভালো লেগে থাকে বা কোন উপকারে আসে তাহলে অবশ্যই আপনি আপনার বন্ধু বান্ধবের সঙ্গে এই আর্টিকেলটি শেয়ার করবেন করবেন। তাহলে আপনার মাধ্যম দিয়ে জানতে পারবে ফাইবার অপরাধ সম্পর্কে।

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
1 জন কমেন্ট করেছেন ইতোমধ্যে
  • Admin
    Admin February 17, 2024 at 7:46 PM

    জানুন সাইবার অপরাধ কি এবং সাইবার ক্রাইম কত প্রকার

মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url