ওজন কমাতে চিয়া সিড খাওয়ার নিয়ম - চিয়া সিড দাম কত

প্রিয় পাঠক আপনি যদি চিয়া সিড সম্পর্কে জানতে চান তবে এই পর্বটি আপনার জন্য। এই পর্বের মাধ্যমে আপনি জানতে পারবেন ওজন কমানোর জন্য চিয়া সিড কিভাবে খেতে হবে সেই সম্পর্কে।চিয়া সিড কিভাবে খেতে হবে জানতে এই পর্বটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন। তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক  চিয়া সিড খাওয়ার নিয়ম ও চিয়া সিড দাম কত।
ওজন কমাতে চিয়া সিড খাওয়ার নিয়ম
আপনি নিশ্চয়ই ওজন কমানোর জন্য চিয়া সিড কিভাবে খেতে হবে জানতে চাচ্ছেন? হ্যাঁ আপনি সঠিক জায়গায় এসেছেন। আজকের এই পর্বের মাধ্যমে আপনি জানতে পারবেন চিয়া সিড কিভাবে খেতে হবে সেই সম্পর্কে। তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক চিয়া সিড সম্পর্কে বিস্তারিত বিষয়।

চিয়া সিড খাওয়ার অপকারিতা

আপনি যদি চিয়া সিড খাওয়ার অপকারিতা সম্পর্কে জানতে চান তবে এই পর্বটি আপনার জন্য। কেননা এই পর্বের মাধ্যমে আপনি জানতে পারবেন  চিয়া সিড খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে। চিয়া সিড খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে জানতে এই পর্বটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন। তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক চিয়া সিড খাওয়ার অপকারিতা।

 মরুভূমিতে জন্মানো এক ধরনেরসালভিয়া উফদ্ভিদের বীজকে চিয়া সিড বলে। বিশেষ করে মধ্য আমেরিকায় এই উদ্ভিদের পরিমাণ অনেক বেশি। এর ভেষজ গুণ অনেক বেশি হওয়ায় এটি স্বাস্থ্যর জন্য খুবই উপকারী। 

এতে প্রচুর পরিমাণে ওমেগা থ্রি ফ্যাটি এসিড, ক্লোরোজেনিক অ্যাসিড, ম্যাগনেসিয়াম, আয়রন, ক্যালসিয়াম, পটাশিয়াম ইত্যাদি উপাদান পাওয়া যায়। এটি দেখতে কিছু তিল বীজের মত।
  1. প্রত্যেকটি খাদ্য উপাদানের উপকারিতা থাকার পাশাপাশি কিছু অপকারিতাও রয়েছে।চিয়া সিডের ও কিছু অপকারিতা রয়েছে যেগুলো নিচে উল্লেখ করা হলো -
  2. অতিরিক্ত  চিয়া সিড খাওয়ার ফলে অস্বাভাবিক ভাবে ওজন হ্রাস হতে পারে।
  3.  আমাদের শরীরের শর্করা নিয়ন্ত্রণ করে থাকে চিয়া সিড। যার ফলে রক্তচাপও নিয়ন্ত্রণ করে। অতিরিক্ত পরিমাণ সেবনের ফলে রক্তচাপ কমে যাওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়।
  4. অতিরিক্ত চিয়া সিড সেবনের ফলে পেটে সমস্যা দেখা দিতে পারে। কারণ এতে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকায় অতিরিক্ত সেবনের ফলে পেটের সমস্যা দেখা দেয়।
  5. গবেষণায় দেখা গিয়েছে অতিরিক্ত পরিমাণ চিয়া সিড খাওয়ার ফলে স্তন ক্যান্সারের ঝুঁকি বাড়িয়ে দেয়। তাই এটি সীমিত পরিমাণ খাওয়া উচিত।

চিয়া সিড খাওয়ার নিয়ম ও উপকারিতা

আপনি নিশ্চয়ই চিয়া সিড খাওয়ার নিয়ম ও উপকারিতা সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন? হ্যাঁ আপনি সঠিক জায়গায় এসেছেন। আজকের এই পর্বের মাধ্যমে আপনি জানতে পারবেন চিয়া সিড খাওয়ার সঠিক নিয়ম এবং উপকারিতা সম্পর্কে। চিয়া সিড খাওয়ার সঠিক নিয়ম এবং উপকারিতা জানতে এই পর্বটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন। 

তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক চিয়া সিড খাওয়ার নিয়ম ও উপকারিতা। স্বাস্থ্য সচেতন মানুষদের জন্য  চিয়া সিড আগ্রহের একটি খাবার। বিশেষ করে যারা নিজেকে স্লিম ও সুন্দর রাখতে চান। 

এটি মূলত অতিরিক্ত ওজন কমিয়ে আনতে সাহায্য করে। এটি খাওয়ার কিছু নিয়ম রয়েছে। চলুন নিয়ম গুলো জেনে নেওয়া যাক-
  1. চিয়া সিড খাওয়ার আধাঘন্টা আগে পানিতে ভিজিয়ে রাখলে খুবই ভালো উপকার পাওয়া যায়। এবং খেতেও সুবিধা হয়।। চিয়া সিডের নিজস্ব কোন স্বাদ নেই।স্নুদি, সালাদ, কাস্টাড বা অন্য কোন খাবারের সাথে মিশিয়ে এটি খাওয়া যায়।
  2. গবেষণায় দেখা গিয়েছে সকালে খালি পেটে ও রাতে ঘুমানোর পূর্বে এক গ্লাস পানির মধ্যে কিছুটা পরিমাণ লেবুর রস ও দুই চামচ চিয়া সিড মিশিয়ে নিয়মিত খেলে ওজন কমাতে ভালো ফলাফল পাওয়া যায়।

উপকারিতা

  1. চিয়া সিড এ প্রচুর পরিমাণে এন্টিঅক্সিডেন্ট থাকায় এটি শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে বাড়িয়ে দেয়। এবং দেহকে শক্তিশালী করে তোলে।
  2. এতে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন রয়েছে। গবেষণায় দেখা গিয়েছে মুরগির ডিমের থেকে প্রায় তিনগুণ বেশি পরিমাণে প্রোটিন রয়েছে। যা আমাদের শরীরের জন্য খুবই উপকারী।
  3. এতে গরুর দুধের তুলনায় ৫গুণ বেশি পরিমাণে ক্যালসিয়াম রয়েছে। যা আমাদের শরীরে ক্যালসিয়ামের চাহিদা পূরণ করে হারকে মজবুত ও স্বাস্থ্যকর করে তোলে।
  4. স্যামন মাছের তুলনায় 8 গুণ বেশি পরিমাণ ওমেগা থ্রি ফ্যাটি এসিড আছে। যা আমাদের শরীরের কোলেস্টেরল কমাতে এবং হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে।
  5. এটি রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা সঠিক পরিমাণে বজায় রাখে যা ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমিয়ে আনে।
  6. এতে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার জাতীয় পদার্থ থাকায় এটি কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে সাহায্য করে।
  7. চিয়া সিড শরীর থেকে বর্জ্য পদার্থ বের করার পাশাপাশি চুল, নখ ও ত্বককে সুন্দর রাখতে সাহায্য করে।
  8. গ্যাসের সমস্যা দূর করতে এবং ভালো ঘুম আনতে চিয়া সিড এর বিকল্প নেই।
  9. কালকে থেকে সবকিছু রাইস কুকারে করা লাগবে।
  10. চিয়া সিড শরীরে কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে।
  11. গৃহপালিত পশুর খাদ্য হিসেবে ব্যবহার করা যায়।
  12. ক্যান্সার প্রতিরোধে সাহায্য করে।
  13. হজমে সাহায্য করে।
  14. জয়েন্ট ও হাঁটুর ব্যথা দূর করতে সাহায্য করে।
  15. প্রদাহ জনিত যেকোনো ব্যাথা দূর করতে এটি বিশেষ উপকারী।
  16. এটি কর্ম ক্ষমতা ও শক্তি বৃদ্ধি কারক হিসেবেও ব্যবহার করা হয়।
  17. ক্যান্সারের ঝুকি কমায়
  18. দেহে ফ্যাটি এসিডের ঘাটতি দূর করে
  19. গ্যাস সমস্যা দূর করে ও
  20. শিশুর মেধাবিকাশে সাহায্য করে।

চিয়া সিড খাওয়ার সময়

আপনি যদি চিয়া সিড খাওয়ার সময় জানতে চান তবে এই পর্বটি আপনার জন্য। আজকের এই পর্বের মাধ্যমে আপনি জানতে পারবেন কোন সময়ে চিয়া সীড খেলে বেশি কার্যকারিতা হয় সেই সম্পর্কে। চিয়া সিড খাওয়ার সঠিক নিয়ম সম্পর্কে জানতে এই পর্বটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন।

 তাহলে চলুন আজকের এই পর্বের মাধ্যমে জেনে নেওয়া যাক চিয়া সিড খাওয়ার সময়। স্বাস্থ্য সচেতন মানুষদের জন্য  চিয়া সিড আগ্রহের একটি খাবার। বিশেষ করে যারা নিজেকে স্লিম ও সুন্দর রাখতে চান। এটি মূলত অতিরিক্ত ওজন কমিয়ে আনতে সাহায্য করে।

সকালে খালি পেটে ও রাতে ঘুমানোর পূর্বে এক গ্লাস পানির মধ্যে কিছুটা পরিমাণ লেবুর রস ও দুই চামচ চিয়া সিড মিশিয়ে নিয়মিত খেলে ওজন কমাতে ভালো ফলাফল পাওয়া যায়।

চিয়া সিড এর উপকারিতা ও অপকারিতা

আপনি যদি চিয়া সিড এর উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে জানতে চান তবে এই পর্বটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন। কেননা আজকের এই পর্বের মাধ্যমে আপনি জানতে পারবেন চিয়া সিড এর উপকারিতা এবং অপকারিতা সম্পর্কে। 

উপকারিতা এবং অপকারিতা সম্পর্কে জানতে এই পর্বটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন। তাহলে চলুন আজকের এই পর্বের মাধ্যমে জেনে নেওয়া যাক চিয়া সিড এর উপকারিতা ও অপকারিতাঃ

উপকারিতা

  1. চিয়া সিড এ প্রচুর পরিমাণে এন্টিঅক্সিডেন্ট থাকায় এটি শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে বাড়িয়ে দেয়। এবং দেহকে শক্তিশালী করে তোলে।
  2. এতে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন রয়েছে। গবেষণায় দেখা গিয়েছে মুরগির ডিমের থেকে প্রায় তিনগুণ বেশি পরিমাণে প্রোটিন রয়েছে। যা আমাদের শরীরের জন্য খুবই উপকারী।
  3. এতে গরুর দুধের তুলনায় ৫গুণ বেশি পরিমাণে ক্যালসিয়াম রয়েছে। যা আমাদের শরীরে ক্যালসিয়ামের চাহিদা পূরণ করে হারকে মজবুত ও স্বাস্থ্যকর করে তোলে।
  4. স্যামন মাছের তুলনায় 8 গুণ বেশি পরিমাণ ওমেগা থ্রি ফ্যাটি এসিড আছে। যা আমাদের শরীরের কোলেস্টেরল কমাতে এবং হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে।
  5. এটি রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা সঠিক পরিমাণে বজায় রাখে যা ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমিয়ে আনে।
  6. এতে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার জাতীয় পদার্থ থাকায় এটি কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে সাহায্য করে।
  7. চিয়া সিড শরীর থেকে বর্জ্য পদার্থ বের করার পাশাপাশি চুল, নখ ও ত্বককে সুন্দর রাখতে সাহায্য করে।
  8. গ্যাসের সমস্যা দূর করতে এবং ভালো ঘুম আনতে চিয়া সিড এর বিকল্প নেই।
  9. কালকে থেকে সবকিছু রাইস কুকারে করা লাগবে।
  10. চিয়া সিড শরীরে কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে।
  11. গৃহপালিত পশুর খাদ্য হিসেবে ব্যবহার করা যায়।
  12. ক্যান্সার প্রতিরোধে সাহায্য করে।
  13. হজমে সাহায্য করে।
  14. জয়েন্ট ও হাঁটুর ব্যথা দূর করতে সাহায্য করে।
  15. প্রদাহ জনিত যেকোনো ব্যাথা দূর করতে এটি বিশেষ উপকারী।
  16. এটি কর্ম ক্ষমতা ও শক্তি বৃদ্ধি কারক হিসেবেও ব্যবহার করা হয়।
  17. ক্যান্সারের ঝুকি কমায়
  18. দেহে ফ্যাটি এসিডের ঘাটতি দূর করে
  19. গ্যাস সমস্যা দূর করে ও
  20. শিশুর মেধাবিকাশে সাহায্য করে।

অপকারিতা

  1. প্রত্যেকটি খাদ্য উপাদানের উপকারিতা থাকার পাশাপাশি কিছু অপকারিতাও রয়েছে।চিয়া সিডের ও কিছু অপকারিতা রয়েছে যেগুলো নিচে উল্লেখ করা হলো -
  2. অতিরিক্ত  চিয়া সিড খাওয়ার ফলে অস্বাভাবিক ভাবে ওজন হ্রাস হতে পারে।
  3.  আমাদের শরীরের শর্করা নিয়ন্ত্রণ করে থাকে চিয়া সিড। যার ফলে রক্তচাপও নিয়ন্ত্রণ করে। অতিরিক্ত পরিমাণ সেবনের ফলে রক্তচাপ কমে যাওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়।
  4. অতিরিক্ত চিয়া সিড সেবনের ফলে পেটে সমস্যা দেখা দিতে পারে। কারণ এতে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকায় অতিরিক্ত সেবনের ফলে পেটের সমস্যা দেখা দেয়।
  5. গবেষণায় দেখা গিয়েছে অতিরিক্ত পরিমাণ চিয়া সিড খাওয়ার ফলে স্তন ক্যান্সারের ঝুঁকি বাড়িয়ে দেয়। তাই এটি সীমিত পরিমাণ খাওয়া উচিত।

চিয়া সিড দাম কত

আপনি নিশ্চয়ই চিয়া সিড দাম কত জানতে চাচ্ছেন? হ্যাঁ আপনি সঠিক জায়গায় এসেছেন। আজকের এই পর্বের মাধ্যমে আপনি জানতে পারবেন চিয়া সিড এর বর্তমান মূল্য সম্পর্কে। চিয়া সিড এর বর্তমান মূল্য কত জানতে এই পর্বটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন। 

তাহলে চলুন আজকের এই পর্বের মাধ্যমে জেনে নেওয়া যাক চিয়া সিড দাম কত সেই সম্পর্কে। অনলাইন মার্কেটপ্লেস এ চিয়া সিড এর বিভিন্ন রকম দাম দেখা যায়। তবে সবথেকে ভালো হয় আপনি আপনার নিজস্ব এলাকায় বাজারে কি ধরনের দাম চাই তা যাচাই করা। 

লোকাল বাজারের তুলনায় অনলাইন মার্কেটপ্লেতে যে কোন পণ্যের দাম একটু বেশি চেয়ে থাকে। সে ক্ষেত্রে চিয়া সিড এর কোয়ালিটি অনুযায়ী প্রতি কেজির দাম ১০০০ থেকে ২৫০০ টাকা পর্যন্ত হয়ে থাকে।

চিয়া সিড এর বাংলা নাম

আপনি যদি চিয়া সিড এর বাংলা নাম কি জানতে চান তবে এই পর্বটি আপনার জন্য। এই পর্বের মাধ্যমে আপনি জানতে পারবেন চিয়া সিডের বাংলা নাম কি সেই সম্পর্কে। চিয়া সিডের বাংলা নাম জানতে এই পর্বটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন। 

তাহলে চলুন আজকের এই পর্বের মাধ্যমে জেনে নেওয়া যাক চিয়া সিড এর বাংলা নাম। চিয়াবীজ পুদিনা এটি উদ্ভিদের ভোজ্য বীজ। একে সালভাসিয়া অথবা মেক্সিকান চিয়াও বলা হয়ে থাকে। মেক্সিকো এবং গোয়াতে মালায় এটি ব্যাপক পরিমাণে ব্যবহার করা হয়। 

প্রাচীন এজটেক এবং মেসো আমেরিকার সংস্কৃতিতে এই দেশ গুরুত্বপূর্ণ ফসল ছিল।

বাচ্চাদের চিয়া সিড খাওয়ার নিয়ম

আপনি যদি বাচ্চাদের চিয়া সিড খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে জানতে চান তবে এই পর্বটি আপনার জন্য। এ পর্বের মাধ্যমে আপনি জানতে পারবেন বাচ্চাদের ক্ষেত্রে চিয়া সিড খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে। বাচ্চাদের ক্ষেত্রে এটি খাওয়ার নিয়ম জানতে এই পর্বটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন। 

তাহলে চলুন আজকের এই পর্বের মাধ্যমে জেনে নেওয়া যাক বাচ্চাদের চিয়া সিড খাওয়ার নিয়ম। চিয়া সিড বাচ্চা থেকে বয়স্ক সকল ধরনের মানুষের জন্য অত্যন্ত উপকারী। এটি মূলত পশু পাখির খাবার হিসেবেই ব্যবহার করা হয় তবে মানুষের জন্যও এটি অত্যান্ত উপকারী।

 এতে প্রচুর পরিমাণে ওমেগা থ্রি ফ্যাটি এসিড, ক্লোরোজেনিক অ্যাসিড, ম্যাগনেসিয়াম, আয়রন, ক্যালসিয়াম, পটাশিয়াম ইত্যাদি উপাদান পাওয়া যায়। এটি দেখতে কিছু তিল বীজের মত।

বাচ্চাদের চিয়া সিড খাওয়ানোর সময় খুবই সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে। কারণ এটি গলায় আটকে মারাত্মক অবস্থার সৃষ্টি হতে পারে। এক্ষেত্রে চিয়া সিড  গুলো কিছুটা পরিমাণ পানিতে খাওয়ার ৩০মিনিট আগে ভিজিয়ে রাখুন। 

এবার এই চিয়া সিড গুলো অন্যান্য খাবারের সাথে কিংবা দুধের সাথে মিশিয়ে বাচ্চাদের খাওয়াতে পারেন। তবে খেয়াল রাখবেন এক বছরের কম বয়সী বাচ্চাদের কখনোই চিয়া সিড দেওয়া উচিত নয়।১-১০ বয়সী বাচ্চাদের জন্য প্রতিদিন সর্বোচ্চ এক চামচ চিয়া সিড খাওয়ানো যাবে। এছাড়াও মিষ্টি জাতীয় খাবারের সঙ্গে মিশিয়ে বাচ্চাদের খাওয়াতে পারেন।

শেষ কথা

উপরোক্ত আলোচনা সাপেক্ষে এতক্ষণে নিশ্চয় ওজন কমাতে চিয়া সিড খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে জানতে পেরেছেন। আপনার যদি এই পর্বটি সম্পর্কে কোন মতামত থেকে থাকে তবে অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন এবং আজকের পর্বটি যদি আপনার ভালো লেগে থাকে তবে অবশ্যই বন্ধুদের মাঝে শেয়ার করবেন।
পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url