শিক্ষক দিবস রচনা - বিশ্ব শিক্ষক দিবস ২০২৩
প্রিয় পাঠক আপনি যদি শিক্ষক দিবস রচনা জানতে চান তবে এই পর্বটি আপনার জন্য। আজকের এই পর্বের মাধ্যমে আমরা আলোচনা করব শিক্ষক দিবসের রচনা এবং শিক্ষক দিবসের কিছু কথা। আপনি যদি শিক্ষক দিবস এর রচনা এবং শিক্ষক দিবস নিয়ে কিছু কথা জানতে চান তবে এই পর্বটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন। তাহলে চলুন এই পর্বে জেনে নেয়া যাক শিক্ষক দিবস রচনা।
আপনি নিশ্চয়ই শিক্ষক দিবসের রচনা জানতে চাচ্ছেন? হ্যাঁ আপনি সঠিক জায়গায়
এসেছেন। এই পর্বের মাধ্যমে আমরা শিক্ষক দিবস সম্পর্কে আলোচনা করব। তাহলে চলুন
আজকের এই পর্বের মাধ্যমে জেনে নেওয়া যাক শিক্ষক দিবস রচনা সম্পর্কে
বিস্তারিত।
বাংলাদেশে শিক্ষক দিবস কবে
আপনি যদি বাংলাদেশে শিক্ষক দিবস কবে জানতে চান তবে এই পর্বটি আপনার জন্য। আজকের
এই পর্বের মাধ্যমে আমরা আলোচনা করব বাংলাদেশে কবে শিক্ষক দিবস পালন করা হয় সেই
সম্পর্কে। বাংলাদেশে কবে শিক্ষক দিবস পালন করা হয় জানতে হলে এই পর্বটি মনোযোগ
সহকারে পড়ুন।
তাহলে চলুন এই পর্বে জেনে নেওয়া যাক বাংলাদেশের শিক্ষক দিবস কবে। ১৯ জানুয়ারি
২০০৩ সালে বাংলাদেশের শিক্ষক সমাজকে যোগ্য মর্যাদায় প্রতিষ্ঠিত করার লক্ষ্য
নিয়ে তৎকালীন সরকার শিক্ষক দিবস চালু করে।
এছাড়া আপনি যদি আন্তর্জাতিকভাবে শিক্ষক দিবস কবে জানতে চান তাহলে সেটি হল
আন্তর্জাতিকভাবে ৫ অক্টোবর বিশ্ব শিক্ষক দিবস পালন করা হয়। তবে বাংলাদেশে ২০০৩
সাল থেকে 19 জানুয়ারি থেকে শিক্ষক দিবস পালন করে আসছে। এই দিবসটি মূলত
শিক্ষকদের যথাযথ মূল্যায়ন এবং সঠিক যোগ্য করার লক্ষ্যে বা অঙ্গীকার নিয়ে এই
দিবস পালন করা হয়।
শিক্ষক দিবস রচনা
আপনি যদি শিক্ষক দিবস রচনা জানতে চান এবং রচনা প্রতিযোগিতায় শিক্ষক দিবসের
রচনা লেখার জন্য সংগ্রহ করতে চান তবে এই পর্বটি আপনার জন্য। এই পর্বের মাধ্যমে
শিক্ষক দিবসের রচনা সম্পর্কে আমরা আলোচনা করব। তাহলে চলুন আজকের এই পর্বের
মাধ্যমে শিক্ষক দিবস রচনা জেনে নেওয়া যাক।
ভুমিকা
শিক্ষক ছাড়া কোন ছাত্রই সঠিকভাবে গড়ে উঠতে পারে না। শিক্ষক ছাড়া সকলের
জীবন এলোমেলো। শিক্ষক আর শিক্ষিকা আমাদের প্রত্যেকের জীবনের সাথে অতপ্রতভাবে
জড়িত। এমন কোন মানুষ খুঁজে পাওয়া যাবে না যার জীবনে কোন শিক্ষক নেই।
আমরা প্রত্যক দিন কিছু না কিছু শিখতেই আছি বাইরে ঘরে এবং প্রকৃতি থেকে। সবার
জীবনে শিক্ষক দিবসের একটি করে আলাদা ভূমিকা রয়েছে। তবে ছাত্র ছাত্রীদের কাছে
শিক্ষক দিবস একটি অনুষ্ঠান হিসেবে উদযাপিত করা হয়।
৫ সেপ্টেম্বর জাতীয় শিক্ষক দিবস
শিক্ষক দিবসের জন্ম দিয়েছিল সর্বপল্লী রাধাকৃষ্ণন। ১৮৮৮ সালে ৫ সেপ্টেম্বর
রাধা কৃষ্ণন তামিলনাড়ুর এক দারিদ্র ব্রাহ্মণ পরিবারের জন্মগ্রহণ করেছিলেন। ছোট
থেকেই তিনি অত্যন্ত মেধাবী ছাত্র ছিলো। শিক্ষা জীবনে তিনি প্রথম স্থান লাভ করে
এসেছেন। এই অর্জন নিয়ে তিনি অধ্যাপক, দার্শনিক এবং রাজনীতিবিদ হয়ে উঠেছিলেন।
1931 সালে ব্রিটিশ তাকে নাইটহুড উপাধি দিয়ে সম্মানিত করেছিলো।
আরো পড়ুনঃ প্রতিবেদন লেখার নিয়ম
১৯৫৪ সালে তিনি ভারতরত্ন পুরস্কার পান। সর্ব প্রথমে তিনি মহীশূর বিশ্ববিদ্যালয়
অধ্যাপক ছিলেন এবং পরে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ছিলেন। পরবর্তীতে
রাষ্ট্রপতি হওয়ার পরে ছাত্রছাত্রীরা তার জন্মদিন পালন করার আবদার করে তখন তিনি
বলেছিলেন শুধু তিনি না সকল শিক্ষকদের উদ্দেশ্যে তার জন্মদিন শিক্ষক দিবস হিসেবে
পালিত হোক।
সেই থেকে ৫ই সেপ্টেম্বর শিক্ষক দিবস পালন করা হয়। তবে জাতীয় শিক্ষক দিবস পাঁচই
সেপ্টেম্বর হলেও বাংলাদেশের শিক্ষক দিবস পালন করা হয় 19 জানুয়ারি। ২০০৩ সালের
১৯শে জানুয়ারি থেকে বাংলাদেশে শিক্ষক দিবস শুরু হয়েছে।
শিক্ষক দিবসের তাৎপর্য
প্রত্যকের জীবনে বিদ্যালয়ের ভূমিকা অপরিসীম। এই বিদ্যালয় শিক্ষকদের আকড়ে
মজবুত হয়ে থাকে। নানা ধরনের ছাত্রছাত্রীকে শিক্ষকেরা সঠিক পথ দেখিয়ে
থাকেন। শিক্ষকরা শুধু পাঠ্যপুস্তক এর শিক্ষা দেন না বরং শিক্ষকেরা জীবনে বড়
হওয়ার পথ দেখিয়ে থাকেন।
ভদ্রতা শিষ্টাচার এবং সৌজন্যবোধের শিক্ষাও দিয়ে থাকেন তারা। আমাদের প্রত্যেকের
জীবনে শৈশবে ও যৌবন জীবনের বেশিরভাগ সময় কাটে বিদ্যালয়। এই জন্যই বিদ্যালয়
হয়ে ওঠে দ্বিতীয় ঘর। আর সেই দ্বিতীয় ঘরের গার্জিয়ান হলেন
শিক্ষক-শিক্ষিকারা।
শিক্ষক দিবসের গুরুত্ব
শিক্ষক দিবস ছাত্রছাত্রীদের কাছে গুরুত্বপূর্ণ একটি দিন। এই দিনটিতে প্রতিটি
শিক্ষকদের প্রতি শ্রদ্ধা এবং মূল্যবোধের দিন। শিক্ষকের কাজ বিশ্বের সবচেয়ে
কঠিন তম কাজের মধ্যেও একটি। শিক্ষকরা ছাত্রছাত্রীদের ভবিষ্যৎ উজ্জ্বল করা এবং
সুশিক্ষা শেখানোর দায়িত্ব গ্রহণ করে। শিক্ষক শিক্ষিকারা ছাত্রদের পণ্য শিক্ষা
দান করে থাকেন।
প্রত্যেক ছাত্রই অন্যান্য এবং ভিন্ন কিছু ছাত্র রয়েছে খেলাধুলা ভালো করে আবার
কিছু ছাত্র রয়েছে গণিতে ভালো আবার অনেকেই ইংরেজিতে ভালো পড়াশোনা করেন। একটি
ভালো শিক্ষক তার শিক্ষার্থীদের সমস্ত বিষয়ে দক্ষতা বাড়িয়ে তুলতে সাহায্য
করে। এই কারণেই শিক্ষক দিবস সম্মানের সহিত কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করার জন্য এবং
কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করা হয় যারা এই পেশায় নিযুক্ত রয়েছে।
উপসংহার
শিক্ষক দিবস বাংলাদেশের সব স্থানে পালন করা হয়ে থাকে শিক্ষকদের শ্রদ্ধা
জানানোর জন্য। বছরের পর বছর ধরে কঠোর পরিশ্রম করে শিক্ষার্থীদের পাঠক্রমে আরও
ভালো করতে সাহায্য করে থাকে শিক্ষকরা। দেশের বিভিন্ন স্কুলে এই দিনে অনেক ধরনের
কার্যক্রম ও পরিকল্পনা করা হয়। এই কার্যক্রম শিক্ষক ও ছাত্রছাত্রীদের মধ্যে
বন্ধন সৃষ্টি করার একটি ভালো উপায়।
জাতীয় শিক্ষক দিবস
শিক্ষক দিবসের জন্ম দিয়েছিল সর্বপল্লী রাধাকৃষ্ণন। ১৮৮৮ সালে ৫ সেপ্টেম্বর
রাধা কৃষ্ণন তামিলনাড়ুর এক দারিদ্র ব্রাহ্মণ পরিবারের জন্মগ্রহণ করেছিলেন।
ছোট থেকেই তিনি অত্যন্ত মেধাবী ছাত্র ছিলো। শিক্ষা জীবনে তিনি প্রথম স্থান
লাভ করে এসেছেন। এই অর্জন নিয়ে তিনি অধ্যাপক, দার্শনিক এবং রাজনীতিবিদ হয়ে
উঠেছিলেন। 1931 সালে ব্রিটিশ তাকে নাইটহুড উপাধি দিয়ে সম্মানিত করেছিলো।
১৯৫৪ সালে তিনি ভারতরত্ন পুরস্কার পান। সর্ব প্রথমে তিনি মহীশূর
বিশ্ববিদ্যালয় অধ্যাপক ছিলেন এবং পরে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক
ছিলেন। পরবর্তীতে রাষ্ট্রপতি হওয়ার পরে ছাত্রছাত্রীরা তার জন্মদিন পালন করার
আবদার করে তখন তিনি বলেছিলেন শুধু তিনি না সকল শিক্ষকদের উদ্দেশ্যে তার
জন্মদিন শিক্ষক দিবস হিসেবে পালিত হোক।
সেই থেকে ৫ই সেপ্টেম্বর শিক্ষক দিবস পালন করা হয়। তবে জাতীয় শিক্ষক দিবস
পাঁচই সেপ্টেম্বর হলেও বাংলাদেশের শিক্ষক দিবস পালন করা হয় 19 জানুয়ারি।
২০০৩ সালের ১৯শে জানুয়ারি থেকে বাংলাদেশে শিক্ষক দিবস শুরু হয়েছে।
শিক্ষক দিবস সম্পর্কে দুটি বাক্য
আপনি যদি শিক্ষক দিবস সম্পর্কে দুটি বাক্য শুনতে চান তবে এই পর্বটি আপনার জন্য।
এই পর্বের মাধ্যমে আমরা আলোচনা করব জাতীয় শিক্ষক দিবস সম্পর্কে কিছু বাক্য
সম্পর্কে। তাহলে চলুন আজকের এই পর্বের মাধ্যমে শিক্ষক দিবস সম্পর্কে দুটি বাক্য
জেনে নেওয়া যাক।
একজন সফল মানুষের পিছনে শিক্ষক-শিক্ষিকার যে কতখানি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে
তা নতুন করে বলার কিছু নেই। শিক্ষক-শিক্ষিকারা শুধু যে শিক্ষাদানী করে তা
কিন্তু নয়, বরং তারা একজন শিক্ষার্থীকে জীবন চলার পথে পরামর্শ দেন এবং
ব্যর্থতায় পাশে দাঁড়িয়ে উৎসাহ দেন। শিক্ষক শিক্ষিকারায় সাফল্যের দিকে নতুন
লক্ষ্য স্থির করে একজন আদর্শ মানুষ হওয়ার শিক্ষা দিয়ে থাকেন।
শিক্ষকদের কাছ থেকে আমরা অনেক মূল্যবান শিক্ষা পেয়েছে যার জীবনের প্রতিটি
ক্ষেত্রে কাজে লাগে। শিক্ষক-শিক্ষিকারা আমাদের মনের মধ্যে কৌতূহল ও জ্ঞানের আসা
জাগিয়ে তোলে। আমাদের জীবন গঠনে শিক্ষকদের বিশেষ ভূমিকা রয়েছে। শিক্ষক দিবসে
আপনাদের এই সেই ভূমিকার কথা আমরা স্বীকার করি এবং উদযাপন করি।
শিক্ষক-শিক্ষিকারা আমাদের জীবনের অনুপ্রেরণা।
শিক্ষক দিবস পালিত
আপনি যদি শিক্ষক দিবস পালিত সম্পর্কে জানতে চান তবে এই পর্বটি আপনার জন্য। এই
পর্বের মাধ্যমে আমরা আলোচনা করব শিক্ষক দিবস পালন সম্পর্কে। তাহলে চলুন আজকের
এই পর্বের মাধ্যমে জেনে নেওয়া যায় শিক্ষক দিবস পালিত সম্পর্কে বিস্তারিত।
প্রত্যকের জীবনে বিদ্যালয়ের ভূমিকা অপরিসীম। এই বিদ্যালয় শিক্ষকদের
আকড়ে মজবুত হয়ে থাকে। নানা ধরনের ছাত্রছাত্রীকে শিক্ষকেরা সঠিক পথ দেখিয়ে
থাকেন। শিক্ষকরা শুধু পাঠ্যপুস্তক এর শিক্ষা দেন না বরং শিক্ষকেরা জীবনে বড়
হওয়ার পথ দেখিয়ে থাকেন।
ভদ্রতা শিষ্টাচার এবং সৌজন্যবোধের শিক্ষাও দিয়ে থাকেন তারা। আমাদের প্রত্যেকের
জীবনে শৈশবে ও যৌবন জীবনের বেশিরভাগ সময় কাটে বিদ্যালয়। এই জন্যই বিদ্যালয়
হয়ে ওঠে দ্বিতীয় ঘর। আর সেই দ্বিতীয় ঘরের গার্জিয়ান হলেন
শিক্ষক-শিক্ষিকারা।
শিক্ষকদের যথাযথ সম্মান ও মর্যাদার দিক থেকে প্রতিবছর 19 জানুয়ারি বাংলাদেশের
শিক্ষক দিবস পালন করা হয়। এই দিনে প্রতিটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে অনেক
মর্যাদার সহিত দিবসটি পালন করে আসছে।
বিশ্ব শিক্ষক দিবস ২০২৩
আপনি নিশ্চয়ই বিশ্ব শিক্ষক দিবস ২০২৩ সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন? হ্যাঁ আপনি সঠিক
জায়গায় এসেছেন। আজকের এই পর্বের মাধ্যমে আমরা আলোচনা করব বিশ্ব শিক্ষক দিবস
সম্পর্কে। বিশ্ব শিক্ষক দিবস সম্পর্কে জানতে এই পর্বটি মনোযোগ সহকারে
পড়ুন।
তাহলে চলুন এই পর্বে জেনে নেওয়া যাক বিশ্ব শিক্ষক দিবস ২০২৩। প্রতিবছর ৫ই
অক্টোবর বিশ্ব শিক্ষক দিবস পালিত হয়ে থাকে। শিক্ষকদের স্মরণে যথাযথ মর্যাদা ও
সম্মানার্থে এই দিনটি পালন করা হয়। প্রতিবারের মতো এবারও শিক্ষক দিবস ২০২৩
সালের ৫ অক্টোবর পালন করা হয়েছে। ৫ই অক্টোবর ২০২৩ সালে প্রত্যেক শিক্ষা
প্রতিষ্ঠানে এই দিবস পালন করা হবে। এই দিবসটি মূলত শিক্ষকদের সম্মান এবং
মর্যাদার দিক থেকে পালন করা হয়ে থাকে।
শিক্ষক দিবস কেন পালন করা হয়
আপনি কি জানেন শিক্ষক দিবস কেন পালন করা হয়? যদি না জেনে থাকেন তবে এই পর্বটি
আপনার জন্য। আজকের এই পর্বের মাধ্যমে আমরা আলোচনা করব শিক্ষক দিবস কি কারনে
পালন করা হয় সেই সম্পর্কে। তাহলে চলুন আজকের এই পর্বের মাধ্যমে জেনে নেওয়া
যাক শিক্ষক দিবস কেন পালন করা হয়। শিক্ষকদের স্মরণে যথাযথ মর্যাদা ও
সম্মানার্থে এই দিনটি পালন করা হয়।
১৯৫৪ সালে তিনি ভারতরত্ন পুরস্কার পান। সর্ব প্রথমে তিনি মহীশূর বিশ্ববিদ্যালয়
অধ্যাপক ছিলেন এবং পরে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ছিলেন। পরবর্তীতে
রাষ্ট্রপতি হওয়ার পরে ছাত্রছাত্রীরা তার জন্মদিন পালন করার আবদার করে তখন তিনি
বলেছিলেন শুধু তিনি না সকল শিক্ষকদের উদ্দেশ্যে তার জন্মদিন শিক্ষক দিবস হিসেবে
পালিত হোক। সেই থেকে ৫ই সেপ্টেম্বর শিক্ষক দিবস পালন করা হয়।
আজ শিক্ষক দিবস
আজ ৫ ই অক্টোবর জাতীয় শিক্ষক দিবস। প্রতিবছরের ন্যায় এই বছরেও বিভিন্ন
আয়োজনে মাধ্যমে জাতীয় শিক্ষক দিবস পালন করা হয়েছে। শিক্ষকদের কাছ থেকে
আমরা অনেক মূল্যবান শিক্ষা পেয়েছে যার জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে কাজে লাগে।
শিক্ষক-শিক্ষিকারা আমাদের মনের মধ্যে কৌতূহল ও জ্ঞানের আসা জাগিয়ে তোলে।
আমাদের জীবন গঠনে শিক্ষকদের বিশেষ ভূমিকা রয়েছে। শিক্ষকদের প্রতি কৃতজ্ঞতা ও
শিক্ষক-শিক্ষিকাদের যথাযথ মর্যাদা এবং শিক্ষকদের স্মরণে সম্মানার্থে এই দিনটি
নানা আয়োজনের মধ্য দিয়ে বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গুলো পালন করে আসছে। তবে
প্রতি বছরের ন্যায় ২০২৩ সালেও ৫ই অক্টোবর জাতীয় শিক্ষক দিবস পালন করা হয়েছে।
শেষ কথা
উপরোক্ত আলোচনা সাপেক্ষে এতক্ষণে নিশ্চয় শিক্ষক দিবস রচনা সম্পর্কে জানতে
পেরেছেন। আপনার যদি এই পর্বটি সম্পর্কে কোন মতামত থেকে থাকে তবে অবশ্যই কমেন্ট
করে জানাবেন এবং আজকের পর্বটি যদি আপনার ভালো লেগে থাকে তবে অবশ্যই বন্ধুদের
মাঝে শেয়ার করবেন। এ ধরনের পোস্ট আরো পেতে আমাদের সাথে থাকুন ধন্যবাদ
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url