টাকা লেনদেনের চুক্তিপত্র লেখার নিয়ম

প্রিয় পাঠক আপনি যদি টাকা লেনদেনের চুক্তিপত্র লেখার নিয়ম সম্পর্কে জানতে চান তবে এই পর্বটি আপনার জন্য। আজকের এই পর্বের মাধ্যমে আপনি জানতে পারবেন টাকা লেনদেন করার জন্য কিভাবে চুক্তিপত্র লিখে সেই সম্পর্কে। তাহলে চলুন আজকের এই পর্বের মাধ্যমে জেনে নেওয়া যাক টাকা লেনদেনের চুক্তিপত্র লেখার নিয়ম সম্পর্কে বিস্তারিত।
টাকা লেনদেনের চুক্তিপত্র লেখার নিয়ম

আপনি নিশ্চয়ই টাকা লেনদেন করার জন্য চুক্তিপত্র লেখার নিয়ম সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন? হ্যাঁ আপনি সঠিক জায়গায় এসেছেন। আজকের এই পর্বের মাধ্যমে আমরা আলোচনা করব কিভাবে টাকা লেনদেন করার চুক্তিপত্র লেখা যায় সেই সম্পর্কে। তাহলে চলুন এই পর্বে জেনে নেওয়া যাক টাকা লেনদেনের চুক্তিপত্র লেখার নিয়ম।

টাকা ধারের চুক্তিপত্র নমুনা pdf

আপনি যদি টাকা ধারের চুক্তিপত্র নমুনা pdf সংগ্রহ করতে চান তবে এই পর্বটি আপনার জন্য। কেননা আজকের এই পর্বের মাধ্যমে আমরা আলোচনা করব টাকা ধারের চুক্তিপত্র নমুনার পিডিএফ সম্পর্কে। তাহলে চলুন আজকের এই পর্বের মাধ্যমে দেখে নেওয়া যাক টাকা ধারের চুক্তিপত্র নমুনা pdf সম্পর্কে বিস্তারিত।

মোঃ মোশেদ আলী সরদার, পিতা মোঃ জার্মান সরদার, মাতা মোছাঃ আনিসা বেগম জাতীয় পরিচয় পত্রের নাম্বারঃ ১৯২৪৪০৩******, মোবাইল নাম্বারঃ০১৭*********, বর্তমান ঠিকানা চক নাজিরপুর, ওয়ালিয়া্‌ লালপুর, নাটোর। জাতীয়তা বাংলাদেশী, ধর্ম ইসলাম, পেশাঃ চাকরি।
প্রথম পক্ষ(দাতা)

মোঃ...................... পিতা......................... মাতা......................... জাতীয় পরিচয় পত্রের নাম্বার......................... বর্তমান ঠিকানা................... স্থায়ী ঠিকানা: গ্রাম/মহল্লাঃ....................... ডাকঘর......................... উপজেলা........................ জেলা........................... জাতীয়তা বাংলাদেশ, ধর্ম ইসলাম ও পেশা চাকরি।
দ্বিতীয় পক্ষ(গ্রহণকারী)

প্রথম পক্ষ কর্তৃক আমার দ্বিতীয় পক্ষের টাকা প্রয়োজন হওয়ার কারণে ৫০ হাজার টাকা লোন হিসেবে গ্রহণ করিলাম।

উক্ত টাকা আমি দ্বিতীয় পক্ষ ২৪/১১/ ২০২৩ তারিখের রোজ বুধবার হইতে আগামী এক মাসের মধ্যে ২৩/১২/২০২৩ রোজ শুক্রবার পরিশোধ করিব। উক্ত তারিখে টাকা পরিশোধ করতে না পারিলে আমার বিরুদ্ধে আইন অনুযায়ী যে কোন ব্যবস্থা গ্রহণ করা হলে আমি দ্বিতীয় পক্ষের কোন আপত্তিক থাকবে না।
আমি দ্বিতীয় পক্ষ স্বেচ্ছায় সজ্ঞানে এবং বিনা প্ররোসনায় উপস্থিত সাক্ষী গণের উপস্থিতিতে নিম্নে আমার সহিসম্পাদন করিলাম।

সাক্ষী গনের নাম ও স্বাক্ষর
  1. .............................
  2. .............................
  3. ..........................

টাকা ধারের চুক্তিপত্র লেখার নমুনা

আপনি নিশ্চয়ই টাকা ধারের চুক্তিপত্র লেখার নমুনা জানতে চাচ্ছেন? হ্যাঁ আপনি সঠিক জায়গায় এসেছেন। আজকের এই পর্বের মাধ্যমে আমরা আলোচনা করব টাকা ধার দেওয়ার চুক্তিপত্র লেখার নমুনা সম্পর্কে। তাহলে চলুন আজকের এই পর্বের মাধ্যমে টাকা ধারের চুক্তিপত্র লেখার নমুনা দেখে নেওয়া যাক। চুক্তি পাত্রের নমুনা নিচে দেওয়া হলঃ

মোঃ মোশেদ আলী সরদার, পিতা মোঃ জার্মান সরদার, মাতা মোছাঃ আনিসা বেগম জাতীয় পরিচয় পত্রের নাম্বারঃ ১৯২৪৪০৩******, মোবাইল নাম্বারঃ০১৭*********, বর্তমান ঠিকানা চক নাজিরপুর, ওয়ালিয়া্‌ লালপুর, নাটোর। জাতীয়তা বাংলাদেশী, ধর্ম ইসলাম, পেশাঃ চাকরি।
প্রথম পক্ষ(দাতা)

মোঃ...................... পিতা......................... মাতা......................... জাতীয় পরিচয় পত্রের নাম্বার......................... বর্তমান ঠিকানা................... স্থায়ী ঠিকানা: গ্রাম/মহল্লাঃ....................... ডাকঘর......................... উপজেলা........................ জেলা........................... জাতীয়তা বাংলাদেশ, ধর্ম ইসলাম ও পেশা চাকরি।
দ্বিতীয় পক্ষ(গ্রহণকারী)

প্রথম পক্ষ কর্তৃক আমার দ্বিতীয় পক্ষের টাকা প্রয়োজন হওয়ার কারণে ৫০ হাজার টাকা লোন হিসেবে গ্রহণ করিলাম।

উক্ত টাকা আমি দ্বিতীয় পক্ষ ২৪/১১/ ২০২৩ তারিখের রোজ বুধবার হইতে আগামী এক মাসের মধ্যে ২৩/১২/২০২৩ রোজ শুক্রবার পরিশোধ করিব। উক্ত তারিখে টাকা পরিশোধ করতে না পারিলে আমার বিরুদ্ধে আইন অনুযায়ী যে কোন ব্যবস্থা গ্রহণ করা হলে আমি দ্বিতীয় পক্ষের কোন আপত্তিক থাকবে না।

আমি দ্বিতীয় পক্ষ স্বেচ্ছায় সজ্ঞানে এবং বিনা প্ররোসনায় উপস্থিত সাক্ষী গণের উপস্থিতিতে নিম্নে আমার সহিসম্পাদন করিলাম।

সাক্ষী গনের নাম ও স্বাক্ষর
  1. .............................
  2. .............................
  3. ..........................

টাকা ধারের চুক্তিপত্র নমুনা word file

আপনি যদি টাকা ধারের চুক্তিপত্র নমুনা word file সংগ্রহ করতে চান তবে এই পর্বটি আপনার জন্য।এই পর্বের মাধ্যমে আপনি টাকা ধার নেওয়ার চুক্তিপত্রের নমুনার ওয়ার্ড ফাইল সংগ্রহ করতে পারবেন। টাকা ধার নেওয়ার জন্য আপনি এই ওয়ার্ড ফাইল সংগ্রহ করে যেকোনো নামে কাস্টমাইজ করতে পারবেন। আপনি যদি কাউকে টাকা ধার দিয়ে থাকেন তবে অবশ্যই আপনার টাকা ধার দেওয়ার একটি চুক্তিপত্র থাকা প্রয়োজন। 

তাই টাকা ধার দেওয়ার জন্য অবশ্যই তার নাম ঠিকানা সহ একটি চুক্তিপত্র সংগ্রহ করুন। এই চুক্তিপত্র ওয়ার্ড ফাইলের নমুনা যেতে অবশ্যই আমাদের সাথে থাকুন। আপনি যদি টাকা ধার দেওয়ার চুক্তিপত্রের নমুনার ওয়ার্ড ফাইল সংগ্রহ করতে চান তবে এই সম্পূর্ণ মনোযোগ সহকারে পড়ুন।

টাকা লেনদেনের চুক্তিপত্র লেখার নিয়ম

আপনি নিশ্চয়ই টাকা লেনদেনের চুক্তিপত্র লেখার নিয়ম সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন? হ্যাঁ আপনি সঠিক জায়গায় এসেছেন। আজকের এই পর্বের মাধ্যমে আমরা আলোচনা করব টাকা লেনদেনের চুক্তিপত্র কিভাবে লেখা যায় এবং লেখার নিয়ম সম্পর্কে। 

টাকা লেনদেনের চুক্তিপত্র লেখার নিয়ম সম্পর্কে জানতে এই পর্বটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন। তাহলে চলুন আজকের এই পর্বের মাধ্যমে জেনে নেওয়া যাক টাকা লেনদেনের চুক্তিপত্র লেখার নিয়ম। টাকা নেওয়ার চুক্তিপত্র নিচে দেওয়া হলঃ

মোঃ মোশেদ আলী সরদার, পিতা মোঃ জার্মান সরদার, মাতা মোছাঃ আনিসা বেগম জাতীয় পরিচয় পত্রের নাম্বারঃ ১৯২৪৪০৩******, মোবাইল নাম্বারঃ০১৭*********, বর্তমান ঠিকানা চক নাজিরপুর, ওয়ালিয়া্‌ লালপুর, নাটোর। জাতীয়তা বাংলাদেশী, ধর্ম ইসলাম, পেশাঃ চাকরি।
প্রথম পক্ষ(দাতা)

মোঃ মজনু আলী সরদার, পিতা মোঃ আক্কাস সরদার, মাতা মোছাঃ আসেলা বেগম জাতীয় পরিচয় পত্রের নাম্বারঃ ১৯০৩******, মোবাইল নাম্বারঃ০১৭*********, বর্তমান ঠিকানা চক নাজিরপুর, ওয়ালিয়া্‌ লালপুর, নাটোর। জাতীয়তা বাংলাদেশী, ধর্ম ইসলাম, পেশাঃ চাকরি।
দ্বিতীয় পক্ষ(গ্রহিতা)

বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম, আমি নগদ টাকা ঋণ গ্রহণের চুক্তিপত্রে চুক্তিপত্র করিতেছে যে আমি দ্বিতীয় পক্ষ আমার ব্যবসায়ীক কাজে নগদ দুই লক্ষ পাঁচ হাজার টাকা প্রয়োজনে প্রথম পক্ষের নিকট হতে বিভিন্ন শর্তাবাদের সাপেক্ষে নগদ টাকা গ্রহণ করিলাম।

শর্তঃ

উক্ত টাকা আমি দ্বিতীয় পক্ষ ২৪/১১/ ২০২৩ তারিখের রোজ বুধবার হইতে আগামী এক মাসের মধ্যে ২৩/১২/২০২৩ রোজ শুক্রবার পরিশোধ করিব। উক্ত তারিখে টাকা পরিশোধ করতে না পারিলে আমার বিরুদ্ধে আইন অনুযায়ী যে কোন ব্যবস্থা গ্রহণ করা হলে আমি দ্বিতীয় পক্ষের কোন আপত্তিক থাকবে না।
আমি দ্বিতীয় পক্ষ স্বেচ্ছায় সজ্ঞানে এবং বিনা প্ররোসনায় উপস্থিত সাক্ষী গণের উপস্থিতিতে নিম্নে আমার সহিসম্পাদন করিলাম।

সাক্ষী গনের নাম ও স্বাক্ষর
  1. .............................
  2. .............................
  3. ..........................

পাওনা টাকা আদায়ের চুক্তিপত্র

আপনি যদি পাওনা টাকা আদায়ের চুক্তিপত্র সম্পর্কে জানতে চান তবে এই পর্বটি আপনার জন্য। আজকের এই পর্বের মাধ্যমে আমরা আলোচনা করব কিভাবে পাওনা টাকা আদায় করার চুক্তিপত্র লিখা যায় সেই সম্পর্কে। পাওনা টাকা আদায় করার চুক্তিপত্র সম্পর্কে জানতে এই পর্বটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন। তাহলে চলুন আজকের এই পর্বের মাধ্যমে জেনে নেওয়া যাক পাওনা টাকা আদায়ের চুক্তিপত্র সম্পর্কে বিস্তারিত।

মোঃ মোশেদ আলী সরদার, পিতা মোঃ জার্মান সরদার, মাতা মোছাঃ আনিসা বেগম জাতীয় পরিচয় পত্রের নাম্বারঃ ১৯২৪৪০৩******, মোবাইল নাম্বারঃ০১৭*********, বর্তমান ঠিকানা চক নাজিরপুর, ওয়ালিয়া্‌ লালপুর, নাটোর। জাতীয়তা বাংলাদেশী, ধর্ম ইসলাম, পেশাঃ চাকরি।
প্রথম পক্ষ(দাতা)

মোঃ...................... পিতা......................... মাতা......................... জাতীয় পরিচয় পত্রের নাম্বার......................... বর্তমান ঠিকানা................... স্থায়ী ঠিকানা: গ্রাম/মহল্লাঃ....................... ডাকঘর......................... উপজেলা........................ জেলা........................... জাতীয়তা বাংলাদেশ, ধর্ম ইসলাম ও পেশা চাকরি।
দ্বিতীয় পক্ষ(গ্রহণকারী)

প্রথম পক্ষ কর্তৃক আমার দ্বিতীয় পক্ষের টাকা প্রয়োজন হওয়ার কারণে ৫০ হাজার টাকা লোন হিসেবে গ্রহণ করিলাম।

উক্ত টাকা আমি দ্বিতীয় পক্ষ ২৪/১১/ ২০২৩ তারিখের রোজ বুধবার হইতে আগামী এক মাসের মধ্যে ২৩/১২/২০২৩ রোজ শুক্রবার পরিশোধ করিব। উক্ত তারিখে টাকা পরিশোধ করতে না পারিলে আমার বিরুদ্ধে আইন অনুযায়ী যে কোন ব্যবস্থা গ্রহণ করা হলে আমি দ্বিতীয় পক্ষের কোন আপত্তিক থাকবে না।

আমি দ্বিতীয় পক্ষ স্বেচ্ছায় সজ্ঞানে এবং বিনা প্ররোসনায় উপস্থিত সাক্ষী গণের উপস্থিতিতে নিম্নে আমার সহিসম্পাদন করিলাম।

সাক্ষী গনের নাম ও স্বাক্ষর
  1. .............................
  2. .............................
  3. ..........................

ব্যবসায়িক চুক্তিপত্র লেখার নিয়ম

আপনি নিশ্চয়ই ব্যবসায়িক চুক্তিপত্র লেখার নিয়ম সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন? হ্যাঁ আপনি সঠিক জায়গায় এসেছেন। আজকের এই পর্বের মাধ্যমে আপনি জানতে পারবেন ব্যবসায়ী চুক্তিপত্র কিভাবে লেখা যায় সেই সম্পর্কে। ব্যবসায়িক চুক্তিপত্র কিভাবে লেখা যায় জানতে হলে এই পর্বটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন। তাহলে চলুন আজকের এই পর্বে জেনে নেওয়া যাক ব্যবসায়িক চুক্তিপত্র লেখার নিয়ম।
  • চুক্তিপত্রে দুই পক্ষের নাম ও ঠিকানা স্পষ্ট করে উল্লেখ করে লিখতে হবে। ক্ষেত্রে চুক্তি হলে ব্যবসার প্রতিষ্ঠানের নাম ঠিকানা অংশীদারত্বের বিবরণ এবং বাকি সব তথ্য উল্লেখ করতে হবে। এভাবে তথ্য যুক্ত করতে হবে চুক্তিপত্রে যেন সহজেই বোঝা যায়।
  • অবশ্যই চুক্তিপত্রের তারিখ উল্লেখ করবেন কারণ তারিখ অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে এই চুক্তিপত্রে। যদি সত্যি নির্দিষ্ট সময়ের জন্য হয়ে থাকে সে ক্ষেত্রে কবে চুক্তি শুরু হচ্ছে এবং কত তারিখে চুক্তি শেষ হচ্ছে সেই তারিখ অবশ্যই উল্লেখ করতে হবে।
  • অংশীদারদের পুঁজি কত,কোন পক্ষ কত কত অংশ পুঁজি দিয়েছি কি নিয়মের লাভের অংশ আদায় করতে হবে, ব্যবসার ব্যবস্থাপনা কেমন হতে পারে প্রভৃতি বিষয় উল্লেখ করতে হবে। কোন অনাকাঙ্ক্ষিত সমস্যা যদি দেখা দেয় তাহলে সেই সমস্যায় কিভাবে নিষ্পত্তি করা হবে সেই বিষয়েও চুক্তিপত্রে উল্লেখ করতে হবে। অংশীদারদের মধ্যে যদি বিরোধ সৃষ্টি হয় তাহলে সালিশের মাধ্যমে নিষ্পত্তি করবে নাকি করবে না সেটাও নির্ভর করবে চুক্তিপত্রের ওপরে তাই অবশ্যই চুক্তিপত্রে এটি উল্লেখ করা প্রয়োজন।
  • চুক্তিপত্র শেষ করে উভয়পক্ষের সাক্ষী গনের স্বাক্ষর নিতে হবে

    টাকা পরিশোধের চুক্তিপত্র

    আপনি যদি টাকা পরিশোধের চুক্তিপত্র সম্পর্কে জানতে চান তবে এই পর্বটি আপনার জন্য। আজকের এই পর্বের মাধ্যমে আপনি জানতে পারবেন টাকা পরিশোধ এর চুক্তিপত্র কিভাবে লেখা যায় জানতে হলে এই পর্বটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন। তাহলে চলুন আজকের এই পর্বের মাধ্যমে জেনে নেওয়া যাক টাকা পরিশোধের চুক্তিপত্র লেখার নিয়ম সম্পর্কে।
    1. চুক্তিপত্রে দুই পক্ষের নাম ও ঠিকানা অবশ্যই উল্লেখ করতে হবে।
    2. আপনি কত তারিখে টাকা ধার নিয়েছিলেন বা লোন নিয়েছিলেন সেই তারিখ উল্লেখ করতে হবে।
    3. কত তারিখে টাকা পরিশোধ করার ডেট ছিল সেই তারিখ উল্লেখ করতে হবে।
    4. আপনি যদি উল্লেখ্য তালিকা মধ্যে টাকা পরিশোধ করে থাকেন তবে সেই তারিখ উল্লেখ করতে হবে।
    5. আপনি কত টাকা ধার নিয়েছিলেন সেই টাকার পরিমাণটা উল্লেখ করতে হবে।
    6. আপনি কত তারিখে টাকা পরিশোধ করছেন সেই তারিখ উল্লেখ করতে হবে।
    7. পরিশেষে টাকা ধার নেওয়ার সময় যারা সাক্ষী ছিল সেই সাক্ষী গনের স্বাক্ষর নিচে নিতে হবে।
    8. দুই পক্ষের স্বাক্ষর অবশ্যই উল্লেখ করতে হবে।

    শেষ কথা

    উপরোক্ত আলোচনা সাপেক্ষে এতক্ষণে নিশ্চয় টাকা লেনদেনের চুক্তিপত্র লেখার নিয়ম সম্পর্কে জানতে পেরেছেন। আপনার যদি এই পর্বটি সম্পর্কে কোন মতামত থেকে থাকে তবে অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন এবং আজকের পর্ব যদি আপনার ভালো লাগে তাহলে অবশ্যই আপনার পরিচিতদের মধ্যে শেয়ার করতে ভুল করবেন না।
    পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
    এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
    মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

    অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

    comment url