পাসপোর্ট ছাড়া ডুয়েল কারেন্সি কার্ড

ইসলামী ব্যাংক ডুয়েল কারেন্সি কার্ড

আপনি যদি ইসলামী ব্যাংক ডুয়েল কারেন্সি কার্ড করার নিয়ম সম্পর্কে জানতে চান তবে এই পর্বটি আপনার জন্য। আজকের এই পর্বের মাধ্যমে আমরা আলোচনা করব ইসলামী ব্যাংকে কিভাবে ডুয়েল কারেন্সি কার্ড করা যায় সেই সম্পর্কে। তাহলে চলুন আজকের এই পর্বের মাধ্যমে জেনে নেওয়া যাক ইসলামী ব্যাংক ডুয়েল কারেন্সি কার্ড করার নিয়ম সম্পর্কে। ইসলামী ব্যাংকের ডুয়েল কারেন্সি কাঠ করার জন্য আপনার যেসব প্রয়োজনীয় কাগজপত্রের প্রয়োজন হবে সেগুলো নিচে দেওয়া হলঃ

• একাউন্ট যদি থেকে থাকে তাহলে এই কার্ড নিতে পারবেন তবে অ্যাকাউন্ট না থাকলেও কার্ডটি নিতে পারবেন সে ক্ষেত্রে আরো কিছু তথ্য দিয়ে ব্যাংকের কর্মকর্তাকে সহায়তা করতে হবে এবং সংশ্লিষ্ট অফিসারের আপনাকে বলে দিবে।
• একাউন্ট থাকলে শুধুমাত্র জাতীয় পরিচয় পত্র একটি ফটোকপি ও এক কপি পাসপোর্ট সাইজের সাম্প্রতিক তোলা রঙিন ছবি ও নমিনের তথ্য দিতে হবে।
• বৈধ পাসপোর্ট (এন্ডোর্সমেন্ট করার জন্য মূল কপি সাথে নিয়ে আসতে হবে)
  
• ইসলামী ব্যাংকের ভিসা ডুয়েল কারেন্সি প্রিপেইড কার্ডের জন্য আবেদন ফরম পূরণ করতে হবে।(যে কোন শাখায় পাবেন)
  
• টি এম ফর্ম শাখায় পাওয়া যায়
  
• এছাড়াও আপনাকে ব্যাংক কর্মকর্তা যেসব কাগজ পত্রের কথা বলবে সেগুলো দেখাতে হবে।
  

আপনি যদি ডাচ বাংলা ডুয়েল কারেন্সি কার্ড করার নিয়ম এবং করতে কি কি লাগে জানতে চান তবে এই পর্বটি আপনার জন্য। আজকের এই পর্বের মাধ্যমে আমরা আলোচনা করব ডান্স বাংলা ব্যাংকের ডুয়েল কারেন্সি কার্ড করার নিয়ম এবং কার্ড করতে যেসব প্রয়োজনীয় কাগজপত্র প্রয়োজন সেগুলো সম্পর্কে। তাহলে চলুন আজকের এই পর্বের মাধ্যমে জেনে নেওয়া যাক ডাচ বাংলা ডুয়েল কারেন্সি কার্ড করার নিয়ম সম্পর্কে। ডাচ বাংলা ডুয়েল কারেন্সি কার্ড যারা নিতে পারবেনঃ

• যেকোনো বাংলাদেশী নাগরিক
• ১৮ বছরের বেশি বয়সের মানুষ
• জাতীয় পরিচয় পত্র বা জন্ম নিবন্ধন কার্ড আছে এমন ব্যক্তি
• যারা জব করেন অথচ কম স্যালারির জন্য কার্ড ব্যবহার করতে পারেন না

• জাতীয় পরিচয় পত্রের ফটোকপি বা জন্ম নিবন্ধনের ফটোকপি
• সদ্য তোলা এক কপি রঙিন ছবি
  
• যদি স্টুডেন্ট কার্ড করতে চান তাহলে স্টুডেন্ট আইডি কার্ড
  
• নমিনির আইডি কার্ডের ফটোকপি
  
• নমিনের এক কপি রঙিন ছবি
  
• পাসপোর্ট এর কপি
  

আপনি যদি পাসপোর্ট ছাড়া ডুয়েল কারেন্সি কার্ড করার নিয়ম সম্পর্কে জানতে চান তবে এই পর্বটি আপনার জন্য। আজকের এই পর্বের মাধ্যমে আমরা আলোচনা করব কিভাবে পাসপোর্ট ছাড়াই ডুয়েল কারেন্সি কার্ড করা যায় সেই সম্পর্কে। তাহলে চলুন আজকের এই পর্বের মাধ্যমে জেনে নেওয়া যাক পাসপোর্ট ছাড়া ডুয়েল কারেন্সি কার্ড করা যায় সেই সম্পর্কে। আপনি চাইলে যেকোনো ব্যাংকের মাধ্যমে ডুয়েল কারেন্সি কার্ড করতে পারবেন।

আপনি যে ব্যাংকের মাধ্যমে ডুয়েল কারেন্সি কার্ড করতে চাচ্ছেন সেই ব্যাংকের নিয়ম অনুযায়ী আপনি খুব সহজেই ডুয়েল কারেন্সি কার্ড ওপেন করতে পারবেন এবং আপনি চাইলে সেখানে লেনদেনও করতে পারেন। তবে এই লেনদেনটি শুধুমাত্র বাংলাদেশ পর্যন্ত সীমাবদ্ধ থাকবে। পাসপোর্ট ছাড়া ডুয়েল কারেন্সি কার্ডে আপনি ডলার নিতে পারবেন না। তাছাড়া আপনি বাংলাদেশের সকল লেনদেন করতে পারবেন।

ডুয়েল কারেন্সি কার্ড চার্য

আপনি নিশ্চয়ই ডুয়েল কারেন্সি কার্ড চার্য সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন? হ্যাঁ আপনি সঠিক জায়গায় এসেছেন। আজকের এই পর্বের মাধ্যমে আমরা আলোচনা করব ডুয়েল কারেন্সি কার্ডে চার্জ কত সেই সম্পর্কে। ডুয়েল কারেন্সি কার্ডের চার্জ কত জানতে এই পর্বটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন। তাহলে চলুন আজকের এই পর্বের মাধ্যমে জেনে নেওয়া যাক ডুয়েল কারেন্সি কার্ড চার্য সম্পর্কে। 

আপনি যদি লোকাল লেনদেন করে থাকেন তাহলে ডুয়েল কারেন্সি কার্ড থেকে কোন চার্জ কাটা হবে না তবে আপনার ইন্টারন্যাশনাল পেমেন্ট এক পার্সেন্ট করে কাটতে পারে। অর্থাৎ আপনি যদি ১০০ ডলার পে করেন তাহলে আপনার সার্চ কাটবে এক টাকা। আর আপনি যদি বাংলাদেশেই কোন কিছুতে পেয়ে করেন বা পেমেন্ট করে থাকেন তাহলে আপনার কোন চার্জ কাটবে না।

ডুয়েল কারেন্সি কার্ড কোন কোন ব্যাংক

আপনি নিশ্চয়ই জানতে চাচ্ছেন ডুয়েল কারেন্সি কার্ড কোন কোন ব্যাংক দিয়ে থাকে? হ্যাঁ আপনি সঠিক জায়গায় এসেছেন। আজকের এই পর্বের মাধ্যমে আমরা আলোচনা করব ডুয়েল কারেন্সি কার্ড কোন ব্যাংক গুলো দিয়ে থাকে সেই সম্পর্কে। তাহলে চলুন আজকের এই পর্বের মাধ্যমে জেনে নেওয়া যাক ডুয়েল কারেন্সি কার্ড কোন কোন ব্যাংক দিয়ে থাকে। যে সকল ব্যাংকের ডুয়েল কারেন্সি ডেবিট কার্ড পাবেন সেই ব্যাংকের নাম গুলো হলঃ

1. ইসলামী ব্যাংক
2. ব্যাংক এশিয়া
3. স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড
4. ইস্টার্ন ব্যাংক

1. সিটি ব্যাংক
2. ডাচ-বাংলা ব্যাংক
3. ব্যাংক এশিয়া

আপনি যদি ডুয়েল কারেন্সি কার্ড কিভাবে পাবো জানতে চান তবে এই পর্বটি আপনার জন্য। আজকের এই পর্বের মাধ্যমে আমরা আলোচনা করব ডুয়েল কারেন্সি কার্ড কিভাবে পাওয়া যায় সেই সম্পর্কে। ডুয়েল কারেন্সি কার্ড কিভাবে পাওয়া যায় জানতে এই পর্বটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন। তাহলে চলুন আজকের এই পর্বে জেনে নেওয়া যাক ডুয়েল কারেন্সি কার্ড কিভাবে পাবো। ডুয়েল কারেন্সি কার্ড পাওয়ার জন্য আপনার যে ব্যাংকে একাউন্ট রয়েছে সেই ব্যাংকে যোগাযোগ করতে হবে।

যদি সেই ব্যাংক কার্ড দিয়ে থাকে তবে তা আপনি নিতে পারবেন বা অন্য কোন ব্যাংকে আপনি যোগাযোগ করতে পারেন। বাংলাদেশে এখন অনেক ব্যাংক রয়েছে যারা ডুয়েল কারেন্সি কার্ড এর সুবিধা দিয়ে থাকে। তবে ব্যাংকের ভিন্নতার কারণে কার্ড পাওয়ার শর্তগুলো ভিন্ন হতে পারে তাই ডুয়েল কারেন্সি কার্ড পাওয়ার জন্য আপনাকে ব্যাংকের শর্ত পূরণ করে আবেদন করতে হবে। আপনার যদি সব কিছু ঠিক থেকে থাকে তবে অবশ্যই আপনি কার্ড পাবেন।

ডুয়েল কারেন্সি কার্ডের সুবিধা

আপনি নিশ্চয়ই ডুয়েল কারেন্সি কার্ডের সুবিধা জানতে চাচ্ছেন। হ্যাঁ আপনি সঠিক জায়গায় এসেছেন। আজকের এই পর্বের মাধ্যমে আপনি জানতে পারবেন ডুয়েল কারেন্সি কার্ডের সকল সুবিধা সম্পর্কে। জুয়েল কারেন্সি কার্ডের সকল সুবিধা গুলো জানতে এই পর্বটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন। তাহলে চলুন আজকের এই পর্বে জেনে নেওয়া যাক ডুয়েল কারেন্সি কার্ডের সুবিধা সম্পর্কে। ডুয়েল কারেন্সি সুবিধা গুলো নিচে দেওয়া হলঃ

1. বিদেশি কোন পণ্য কেনার জন্য আপনার ডুয়েল কারেন্সি কার্ড প্রয়োজন হবে
2. দেশের বাইরে আপনি যদি ঘুরতে যান সেখানে খরচ করার জন্য কাজে লাগবে
3. ডিজিটাল মার্কেটিং বা সোশ্যাল মিডিয়ায় কোন কিছু বুষ্ট করার জন্য এই ডুয়েল কারেন্সি কার্ড প্রয়োজন হবে
4. ফ্রিল্যান্সারদের বিভিন্ন অনলাইনে পেমেন্ট এর জন্য এই কার্ড প্রয়োজন
5. বিভিন্ন ইন্টারন্যাশনাল সাইট থেকে কেনাকাটা করার জন্য এই কার্ড লাগবে

ইসলামিক ডুয়েল কারেন্সি ডেবিট কার্ড চার্জ

আপনি যদি ইসলামিক ডুয়েল কারেন্সি ডেবিট কার্ড চার্জ কত জানতে চান তবে এই পর্বটি আপনার জন্য। আজকের এই পর্বের মাধ্যমে আমরা আলোচনা করব ইসলামী ব্যাংকের ডুয়েল কারেন্সি ডেবিট কার্ডের চার্জ কত সেই সম্পর্কে। ইসলামী ব্যাংকের ডুয়েল কারেন্সি ডেবিট কার্ডের চার্জ সম্পর্কে জানতে এই পর্বটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন। তাহলে চলুন আজকের এই পর্বের মাধ্যমে জেনে নেওয়া যাক ইসলামিক ডুয়েল কারেন্সি ডেবিট কার্ড চার্জ কত সেই সম্পর্কে।

1. কার্ড ইস্যু ফ্রি
2. বার্ষিক ফি ফ্রি
3. কার্ডের রিপ্লেসমেন্ট ২০০ টাকা
4. কার্ডে প্রাথমিক টাকা লোড ১০০০ টাকা(যা পরবর্তী সময়ে আপনি তুলতে পারবেন)
5. কার্ড অ্যাক্টিভেশন ফ্রি
6. পুনরায় টাকা লোড ফ্রি

শেষ কথা

উপরোক্ত আলোচনা সাপেক্ষে এতক্ষণে নিশ্চয় পাসপোর্ট ছাড়া ডুয়েল কারেন্সি কার্ড করার নিয়ম সম্পর্কে জানতে পেরেছেন। আপনার যদি এই পর্বটি সম্পর্কে কোন মতামত থেকে থাকে তবে অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন এবং আজকের পর্বটি যদি আপনার ভালো লেগে থাকে তবে অবশ্যই বন্ধুদের মাঝে শেয়ার করবেন।