সোলাস ট্যাবলেট কয়টা খাওয়ার নিয়ম - সোলাস ট্যাবলেট কি চুষে খেতে হয়
আপনি যদি সোলাস ট্যাবলেট কি চুষে খেতে হয় - সোলাস ট্যাবলেট কয়টা খাওয়ার নিয়ম
সম্পর্কে জানতে চান তবে এই পর্বটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন। আজকের এই পর্বের মাধ্যমে
আমরা আলোচনা করব সোলাস ট্যাবলেট খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে। তাহলে চলুন আজকের এই
পর্বের মাধ্যমে জেনে নেওয়া যাক সোলাস ট্যাবলেট কি চুষে খেতে হয় - সোলাস
ট্যাবলেট কয়টা খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে।
সোলাস ট্যাবলেট চুষে খেতে হয় কিনা এবং সোলাস ট্যাবলেট খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে
জানতে এই পর্বটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন। অনেকেই জানেনা সোলার ট্যাবলেট চোষে খেতে
হয় নাকি গেলে খেতে হয়। আপনিও যদি জেনে না থাকেন তবে এই পর্বটি আপনার জন্য।
তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক সোলাস ট্যাবলেট কি চুষে খেতে হয় - সোলাস ট্যাবলেট
কয়টা খাওয়ার নিয়ম।
সোলাস ট্যাবলেট ডোজ।সোলাস ট্যাবলেট কয়টা খাওয়ার নিয়ম
আপনি নিশ্চয়ই সোলাস ট্যাবলেট ডোজ সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন? হ্যাঁ আপনি সঠিক
জায়গায় এসেছেন। সোলেস ট্যাবলেটের ডোজ সম্পর্কে জানতে এই পর্বটি মনোযোগ সহকারে
পড়ুন। তাহলে চলুন এই পর্বের মাধ্যমে জেনে নেওয়া যাক সোলাস ট্যাবলেট ডোজ
সম্পর্কে বিস্তারিত।
যেকোন ওষুধ খাওয়ার সময় ডক্টরের পরামর্শ অনুযায়ী ফুল ডোজ ওষুধ সেবন করতে হবে।
আপনি যদি ফুল ওষুধ সেবন না করে থাকেন তবে আপনার সমস্যার সমাধান নাও হতে পারে।
আরো পড়ুনঃঘুমের ঔষধের নাম কি ও দাম কত
সোলাস ট্যাবলেট এই ঔষধ টি অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী খেতে হবে। তবে
অবশ্যই আপনারা ৩ দিনে ৬ টি ট্যাবলেট গ্রহণ করতে হবে যা দিনে দুই বেলা করে।
অর্থাৎ সকালে এবং রাতে খাবার খাওয়ার পরে।
এক্ষেত্রে যদি আপনার অতিরিক্ত কৃমির সংক্রান্ত সংক্রমণ দেখা দিয়ে থাকে তবে
অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ৭ অথবা ১৪ দিন পর আবার এক ডজন ঔষধ একই
নিয়মে খাবেন। সোলাস ট্যাবলেট ডোজঃ নিচে দেওয়া হলঃ
(১+০+১ =৩ দিন) প্রতিদিন সকালে এবং রাতে একটি করে তিন দিন খেতে হবে। সুপ্রিয়
পাঠক আশা করছি আপনারা সকলে বুঝতে পেরেছেন সোলাস ট্যাবলেট কয়টা খাওয়ার নিয়ম
এবং কিভাবে খেতে হয় এর বিস্তারিত আলোচনা।
সোলাস ১০০ খাওয়ার নিয়ম
আপনি যদি সোলাস ১০০ খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে জানতে চান তবে এই পর্বটি মনোযোগ
সহকারে পড়ুন। এই পর্বের মাধ্যমে চলুন জেনে নেওয়া যাক সোলাস ১০০ খাওয়ার
নিয়ম। সোলাস ট্যাবলেট খাওয়ার আগে কিংবা সোলাস ট্যাবলেট এই ঔষধ টি অবশ্যই
চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী খেতে হবে।
তবে অবশ্যই আপনারা ৩ দিনে ৬ টি ট্যাবলেট গ্রহণ করতে হবে যা দিনে দুই বেলা
করে।
অর্থাৎ সকালে এবং রাতে খাবার খাওয়ার পরে। এক্ষেত্রে যদি আপনার অতিরিক্ত কৃমির
সংক্রান্ত সংক্রমণ দেখা দিয়ে থাকে তবে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ৭
অথবা ১৪ দিন পর আবার এক ডজন ঔষধ একই নিয়মে খাবেন।
পরে খেতে পারেন। তবে সবথেকে ভালো হয় যদি রাতে ভাত খাবার পর সোলাস
ট্যাবলেট খেয়ে ঘুমান। সাধারণত সোলাস ট্যাবলেট খাওয়ার তেমন একটা নিয়ম-কানুন
নেই।তবে আপনারা ৩ দিনে ৬ টি ট্যাবলেট গ্রহণ করতে হবে যা দিনে দুই বেলা করে।
অর্থাৎ সকালে এবং রাতে খাবার খাওয়ার পরে। এক্ষেত্রে ১+০+১=৩ দিন নিয়ম
মেনে ঔষধ খেতে পারেন।
সোলাস ট্যাবলেট কি চুষে খেতে হয়
আপনি নিশ্চয়ই জানতে চাচ্ছেন সোলাস ট্যাবলেট কি চুষে খেতে হয় কিনা? সোলাস
ট্যাবলেট চলছে খেতে হয় কিনা জানতে এই পর্বটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন। চলুন এই
পর্বের মাধ্যমে জেনে নেওয়া যাক সোলাস ট্যাবলেট কি চুষে খেতে হয়। প্রত্যক ঔষধ
খাবার নিয়ম এক নয়।
আমরা সাধারণত ঔষধ পানি দিয়ে গিলে খাই। কিন্তু অনেক ট্যাবলেট রয়েছে যেগুলো
চুষাও খেতে হয়। তাই আজকে আমরা জানাবো সোলাস স্ট্যাবলেট চুষে খেতে হয় কিনা সেই
সম্পর্কে। না সোলাস ট্যাবলেট চুষে খেতে হয় না। যদিও সোলাস ট্যাবলেট হল
কৃমিনাশক ঔষধ।
এ জাতীয় ঔষধ গুলো অন্যান্য ঔষধের মতোই পানি দিয়ে গিলে খেতে হয়। ঔষধটি মুখে
নিয়ে, ১ গ্লাস পানি দিয়ে গিলে ফেলুন। অবশ্যই খেয়াল রাখবেন, ওষুধটি চুষে
খাওয়া বা ভেঙ্গে বা গুড়া করে খাওয়া যাবে না।
সোলাস ট্যাবলেট কি কাজ করে
সোলাস ট্যাবলেট কি কাজ করে থাকে এ সম্পর্কে নিচে দেওয়া হলো এক নজর এ দেখে নিতে পারেন এবং লক্ষ্য করবেন আপনার কোন প্রকার কোন সমস্যা গুলোর সাথে মিলে যায় কি না । তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক এই সোলাস ট্যাবলেট কি কাজ করে থাকে এ সম্পর্কে :
# । দেহে সুতা কৃমি গুলোর সংক্রমণ দমন করার কাজে ব্যবহার করা হয়ে থাকে ।
# । বক্রদেহে কৃমি জনিত সমস্যা বিশেষ সংক্রমণের দমন করার কাজে ব্যবহার করা হয়ে থাকে ।
# । পিন ওয়ার্ম সংক্রমণ করলে তা দমন করতে ব্যবহার করা হয়ে ।
# । পরজীবী পোকা সংক্রমণ করলে তা দমনের জন্য ব্যবহার করা হয়ে থাকে ।
# । পেট সংক্রমণের জন্য ব্যবহার করা হয়ে থাকে ।
# । কেঁচো কৃমি সংক্রমণ করলে তা দমনের জন্য ব্যবহার করা হয়ে থাকে ।
# । উইপ ওয়ার্ম সংক্রমণ করলে তা দমনের জন্য ব্যবহার করা হয়ে থাকে ।
# । অন্ত্রে সংক্রমণ করলে তা দমনের জন্য ব্যবহার করা হয়ে থাকে ।
সোলাস ট্যাবলেট কি খালি পেটে খেতে হয়
সোলার ট্যাবলেট টি মূলত একটি কৃমি নাশক । তাই এই কৃমি নাশক ট্যাবলেট গুলো খাওয়ার নিয়ম টি হবে সাধারণত তিন মাসের অন্তর অন্তর আমাদের এই সোলার ট্যাবলেট গুলো খেতে হবে । আর এই সোলাস ট্যাবলেট গুলো মূলত প্রতিদিন সকাল বেলা ও রাত্রি বেলা ১ টি করে মোট তিন দিনে ৬ টি করে ট্যাবলেট খেতে হবে । আর সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ হলো এটি খাওয়ার জন্য কিন্তু অবশ্যই ভরা পেটে খেতে হবে ।
সোলাস ট্যাবলেট খাওয়ার উপকারিতা
কৃমি সাধারণত আমাদের শরীরের অভ্যন্তরীণ রক্ত শুষে খেয়ে নেয় । যার কারণের জন্য শিশু ও কিশোরে রা বিভিন্ন সময় রক্ত শূন্যতা জনিত বিভিন্ন প্রকার সব সমস্যা গুলো যে এবং অপুষ্টি জনিত বিভিন্ন প্রকার সব সমস্যা গুলো তে ভুগে থাকে । শুধু যে ছোটরা এ সকল সমস্যায় ভুগে থাকেন তা নয় বড়রা ও বিভিন্ন সময় এ সকল প্রকার সমস্যা গুলো তে ভুগে থাকেন । কৃমি জনিত সমস্যার কারণের জন্য আমাদের শরীরে বিভিন্ন ধরনের সব সমস্যা গুলো তৈরি হতে পারে ।
উদাহরণস্বরূপ বলা যায় যে , আমাদের ত্বকে এলার্জি জনিত সমস্যা হওয়া , শুকনো কাশি জনিত সমস্যা ও শ্বাসকষ্ট জনিত বিভিন্ন প্রকার সব সমস্যা ইত্যাদি । এ ছাড়া ও কখনো কখনো কৃমি আমাদের অন্ত্রে বা পিত্তথলিতে আটকে নানা রকমের সব জটিলতা সৃষ্টি করতে পারে । কখনো কখনো বড় বড় কৃমি মানুষের নাক দিয়ে ও বের হয়ে আসে ।
অনেক সময় এ ধরনের পরিস্থিতি গুলো তে মানুষ মারাও যায় । তাই আপনাকে অবশ্যই কৃমি থেকে সাবধান থাকতে হবে । আর এর জন্য সোলাস ট্যাবলেট খাওয়ার উপকারিতা অপরিসীম । সোলার ট্যাবলেট টি মূলত একটি কৃমি নাশক । এই ঔষধ টি সেবন করলে আপনার কৃষি জনিত বিভিন্ন প্রকার সব সমস্যা গুলো প্রতিরোধ করা সম্ভব হয়ে থাকে ।
solas 100 mg এর কাজ কি
সোলাস ১০০ মি , গ্রা , ট্যাবলেট সাধারণত থ্রেডওয়ার্ম সংক্রমণের জন্য , হুকওয়ার্ম সংক্রমণের জন্য, রাউন্ডওয়ার্ম সংক্রমণের জন্য, অন্ত্রের সংক্রমণের জন্য এবং আর ও অনেক কিছুর জনিত সমস্যা গুলোর চিকিৎসা কাজের জন্য ব্যবহৃত করা হয়ে থাকে । কৃমি যদি ও আকারে খুব ছোট এবং তারা কিন্তু ধীরে ধীরে আমাদের শরীরের অভ্যন্তরীণ বসতি স্থাপন করে থাকে ।
আর এই সব কৃমি গুলো মানুষের শরীর থেকে দিনে 2 মিলি মিটারের মতো রক্ত শোষণ করতে পারে । তাই হয়তো বা বুঝতেই পারছেন যে কৃমি আমাদের শরীরে থাকলে প্রতিদিন কতটুকু পরিমাণ রক্ত নষ্ট হয়ে থাকে । ফলে অনেকেই অপুষ্টি জনিত সমস্যা বা রক্তশূন্যতা জনিত সমস্যা গুলো তে ভোগেন । এর ফলে পরবর্তী তে বড় কোন ধরনের রোগ হওয়ার সম্ভাবনা ও থেকে থাকে । তাই যাদের এই সকল প্রকার ধরনের সমস্যা গুলো আছে তারা চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী সোলাস ১০০ মিলি গ্রাম ট্যাবলেট গুলো খেতে পারেন । সোলাস ট্যাবলেট গুলো সেবন করে আপনি কিন্তু খুব দ্রুত সময়ের মধ্যে এই কৃমি প্রতিরোধ করতে পারেন ।
সোলাস ট্যাবলেট এর কাজ
সোলাস ট্যাবলেট এর কাজ জানতে এই পর্বটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন। কারণ আজকের এই
পর্বের মাধ্যমে আমরা আলোচনা করব সোলা স্ট্যাবলেট এর কাজ সম্পর্কে। তাহলে চলুন
আজকের এই পর্বের মাধ্যমে জেনে নেওয়া যাক সোলাস ট্যাবলেট এর কি
কাজ।
সাধারণত সোলাস ট্যাবলেট (মেবেনডাজল)সুতা কৃমি, ফিতা কৃমি, হুক কৃমি এবং কেঁচো
কৃমির চিকিৎসার ব্যবহার করা হয়। মেবেনডাজল এটি সিনথেটিক ব্রড স্প্রেকট্রাম
এনথেল মেন্টিক, যা বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই নেমাটোড এবং অন্যান্য কৃমির বিরুদ্ধে
সক্রিয় ভূমিকা পালন করে।
আরো পড়ুনঃভেষজ চিকিৎসা পদ্ধতি - ভেষজ ঔষধের নাম
এটি মূলত অন্তের নেমাটোড সংক্রমনের চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়। এটি ক্রিমের
মাইক্রো ট্রিবিউন তৈরি করতে বাধা সৃষ্টি করে এবং কৃমির গ্লুকোজ লেভেলের
পরিমাণ কমিয়ে দেয়। এই ঔষধটি মুখে সেবনের পরে প্রায় ২-১০ শতাংশ ঔষধ
গ্যাস্ট্রো ইনটেস্টাইনাল ট্রাক থেকে শোষিত হয় এবং আধাঘন্টা থেকে সাত ঘন্টার
মধ্যে সর্বোচ্চ প্লাসমা ঘনত্বে পৌঁছায়।মেবেনডাজল প্লাজমা প্রোটিনের সঙ্গে
দীর্ঘভাবে আবদ্ধ হয়ে যায় এবং এর অর্ধায়ু আড়াই ঘণ্টা থেকে নয় ঘন্টা
পর্যন্ত হতে পারে।
শিশুদের সোলাস ট্যাবলেট খাওয়ার নিয়ম
শিশুদের সোলাস ট্যাবলেট খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে জানতে হলে এই পর্বটি মনোযোগ
সহকারে পড়ুন। তাহলে চলুন আজকের এই পর্বের মাধ্যমে জেনে নেওয়া যাক শিশুদের
সোলাস ট্যাবলেট খাওয়ার নিয়ম। প্রাপ্তবয়স্ক এবং দুই বছরের বেশি বয়সের
শিশুদের ক্ষেত্রেঃ সুতা কৃমি-১০০ মিলিগ্রাম অথবা এক চা চামচ একক ডোজ হিসেবে নির্দেশিত।
ফিতা কৃমি, কেঁচো কৃমি এবং হুপ কৃমিঃ ১০০ মিলিগ্রাম বা এক চা চামচ ৩ দিনের জন্য
প্রতিদিন দুইবার করে নির্দেশিত। যদি পুনরায় সংক্রমণ ঘটে তবে দ্বিতীয় দশটি দুই
সপ্তাহের পরে প্রয়োজন হতে পারে। সে ক্ষেত্রে চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ঔষধ
সেবন করতে হবে। যদি পুনরায় সংক্রমণ ঘটে, দ্বিতীয় ডোজটি দুই সপ্তাহের পরে
প্রয়োজন হতে পারে।
সোলাস ট্যাবলেট কেন খায়
আপনি কি জানেন সোলাস ট্যাবলেট কেন খায়? যদি না জেনে থাকেন তবে এই পর্বটি
মনোযোগ সহকারে পড়ুন। চলুন আজকের এই পর্বের মাধ্যমে জেনে নেওয়া যাক সোলাস
ট্যাবলেট কেন খায়। সোলাস ট্যাবলেট হল এক ধরনের কৃমিনাশক ঔষধ। সাধারণত এটি
সুতা কৃমি, বক্র , কৃমি, ফিতা কৃমি, কেঁচো কৃমি, চাবুক কৃমি ইত্যাদি কৃমিনাশক
সংক্রমণের জন্য নির্দেশিত ঔষধ।
এক্ষেত্রে আমাদের প্রথমেই জানতে হবে কৃমি কেন হয়? ও নিরাপদ পানি পান করা,
অস্বাস্থ্যকর পরিবে্শ, অস্বাস্থ্যকর খাদ্য অভ্যাস, খালি পায়ে হাটা ইত্যাদি
কৃমি সংক্রমণের জন্য দায়ী। তবে ভয়ের কিছু নেই কৃমি হলেও বিভিন্ন ঔষধের
মাধ্যমে খুব সহজেই কৃমি দূর করা যায়।
তবে অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায় বিশেষ করে বয়স্কদের মধ্যে ভুল ধারণার জন্য ভয়
কৃমির ঔষধ সেবন করতে চান না এবং শিশুদেরও খাওয়াতে দ্বিধা করেন। তবে কিছু নিয়ম
মেনে ঔষধটি খেলে আর কিছু সহজ নিয়ম মেনে চললে খুব সহজেই কৃমি থেকে মুক্তি
পাওয়া যায়।
সোলাস স্ট্যাবলেট কয়টা খাওয়ার নিয়ম
সোলাস স্ট্যাবলেট কয়টা খাওয়ার নিয়ম জানতে হলে এই পর্বটি মনোযোগ সহকারে
পড়তে হবে। কারণ আজকের এই পর্বের মাধ্যমে আমরা আলোচনা করব একজন ব্যক্তি সোলার
ট্যাবলেট মূলত কয়টি খেতে পারবে সেই সম্পর্কে। তাহলে চলুন আজকের এই পর্বের
মাধ্যমে জেনে নেওয়া যাক সোলাস স্ট্যাবলেট কয়টা খাওয়ার নিয়ম।
- প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য সোলাস ট্যাবলেট খাওয়ার নিয়ম নিম্নরূপ- ১+০+১,৩ দিন। অর্থাৎ তিন দিনে মোট ছয়টি ট্যাবলেট খাবেন।
- শিশুদের ক্ষেত্রে-সুতা কৃমি-১০০ মিলিগ্রাম অথবা এক চা চামচ একক ডোজ হিসেবে নির্দেশিত।
ফিতা কৃমি, কেঁচো কৃমি এবং হুপ কৃমি-১০০ মিলিগ্রাম বা এক চা চামচ ৩ দিনের
জন্য প্রতিদিন দুইবার করে নির্দেশিত। যদি পুনরায় সংক্রমণ ঘটে তবে দ্বিতীয়
দশটি দুই সপ্তাহের পরে প্রয়োজন হতে পারে। সে ক্ষেত্রে চিকিৎসকের পরামর্শ
অনুযায়ী ঔষধ সেবন করতে হবে। যদি পুনরায় সংক্রমণ ঘটে, দ্বিতীয় ডোজটি দুই
সপ্তাহের পরে প্রয়োজন হতে পারে।
সোলাস ট্যাবলেট এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া
আপনি যদি সোলাস ট্যাবলেট এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া সম্পর্কে জানতে চান তবে এই
পর্বটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন। চলুন আজকের এই পর্বের মাধ্যমে জেনে নেওয়া যাক
সোলাস ট্যাবলেট এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া সম্পর্কে বিস্তারিত। সোলাস
ট্যাবলেট এর তেমন কোন পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া লক্ষ্য করা যায় না।
তবে কদাচিৎ তলপেটে সামান্য ব্যথা ও ডায়রিয়া দেখা দিতে পারে। যদি আপনি
মনে করেন আপনি এই ঔষধটি অত্যাধিক পরিমাণে সেবন করেছেন ,তবে যত দ্রুত সম্ভব
চিকিৎসকের পরামর্শ নিন অথবা নিকটবর্তী স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স এ যোগাযোগ করুন।
অতিরিক্ত মাত্রায় ওষুধ সেবন করার ফলে রোগীর লক্ষণ অনুযায়ী প্রয়োজনীয়
চিকিৎসা ব্যবস্থা গ্রহণ করা উচিত।
তবে কিছু ঔষধের ক্ষেত্রে, গ্যাস্টিক ল্যাভেজের মাধ্যমে পেট খালি করা হয়।
রোগীকে সাবধানে পর্যবেক্ষণ করা উচিত(ই সিজি পর্যবেক্ষণ সহ) এবং লক্ষণ মুলক এবং
সহায়ক চিকিৎসা দেওয়া উচিত। আরো কিছু পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া দেখা দিতে
পারে। যেমন-
- ক্ষণস্থায়ী তলপেটের ব্যথা
- ডায়রিয়া
- ফুসকুড়ি দেখা দেওয়া
- আর্টিকেরিয়া(খুবই বিরল)
- খিচুনি(খুবই কম ক্ষেত্রে)
- নিউট্রোপেনিয়া
- আগ্রানুলোসাইটোসিস
সোলাস ট্যাবলেট এর তেমন কোন পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া দেখা যায় না বললেই চলে তবে
কিছু ক্ষেত্রে ক্ষণস্থায়ী তলপেটে ব্যথা এবং ডায়রিয়া দেখা দিতে পারে। বাকি
লক্ষণ গুলো খুবই রেয়ার। বা একেবারেই দেখা দেয় না বললেই চলে।
ওরস্যালাইন কিভাবে তৈরি করে
>আমাদের অনেক প্রয়োজনীয় একটি জিনিস। শরীর দুর্বল হয়ে গেলে কিংবা
অসুস্থ হয়ে গেলে স্যালাইন আমাদের অনেক সাহায্য করে। শুধু তাই নয়
ডায়রিয়াসহ আরও বিভিন্ন ধরনের রোগে এই স্যালাইনের অনেক বড় অবদান রয়েছে।
আর স্যালাইন খাওয়ার বেশ কিছু উপকারিতা ও রয়েছে।
আপনার যদি এখন স্যালাইন প্রয়োজন হয় কিন্তু হাতের কাছে কোন ধরনের স্যালাইন
না থাকে তাহলে, আপনি ঘরে বসেই স্যালাইন তৈরি করে নিতে পারবেন। এর জন্য
আপনার প্রয়োজন হবে চিনি, লবণ এবং পানির। এক মুঠো চিনি, এক চিমটি লবণ এবং
এক গ্লাস পানি সাথে মিশিয়ে নিন। এরপর এটিকে খেয়ে নেন। এটি আপনার অনেক
কাজে লাগবে।
শেষ কথা।সোলাস ট্যাবলেট কয়টা খাওয়ার নিয়ম
উপরোক্ত আলোচনা সাপেক্ষে এতক্ষণে নিশ্চয়ই সোলাস ট্যাবলেট কি চুষে
খেতে হয় - সোলাস ট্যাবলেট কয়টা খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে ধারণা পেয়েছেন।
আপনার যদি এই পর্বটি সম্পর্কে কোন মতামত থেকে থাকে তবে অবশ্যই কমেন্ট করে
জানাবেন এবং আজকের পর্বটি যদি আপনার ভালো লেগে থাকে তবে অবশ্যই বন্ধুদের
মাঝে শেয়ার করবেন। তাহলে আপনার বন্ধু-বান্ধবেরাও জানতে পারবে সোলাস
ট্যাবলেট কয়টা খাওয়ার নিয়ম।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url