সিজোফ্রেনিয়া রোগ থেকে মুক্তির উপায়
আপনি যদি সিজোফ্রেনিয়া রোগ থেকে মুক্তির উপায় সম্পর্কে জানতে চান তবে এই পর্বটি আপনার জন্য। আজকের এই পর্বের মাধ্যমে আমরা আলোচনা করব ফ্রিজোফ্রেনিয়া রোগ হলে করণীয় কি এবং এই রোগ থেকে মুক্তি পাওয়ার উপায় সম্পর্কে। বর্তমানে অনেকেরই সিজোফ্রেনিয়া রোগ হয়ে থাকে। কিন্তু এই রোগ থেকে মুক্তির উপায় অনেকেই জানে না। তাই চলুন আজকের এই পর্বের মাধ্যমে জেনে নেওয়া যাক সিজোফ্রেনিয়া রোগ থেকে মুক্তির উপায় কি।
বর্তমানে সিজোফ্রেনিয়া রোগ কমন হয়ে গিয়েছে। অনেকেই এই রোগের মুক্তির উপায়
সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে চায়। আপনি যদি সিজোফ্রেনিয়া রোগের মুক্তির উপায় এবং
করনীয় সম্পর্কে জানতে চান তবে এই পর্বটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন। চলুন এই পর্বে
জেনে নেওয়া যাক সিজোফ্রেনিয়া রোগ থেকে মুক্তির উপায়।
সিজোফ্রেনিয়া রোগ থেকে মুক্তির উপায়
আপনি যদি সিজোফ্রেনিয়া রোগ থেকে মুক্তির উপায় সম্পর্কে জানতে চান তবে এই
পর্বটি আপনার জন্য। আজকের এই পর্বের মাধ্যমে আমরা আলোচনা করব সিজোফেনিয়া রোগের
মুক্তির উপায় সম্পর্কে। তাহলে চলুন আজকের এই পর্বের মাধ্যমে জেনে নেওয়া যাক
সিজোফ্রেনিয়া রোগ থেকে মুক্তির উপায় কি।
সিজোফ্রেনিয়ার ঘরোয়া প্রতিকার
হিসেবে আপনি এলাচ ব্যবহার বা এলাচ খেতে পারেন। এলাচ কিন্তু স্নায়ুতন্ত্রকে
সুস্থ রাখতে সাহায্য করে এবং সিজোফেনিয়ার লক্ষণগুলো হ্রাস করতে সাহায্য করে
থাকে। এলাচের গুড়ার সাথে এক্স চা চামচ এক গ্লাস গরম পানির মধ্যে মধু মিশিয়ে
প্রতিদিন আপনি খেতে পারেন। এই রোগের ব্যক্তিদের ভিটামিনের অনেক অভাব থাকে ঘাটতি
থাকে।
সিজোফ্রেনিয়া রোগের বৈশিষ্ট্য
আপনি যদি সিজোফ্রেনিয়া রোগের বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে জানতে চান তবে এই পর্বটি
মনোযোগ সহকারে পড়ুন। চলুন আজকের এই পর্বের মাধ্যমে জেনে নেওয়া যাক
সিজোফ্রেনিয়া রোগের বৈশিষ্ট্য। বেশিরভাগ সিজোফ্রেনিয়া রোগীর বৈশিষ্ট্য
হল হ্যালুসিনেশন বা ভুল ধারণা, ডিলিউশন, অযথা সন্দেহ করা, অবাস্তব
চিন্তাভাবনা,বিরম্বনা, বিভ্রান্তি ইত্যাদি।
তবে প্রত্যেক সিজোফেনিয়া রোগের
মধ্যে উক্ত লক্ষণ গুলো দেখা যাবে এমন নয়। রোগের লক্ষণ সব সময় নির্ভর করে
রোগীর ওপর। কোন কোন রোগীর ক্ষেত্রে উক্ত লক্ষণগুলো কয়েক মাস থেকে কয়েক বছর
পর্যন্ত বিকাশ লাভ করতে পারে কিংবা হঠাৎ করেও দেখা দিতে পারে।
আরো পড়ুনঃযেসব খাবার পুনরায় গরম করে খেলে ক্ষতি হয়
- গুরুত্বপূর্ণ পরিস্থিতিতে উদাসীনতা দেখানো।
- নিজের যত্ন নেওয়ার প্রতি উদাসীন।
- কথা বলায় এবং আচরণে অদ্ভুত ও অযৌক্তিকতা লক্ষ্য করা যায়।
- রোগী প্রায়সময় অবাস্তব চিন্তা ভাবনা করে।
- অবাস্তব জিনিস দেখতে বা শুনতে পাই যা বাস্তবে নেই
- সকল কাজে অমনোযোগী থাকা
- বিভিন্ন প্রকার আবেগ এবং অনুভূতি হ্রাস পাওয়া।
সিজোফ্রেনিয়া কেন হয়
আপনি কি জানেন সিজোফ্রেনিয়া কেন হয়? যদি না জেনে থাকেন তবে এই পর্বটি আপনার
জন্য। চলুন আজকের এই পর্বের মাধ্যমে জেনে নেওয়া যাক সিজোফ্রেনিয়া কেন
হয়।সিজোফেনিয়া রোগের সঠিক কারণ জানা যায়নি। তবে বিশেষ কিছু কারণে এই রোগের
লক্ষণ দেখা দিতে পারে যেমন-
- জেনেটিক্যাল বা বংশগতিক
- সাইকোলজিক্যাল কারণ
- বায়ো নিউরোকেমিক্যাল বা বায়োকেমিক্যাল কারণ ও
- সামাজিক কারণ।
জেনেটিকাল বা বংশগতি কারণ
বেশিরভাগ ক্ষেত্রে বংশগতিক বা জেনেটিক্যাল কারণেই অধিকাংশ সিজোফেনিয়া রোগী
দেখা যায়। প্রায় ১০০ জন মানুষের মধ্যে সিজোফ্রেনিয়ায় আক্রান্তের সংখ্যা ১
জন। বাবা বা মায়ের যে কোন একজনের মধ্যে যদি সিজোফেনিয়া রোগীর লক্ষণ থেকে থাকে
তবে পরবর্তী প্রজন্মের মধ্যে সিজোফেনিয়া রোগ দেখা যাবে।
এক গবেষণায় দেখা
গিয়েছে ৮০% সিজোফেনিয়া রোগীর কারণ বংশানুগতিক। তাদের আগের প্রজন্মের কার না
কারো সিজোফেনিয়ার আক্রান্ত ছিল। এবং এ আক্রান্তের হার ১২ % থেকে ১৪%। একইভাবে
যে পরিবারের মা এবং বাবা উভয়ই সিজোফেনিয়ায় আক্রান্ত তাদের পরবর্তী প্রজন্মের
সিজোফেনিয়া রোগী আক্রান্তের হার হবে ৫০%।
বায়োকেমিক্যাল বা বায়ো নিউরোকেমিক্যাল
আমরা সবাই জানি ,মস্তিষ্ক আমাদের শরীরের সমস্ত অঙ্গ-প্রতঙ্গের চলন নিয়ন্ত্রণ
করে। মস্তিষ্ক নিউরোকেমিক্যাল বা নিউরোট্রান্সমিটার এর মাধ্যমে আমাদের সারা
শরীরকে নিয়ন্ত্রণ করে। রোগীদের ক্ষেত্রে মস্তিষ্ক থেকে প্রচুর পরিমাণ ডোপামিন
নামক হরমোন নিঃসৃত হয়। অতিরিক্ত পরিমাণ ডোপামিন নিঃসরণীয় জন্য একটি
গুরুত্বপূর্ণ ও প্রধান কারণ। অতিরিক্ত পরিমাণে নিঃসরণের ফলে সিজোফেনিয়া রোগের
সৃষ্টি হয়।
তবে এই ডোপামিন নিঃসরণের পরিমাণ কমিয়ে আনলে সিজোফেনিয়া রোগ থেকে
মুক্তি পাওয়া সম্ভব। কিছু ক্ষেত্রে সিজোফ্রেনিয়া রোগীদের মস্তিষ্কের গঠনের
ভিন্নতা দেখা যায়। এটার সিজোফ্রেনিয়া রোগীর নেগেটিভ সিম্পটম। এই ধরনের রোগীরা
অন্যদের সঙ্গে সহজে মিশতে কিংবা কথা বলতে পারেনা।
সাইকোলজিক্যাল কারণ
সিজোফেনিয়ার রোগীদের মধ্যে সাইকোলজিক্যাল কারণ একটি অন্যতম কারণ। বেশিরভাগ
ক্ষেত্রে সাইকোলজিক্যাল কারণ এর মধ্যে রয়েছে পরিবার ও প্রিয়জন। পরিবার ও
প্রিয়জনের থেকে পাওয়া অতিরিক্ত দুঃখ কিংবা বেদনা সহ্য করতে না পেরে অনেকের
মস্তিষ্ক থেকে অতিরিক্ত পরিমাণে নিঃসরণের ফলে এ ধরনের রোগ দেখা দেয়। এক্ষেত্রে
রোগী মানসিকভাবে দুর্বল হয়ে পড়ে এবং সব সময় উদাসীনতায় ভুগে।
সামাজিক কারণ
সামাজিক কারণ গুলোর মধ্যে দেখা যায় সামাজিক বিভিন্ন রকমের চাপ, সম্পর্ক নষ্ট
হয়ে যাওয়া, বেকারত্ব, মাদক গ্রহণ ইত্যাদি সিজোফেনিয়ার কারণ হতে পারে।
সিজোফ্রেনিয়া রোগের ঔষধের তালিকা
আপনি যদি সিজোফ্রেনিয়া রোগের ঔষধের তালিকা গুলো জানতে চান তবে এই পর্বটি
মনোযোগ সহকারে পড়ুন। চলুন আজকের এই পর্বের মাধ্যমে জেনে নেওয়া যাক
সিজোফ্রেনিয়া রোগের ঔষধের তালিকা।
আরো পড়ুনঃশরীর দুর্বল হলে কি ভিটামিন খেতে হবে
Typical fast generation/older/classic anti psychotic drugs:
- Choloopromazing
- Thioridazing
- Perphenazing
- Trifluoperazing
- Prochorperazing
- Thiothixene
- Haloperidol
- Pimozide
- Molindone
Second generation/newer anti psychotic drugs:
- Clozapine
- Asenapine
- Olanzapine
- Quetiapine
- Paliperidone
- Risperidone
- Setindole
- Ziprasidone
- Zotepine
- Aripiprazole
- Carprazole
- Loxapine
উপরোক্ত আলোচ্য ঔষধ গুলো অবশ্যই বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী খেতে
হবে। এবং নিয়মিত ডাক্তারের ফলোআপের মধ্যে থাকতে হবে।
সিজোফ্রেনিয়া লক্ষণ
সিজোফ্রেনিয়া লক্ষণ গুলো কি কি জানতে হলে এই পর্বটি সম্পূর্ণ মনোযোগ সহকারে
পড়তে হবে। আজকের এই পর্বের মাধ্যমে আমরা আলোচনা করব সিজোফ্রেনিয়া রোগের
লক্ষণ সম্পর্কে। তাহলে চলুন আজকের এই পর্বের মাধ্যমে জেনে নেওয়া যাক
সিজোফ্রেনিয়া লক্ষণ।
- হ্যালুসিনেশন
- অসংলগ্ন কথাবাত্রা
- অনাগ্রহতা
- চিন্তা ধারণার অক্ষমতা
- আবেগহীনতা
- বাস্তব জগত থেকে নিরবিচ্ছিন্নতা
- ভ্রান্ত ধারণা ও বিশ্বাস
- অহেতুক সন্দেহ প্রবণতা
- অবাস্তব চিন্তা ভাবনা
- অস্বাভাবিক আচরণ
- অবাস্তব কোন কিছু দেখতে পাওয়া বা শুনতে পাওয়া যার বাস্তবে কোন অস্তিত্ব নেই
- মাঝে মাঝে আক্রমণাত্মক।
- বিশৃংখল আচরণ করা
- আচরণে অস্বাভাবিকতা
- ব্যক্তিগত স্বাস্থ্য ও পরিচর্যায় অনাগ্রহতা।
সিজোফ্রেনিয়া রোগের ঘরোয়া চিকিৎসা
সিজোফ্রেনিয়া রোগের ঘরোয়া চিকিৎসা সম্পর্ক জানতে হলে এই পর্বটি মনোযোগ সহকারে
পড়ুন। আজকের এই পর্বের মাধ্যমে আমরা আলোচনা করব সিজোফ্রেনিয়া রোগ হলে এর
ঘরোয়া চিকিৎসা সম্পর্কে। তাহলে চলুন আজকের এই পর্বের মাধ্যমে জেনে নেওয়া যাক
সিজোফ্রেনিয়া রোগের ঘরোয়া চিকিৎসা। সিজোফ্রেনিয়া রোগের কোন ঘরোয়া
চিকিৎসা নেই।
তবে রোগীর পরিবার এবং আত্মীয়-স্বজন রোগীর সাথে সহানুভূতিশীল
আচরণের মাধ্যমে এই সমস্যা লাঘব করা যায়। তবে সব সময় মনে রাখতে হবে উক্ত লক্ষণ
গুলো দেখা দিলেই যত দ্রুত সম্ভব বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে ওষুধ সেবন
করা প্রয়োজন।
- সিজোফেনিয়া চিকিৎসায় মূলত অ্যান্টি সাইক্রেটিক ড্রাগ প্রয়োগ করা হয়। এ ঔষধ গুলো মস্তিষ্কের ডোপামিন নিঃসরণকে কমিয়ে দেয়। হ্যালুসিনেশন ও ডিলিশন এর মত লক্ষণ গুলোকে প্রশমিত করে।
- বিভিন্ন ফিজিওথেরাপি ও মনো চিকিৎসা সিজোফিনিয়া রোগীদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।
- সিজোফ্রেনিয়া রোগীর স্টেট ও অন্যান্য মানসিক সমস্যা দূর করতে সাইকোলজিক্যাল ইন্টারভেনশন থেরাপি খুবই কার্যকরী।
- বিভিন্ন রিহ্যাবিলেটেশন এর মাধ্যমে রোগীর অসুস্থতা কিছুটা কম করা সম্ভব ।
- এছাড়াও এনেস্থিসিয়া মাধ্যমে রোগীকে ছোট আকারে ইলেকট্রিক শক দেওয়ার মাধ্যমে রোগীর মানসিক অবস্থা এবং চিন্তাশক্তির কিছুটা উন্নতি করা সম্ভব।
- এছাড়াও সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ হল পরিবার, আত্মীয়-স্বজন এবং সামাজিক সহায়তায একজন সিজোফেনিয়া রোগীর জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
সিজোফ্রেনিয়া ইনজেকশন
আপনি যদি সিজোফ্রেনিয়া ইনজেকশন এর নাম গুলো জানতে চান তবে এই পর্বটি মনোযোগ
সহকারে পড়ুন। চলুন আজকের এই পর্বের মাধ্যমে জেনে নেওয়া যাক সিজোফ্রেনিয়া
ইনজেকশন এর সকল নাম গুলো।
- Haloperidol 5 mg Injection
- Serenace 5 mg injection
- Paloperidone 5 mg
- Clorpromazine 5,g
- Halopid 5mg
- Perol 5mg
- Perigen IM
সর্তকতাঃ-উপরোক্ত ইনজেকশনগুলো এন্টি সাইক্রেটিক ইনজেকশন। ঔষধ গুলো গ্রহনের
পূর্বে অবশ্যই বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের প্রেসক্রিপশন অনুযায়ী ঔষধ গ্রহণ করতে হবে।
সিজোফ্রেনিয়া কি বংশগত
সিজোফ্রেনিয়া কি বংশগত জানতে হলে এই পর্বটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন। তাহলে চলুন
আজকের এই পর্বে জেনে নেওয়া যাক সিজোফ্রেনিয়া কি বংশগত নাকি অন্য কোন
কারণ। সিজোফেনিয়া রোগের সঠিক কারণ জানা যায়নি। তবে বিশেষ কিছু কারণে এই
রোগের লক্ষণ দেখা দিতে পারে যেমন-
- জেনেটিক্যাল বা বংশগতিক
- সাইকোলজিক্যাল কারণ
- বায়ো নিউরোকেমিক্যাল বা বায়োকেমিক্যাল কারণ ও
- সামাজিক কারণ।
এক্ষেত্রে বলা যেতে পারে, সিজোফ্রেনিয়া বংশগত রোগ হতে পারে।বেশিরভাগ
ক্ষেত্রে বংশগতিক বা জেনেটিক্যাল কারণেই অধিকাংশ সিজোফেনিয়া রোগী দেখা যায়।
প্রায় ১০০ জন মানুষের মধ্যে সিজোফ্রেনিয়ায় আক্রান্তের সংখ্যা ১ জন। বাবা
বা মায়ের যে কোন একজনের মধ্যে যদি সিজোফেনিয়া রোগীর লক্ষণ থেকে থাকে তবে
পরবর্তী প্রজন্মের মধ্যে সিজোফেনিয়া রোগ দেখা যাবে।
এক গবেষণায় দেখা গিয়েছে ৮০% সিজোফেনিয়া রোগীর কারণ বংশানুগতিক। তাদের আগের
প্রজন্মের কারণ আর কারো সিজোফেনিয়ার আক্রান্ত ছিল। এবং এ আক্রান্তের হার ১২
% থেকে ১৪%। একইভাবে যে পরিবারের মা এবং বাবা উভয়ই সিজোফেনিয়ায় আক্রান্ত
তাদের পরবর্তী প্রজন্মের সিজোফেনিয়া রোগী আক্রান্তের হার হবে ৫০%।
যদি
সিজোফেনিয়া আক্রান্ত মায়ের যমজ বাচ্চা হয় সেক্ষেত্রে একজন বাচ্চার মধ্যে
সিজোফেনিয়া রোগের লক্ষণ দেখা দিবে এবং অন্যজন সম্পূর্ণ সুস্থ বাচ্চা
জন্মগ্রহণ করবে।
শেষ কথা
উপরোক্ত আলোচনা সাপেক্ষে এতক্ষণে নিশ্চয় সিজোফ্রেনিয়া রোগ থেকে মুক্তির
উপায় সম্পর্কে জানতে পেরেছেন। আপনার যদি এই পর্বটি সম্পর্কে কোন মতামত থেকে
থাকে তবে অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন এবং আজকের পর্বটি যদি আপনার ভালো লেগে থাকে
তবে অবশ্যই বন্ধুদের মাঝে শেয়ার করবেন ধন্যবাদ।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url