প্রাকৃতিকভাবে ফর্সা হওয়ার উপায় - স্থায়ী ফর্সা হওয়ার উপায়
আপনি যদি প্রাকৃতিক ভাবে ফর্সা হওয়ার উপায় - স্থায়ী ফর্সা হওয়ার উপায় সম্পর্কে জানতে চান তবে এই পর্বটি আপনার জন্য। আজকের এই পর্বের মাধ্যমে আমরা আলোচনা করব প্রাকৃতিক উপায়ে কিভাবে ফর্সা হওয়া যায় অথবা স্থায়ীভাবে ফর্সা হওয়ার উপায় সম্পর্কে। প্রাকৃতিকভাবে এবং স্থায়ীভাবে ফর্সা হওয়ার উপায় সম্পর্কে জানতে এই পর্বটি মনোযোগ সহকারে করুন। তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক প্রাকৃতিক ভাবে ফর্সা হওয়ার উপায় - স্থায়ী ফর্সা হওয়ার উপায়।
অনেকেই ফর্সা হওয়ার জন্য বিভিন্ন ধরনের পদক্ষেপ গ্রহণ করে থাকে। কিন্তু আপনি
চাইলেই প্রাকৃতিকভাবেও ও স্থায়ীভাবে ফর্সা হতে পারেন। আপনি যদি প্রাকৃতিকভাবে
ফর্সা হওয়ার সকল উপায় গুলো জানতে চান তবে এই পর্বটি শুধুমাত্র আপনার জন্য। চলুন
জেনে নেওয়া যাক প্রাকৃতিক ভাবে ফর্সা হওয়ার উপায় - স্থায়ী ফর্সা হওয়ার
উপায় সম্পর্কে।
কালো থেকে ফর্সা হওয়ার উপায়
আপনি যদি কালো থেকে ফর্সা হওয়ার উপায় সম্পর্কে জানতে চান তবে এই পর্বটি
মনোযোগ সহকারে পড়ুন। চলুন এই পর্বের মাধ্যমে জেনে নেওয়া যাক কালো থেকে ফর্সা
হওয়ার উপায় সম্পর্কে। আপনি একজন নারী কিংবা পুরুষ যাই হন না কেন, সবাই
চাই যেন নিজেকে সুন্দর দেখায়। সুন্দর্য কিংবা নিজেকে আকর্ষণীয় করে তোলা
আমাদের জীবনের একটা অংশ।
সুন্দর মানুষ সব জায়গাতেই গ্রহণযোগ্যতা পেয়ে থাকে। মানুষ মাত্রই সৌন্দর্যের
পূজারী। সুন্দর এবং আকর্ষণীয় মানব কিংবা মানবী সব জায়গায় সমাদৃত। আপনি যদি
দেখতে সুন্দর হয়ে থাকেন তবে দেখবেন সব জায়গাতেই আপনার গ্রহণযোগ্যতা খুবই সহজ
হবে। আর আপনি যদি দেখতে কালো হয়ে থাকেন তবে খেয়াল করে দেখবেন অফিস, স্কু্ল,
কলেজ কিংবা সমাজের যেকোনো জায়গায় সব ধরনের কাজে আপনাকে পিছিয়ে রাখা হবে।
কিন্তু একজন সুন্দরী কিংবা আকর্ষণীয় দেখতে তাদেরকে এসব ক্ষেত্রে অগ্রাধিকার
দেওয়া হবে। তাই নিজেকে আরো আকর্ষণীয় এবং সুন্দর করে তুলতে চলুন জেনে নেওয়া
যাক কালো থেকে ফর্সা হওয়ার উপায়।
আরো পড়ুনঃভেষজ চিকিৎসা পদ্ধতি - ভেষজ ঔষধের নাম
- হলুদের ব্যবহার
- কাঁচা দুধ এর ব্যবহার
- টমেটো ও মধুর ফেসপ্যাক
- বেসন ও লেবুর ফেসপ্যাক
- মধু ও লেবুর ফেসপ্যাক
- ডিম ও বেসনের ফেসপ্যাক
- পেঁপের ফেসপ্যাক
- এলোভেরার ব্যবহার
- মসুর ডালের ফেসপ্যাক
- চালের গুড়ির ফেসপ্যাক
- নিম পাতার ব্যবহার
- কমলার খোসা ও হলুদের ফেসপ্যাক
- মুলতানি মাটির ব্যবহার
- রূপচর্চায় চন্দনের ব্যবহার
- অর্গানিক হলুদের ব্যবহার
- টক দই এর ফেসপ্যাক
- কলা ও দুধের ফেসপ্যাক।
- দুধের সর ও হলুদের ফেসপ্যাক।
ফর্সা হওয়ার খাবার
আপনি যদি ফর্সা হওয়ার খাবার সম্পর্কে জানতে চান তবে আজকের এই পর্বটি শুধুমাত্র
আপনার জন্য। আজকের এই পর্বের মাধ্যমে চলুন জেনে নেওয়া যাক ফর্সা হওয়ার
খাবার এগুলো কি কি। সুন্দর এবং আকর্ষণীয় চেহারা কে না চায়। সুন্দর তক
পেতে আমরা বিভিন্ন রকমের কেমিক্যাল ব্যবহার করে থাকি। কিংবা বিভিন্ন ব্যান্ডের
নামিদামি স্নো,ফেসওয়াশ,নাইট ক্রিম, বিভিন্ন রকমের স্কিন ট্রিটমেন্ট, ফেসিয়াল,
ঘরোয়া টোটকা ও বিভিন্ন রকমের স্কিন কেয়ার রুটিন ইত্যাদি ব্যবহার করে থাকি।
তাতে খুব একটা ভালো ফলাফল পাইনা। তবুও আমরা হাজার হাজার টাকা নষ্ট করে থাকি।
কিন্তু আমাদের বোঝা উচিত ত্বক বাহির থেকে সুন্দর না করে ভেতর থেকে যদি আমরা
সৌন্দর্য বৃদ্ধি করে থাকি সে ক্ষেত্রে বেশি কাজে দিবে। কারণ ত্বক প্রয়োজনীয়
পুষ্টি উপাদান পেলেই তা উজ্জ্বল ও চকচকে এবং আকর্ষণীয় হয়ে উঠবে। স্কিনের জন্য
প্রয়োজনীয় পুষ্টির ঘাটতি মেটাতে আমরা যে ধরনের খাবার গ্রহণ করতে পারি সে
সম্বন্ধে নিচে আলোচনা করা হলো।
আরো পড়ুনঃঘুমের ওষুধের নাম ও দাম জেনে নিন
- প্রচুর পরিমাণ খাবার পানি
- দুধ
- মাখন
- চিজ
- টক দই
- দুধের সর
- বিভিন্ন প্রকারের বাদাম জাতীয় শস্য
- ব্রুকলি
- পালং শাক
- টমেটো
- গাজর
- মিষ্টি আলু
- করলা
- শসা
- লেবু
- কলা
- কমলা
- আপেল
- বিভিন্ন মৌসুমী ফল
- মাছ
- মাংস
- ডিম
- দারচিনি
- গ্রিন টি
- জিরা
- ডার্ক চকলেট।
প্রাকৃতিকভাবে ফর্সা হওয়ার উপায়
প্রাকৃতিকভাবে ফর্সা হওয়ার উপায় সম্পর্কে জানতে আজকের এই পর্বটি মনোযোগ
সহকারে পড়ুন। আজকের এই পর্বের মাধ্যমে চলুন জেনে নেওয়া যাক প্রাকৃতিকভাবে
ফর্সা হওয়ার উপায়। আমরা অনেকেই নিজেকে সুন্দরী এবং আকর্ষণীয় করে তোলার
জন্য বিভিন্ন রকমের কেমিক্যাল প্রোডাক্টগুলো ব্যবহার করে থাকি। যা ক্ষণিকের
জন্য আমাদের ত্বককে ফর্সা করে তোলে কিন্তু ত্বকের স্থায়ী ক্ষতি করে। যা
ক্যান্সার পর্যন্ত হতে পারে। বিভিন্ন রকমের কেমিক্যাল যুক্ত প্রোডাক্ট ব্যবহার
করার ক্ষতি সম্পর্কে জেনেও আমরা অনেকেই নিজেকে সুন্দর দেখানোর জন্য এগুলো
ব্যবহার করে থাকি। তবে আর এ ধরনের ভুল নয়, চলুন জেনে নেওয়া যাক কিভাবে
প্রাকৃতিকভাবে ফর্সা হওয়ার উপায় ।কোনরকম ক্ষতি ছাড়া নিরাপদ ভাবে ত্বককে
উজ্জ্বল ও আকর্ষণীয় করে তোলার প্রাকৃতিক উপায়।
- কাঁচা আলুর রস ব্যবহার(সপ্তাহে২-৩ দিন)
- বেসন, কাঁচা হলুদ ও লেবুর ফেসপ্যাক(সপ্তাহে অন্তত ১ -২ বার)
- পাকা কলা মাসাজ করুন(সপ্তাহে একদিন)
- শসা ও মধুর প্যাক
- চায়ের লিকার, মধু ও চালের গুড়ার ফেসপ্যাক(সপ্তাহে ২ বার)
- টমেটো ও আলুর ফেসপ্যাক
- টমেটো ও বেসনের ব্যবহার
- চন্দনের গুড়া ও দুধের ফেসপ্যাক
- কাঁচা ডিম ও বেসনের ফেসপ্যাক
- কমলার খোসার গুড়া ও টক দই এর ফেসপ্যাক
- বেসন, দু্ধ, লেবু ও মধুর ফেসপ্যাক
- হলুদ ও দুধের ফেসপ্যাক
- কাঁচা হলুদ ও মসুর ডালের ফেসপ্যাক
- নিম পাতা কাঁচা হলুদ ও লেবুর ফেসপ্যাক
- লেবুর রস ও চিনির ফেস স্ক্যাব
- এলোভেরার জেল এর ব্যবহার
- রূপচর্চায় রোজ ওয়াটার বা গোলাপ জলের ব্যবহার
- টমেটো ও ওটমিল এর ফেসপ্যাক
- যষ্টিমধুর ব্যবহার
- রূপচর্চায় আখরোটের ব্যবহার
- চালের গুড়া, হলুদ ও মধুর ফেস প্যাক
- টক দই ও মধুর ফেস প্যাক। ইত্যাদি
এছাড়াও আপনি যদি ফর্সা হতে চান কিংবা নিজেকে আকর্ষণীয় ভাবে সবার সামনে
উপস্থাপন করতে চান সে ক্ষেত্রে আপনাকে প্রচুর পরিমাণে পানি খেতে হবে। এবং
নিয়মিত শরীরচর্চা বা যোগব্যায়ামের মাধ্যমেও আপনি ঠিক থাকতে পারেন সে সাথে
নিজেকে আরো চকচকে ও আকর্ষণীয় করে তুলতে পারেন। এছাড়াও বিভিন্ন রকমের
প্রকৃতি খাবার গ্রহণের মাধ্যমে ভেতর থেকে নিজেকে আরো ফর্সা ও আকর্ষণীয় করে
তোলা সম্ভব যা সম্পর্কে আমরা ইতিপূর্বে আলোচনা করেছি। আপনি যদি সম্পূর্ণ
পোস্টটি মনোযোগ সহকারে পড়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই সে সম্পর্কে জেনে থাকবেন।
ফর্সা হওয়ার ডাক্তারি ক্রিম
বাজারে বিভিন্ন প্রকারের কেমিক্যাল সমৃদ্ধ ফর্সা হওয়ার ক্রিম রয়েছে। যা
আমাদের ত্বকের স্থায়ীভাবে ক্ষতি করে। আজকে আমরা আলোচনা করব ফর্সা হওয়ার
ডাক্তারি ক্রিম সম্বন্ধে। যা আপনার ত্বকের কোন ক্ষতি ছাড়াই আপনাকে ফর্সা ও
আকর্ষণীয় করে তুলবে। বর্তমানে মার্কেটগুলোতে অনেক ধরনের ক্রিম রয়েছে কিন্তু
কোন গুলা কার্যকর আর কোনগুলা কার্যকর নয় সে সম্পর্কে অনেকে অবগত নয়। যারা
ফর্সা হওয়ার ডাক্তারি ক্রিম সম্পর্কে অনলাইনে অনেক খোঁজাখুঁজি করছেন আজকে
আমাদের এই পোস্টটি মূলত তাদের জন্যই।তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক ফর্সা হওয়ার
ডাক্তারি ক্রিম সম্পর্কে।
আরো পড়ুনঃ
দাঁত সাদা করার উপায় জেনে নিন
- Lotus Herbal white glow
- Wow fairness cream
- Bella Vieta anti
- Himalaya herbal clear Complexone
- Garnia light complex
- OLEY white residence
- Lakme absolute perfect residence
- 03+ whitening cream
- Ponds blow residence youthful night repairing cream
- Himalaya Revitalizing night cream
- OLEY natural white
- Lotus Herbal nutranite night cream
- Loreal Paris white perfect night cream
লেবু দিয়ে ফর্সা হওয়ার উপায়
আপনি কি কখনো ভেবে দেখেছেন আমাদের দাদী কিংবা নানীরা তারা কোনরকম কৃত্রিম
প্রোডাক্ট ব্যবহার না করেই কেন এত সুন্দরের অধিকারী ছিলেন। তারা কি এমন ব্যবহার
করতেন যা তাদের ত্বককে এতটা মসৃণ ও সৌন্দর্য করে রেখেছিল। আপনি কি আপনার দাদি
কিংবা নানীর মত ত্বকের অধিকারী হতে চান। তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক তারা কি
এমন ব্যবহার করত যাতে তাদের এতটা মসৃণ ও সুন্দর ছিল। প্রাচীনকাল থেকেই
রূপচর্চায় লেবুর ব্যবহার হয়ে আসছে। এ সম্পর্কে আমরা অনেকেই জানি, আজ আমরা
জানবো লেবু দিয়ে ফর্সা হওয়ার উপায় এবং লেবুর উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে।
- হলুদ ও লেবুর ফেসপ্যাকঃদুই চামচ হলুদ গুড়া নিন তার সাথে 1 চামচ লেবুর রস নিয়ে মিশ্রণ তৈরি করুন। এবার এটি আপনার মুখে মসৃণ ভাবে লাগান। এবার এই ফেস প্যাকটিস শুকিয়ে গেলে ঠান্ডা পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে নিন আর পরিবর্তন লক্ষ্য করুন। লেবু আপনার ত্বকে থাকা ডেট ফেল কে দূরে সরিয়ে আপনার ত্বকে আরো উজ্জল এবং মসৃণ করে তুলবে। আর হলুদে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট আপনার ত্বকের অক্সিজেন সঞ্চালন কে বৃদ্ধি করবে এবং আপনার ত্বককে ভেতর থেকে ফর্সা ও উজ্জ্বল করতে সাহায্য করবে।
- লেবু ও চিনির ফেস স্ক্যাবঃএকটি লেবু অর্ধেক করে কেটে নিন। এবার লেবুর কাটা অংশের ওপর কিছুটা চিনি ছড়িয়ে নিন এবার আলতো হাতে কাঁটা লেবুতে মাখানো চিনি আপনার ফেসের গোল গোল করে ঘুরিয়ে স্কাব করুন। আপনার ত্বকে জমা সমস্ত ময়লাকে দূর করতে সাহায্য করবে। লেবুতে থাকা অতি উচ্চমানের এসিডিক উপাদান আপনার ত্বকের উজ্জ্বলতাকে বাড়াতে এবং ত্বকের কালো দাগ দূর করতে সাহায্য করে। এছাড়াও লেবুর রস ব্রনের চিকিৎসায় কার্যকরী উপাদান। বয়সের ছাপ কমাতেও লেবুর রস বহু প্রাচীনকালের একটি ঘরোয়া উপাদান।
- লেবু ও মধুর ফেসপ্যাকঃ আপনি যদি আপনার ত্বককে ফর্সা ও আকর্ষণীয় করে তুলতে চান তাহলে বেশি কিছু করতে হবে না সামান্য লেবুর রসের সঙ্গে একটু মধু মিশিয়ে গোসলের আগে মুখে লাগিয়ে নিন। এরপর এটি কিছুক্ষণ রেখে ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে নিন। সামান্য এই দুইটি উপাদানে আপনার ত্বকের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ এবং উপকারী। এই দুইটি উপাদান আপনার ত্বকের কালো দাগ, বয়সের ছা্প, রোদে পোড়া ও ত্বককে আকর্ষণীয় ও মসৃণ করে তুলতে সাহায্য করে।
টিপসঃ ভালো ফলাফল পেতে লেবুর সঙ্গে মধু, দুধ, চিনি ও অ্যালোভেরার
মত প্রাকৃতিক উপাদান মিশিয়ে ব্যবহার করুন।
বিভিন্ন রকমের ফেসপ্যাক তৈরি করে লেবুর রসের সঙ্গে মিশিয়ে মুখে প্রয়োগ করলে
অনেক উপকার পাওয়া যায়। এছাড়াও লেবু আমাদের স্কিনের অনেক রকম উপকার করে থাকে।
যা আমাদের ত্বকে আরো সুন্দর আকর্ষণীয় এবং মসৃণ করে তোলে। লেবু বহু প্রাচীন
একটি উপাদান যা আমাদের ত্বকে প্রাচীনকাল থেকেই সুন্দর করে আসছে। লেবুতে থাকা
বিভিন্ন উপাদান আমাদের ত্বককে চমৎকার করে তোলে। যেমন-
আরো পড়ুনঃচোখের নিচে কালো দাগ দূর করার উপায়
- লেবু হল প্রকৃতিক এন্টিঅক্সিডেন্ট
- লেবু আমাদের স্কিনে এন্ট্রি ফাঙ্গাস এর কাজ করে
- ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করে
- ত্বকের কোলাজেন এর উৎপাদন বাড়ায়
- রোদে পোড়া ভাব দূর করে
- বয়সের ছাপ কমায়
- ব্রণ দূর করতে সাহায্য করে
- ত্বকের রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি করে
- ত্বকে উজ্জল ও মসৃণ করে তোলে।
- ত্বকের তেলতেলে ভাব কমাতে সাহায্য করে।
স্থায়ী ফর্সা হওয়ার উপায়
স্থায়ী ফর্সা হওয়ার উপায় সম্পর্কে জানতে এই পর্বটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন।
চলুন জেনে নেওয়া যাক স্থায়ী ফর্সা হওয়ার উপায়। নিজের সৌন্দর্য
বাড়াতে এবং অন্যের কাছে নিজেকে আকর্ষণীয় করে তুলতে যুগ যুগ ধরে রূপচর্চার
নারীরা এগিয়ে রয়েছে। সৌন্দর্য সচেতন রমণীরা নিজেকে আকর্ষণীয় করে তুলতে কোন
কমতি রাখেন না। নানা ব্যস্ততার মাঝে হয়তো নিজেকে দেওয়ার মতো সময় পাওয়া যায়
না। রান্না বান্না, সংসার সামলানো, বাচ্চাকাচ্চা সামলানো, রোদে পুড়ে কিংবা
বৃষ্টিতে ভিজে, শারীরিক বিভিন্ন অসুস্থতার মাঝে যারা তাদের স্বাভাবিক উজ্জ্বলতা
হারিয়ে ফেলেছেন এবং কালচে হয়ে যাচ্ছেন তাদের জন্য আমাদের আজকের এই পর্বটি।
অনেকেই আবার ফর্সা হওয়ার জন্য বিভিন্ন রকমের কেমিক্যাল সমৃদ্ধ প্রসাধনী
ব্যবহার করে থাকেন, যা আমাদের ত্বকের জন্য খুবই ক্ষতিকর। তবে চলুন আজকে জেনে
নেওয়া যাক স্থায়ী ফর্সা হওয়ার ঘরোয়া কিছু সমাধান।
দুধ ও কাঁচা হলুদ
কাঁচা হলুদ এবং দুধ আমাদের স্ক্রিনের জন্য কতটা গুরুত্বপূর্ণ তা আমরা ইতিপূর্বে
আলোচনা করেছি। থেকেই রূপচর্চায় কাঁচা দুধ কিংবা কাঁচা হলুদের ব্যবহার হয়ে
আসছে। প্রাকৃতিকভাবে স্থায়ীভাবে ফর্সা হওয়ার জন্য আমাদের স্কিনকে ভেতর থেকে
উজ্জ্বল করে তোলা আবশ্যক। আপনি যদি প্রতিদিন এক গ্লাস হালকা কুসুম গরম দুধের
মধ্যে আধা চা চামচ কাঁচা হলুদ বাটার মিশিয়ে পান করতে পারেন তাহলে এটি আপনার
শরীরের ভেতর থেকে স্থায়ীভাবে আপনাকে ফর্সা করে তুলবে। আপনি চাইলে এর সাথে একটু
মধু মিশিয়েও খেতে পারেন। অনেকেই কাঁচা হলুদ বাটা নিয়ে ঝামেলা মনে করতে পারেন
তাদের জন্য আরেকটি সমাধান। আপনি চাইলে এক টুকরো হলুদ দুধ গরম করার সাথে সাথে
ফুটিয়ে নিয়ে সেই দুধ পান করতে পারেন। এটিও সমান ভাবে কার্যকর। প্রতিদিন রাতে
ঘুমানোর আগে দুধ ও হলুদ মিশিয়ে পান করুন। আর ফলাফল নিজেই লক্ষ্য করুন।
কাঁচা হলুদ
এর আগে আমরা জেনেছি দুধের সঙ্গে কাঁচা হলুদ মিশিয়ে পান করলে তা আমাদের স্কিনের
ভেতর থেকে ফর্সা করে। এখন আমরা জানবো কাঁচা হলুদ কিভাবে আমাদের বাহ্যিক ত্বককে
কিভাবে ফর্সা করে। বিশেষ করে স্কিনের কালো দাগ দূর করতে কাঁচা হলুদ খুবই
উপকারী। হয়ে আসছে তা আমরা সকলেই জানি। চলুন এখন রূপচর্চায় কাঁচা হলুদের
ব্যবহার জেনে নিই। দুধ ৩ টেবিল চামচ, কাঁচা হলুদ বাটা ১ টেবিল চামচ ও লেবুর রস
১ টেবিল চামচ একসঙ্গে মিশিয়ে নিয়ে একটি প্যাক তৈরি করুন। এবার এই প্যাকটি
মুখে প্রয়োগ করুন এবং শুকিয়ে যাওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করুন। সম্পূর্ণ প্যাকটি
শুকিয়ে গেলে ঠান্ডা পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে নিন। এবার নরম কাপড় দিয়ে আলতো করে
মুখ মুছে নিন । তবে খেয়াল রাখবেন গরম পানি দিয়ে কখনোই মুখ ধোবেন না এবং
লাগানোর ২-৩ ঘন্টার মধ্যে রোদে যাবেন না। নিয়মিত ব্যবহার করুন দেখবেন আপনার
ত্বক হয়ে উঠবে আরো ফর্সা, দাগ মুক্ত, কোমল ও আকর্ষণীয়। তাহলে আর দেরি নয় ,
আজই শুরু করুন এবং স্থায়ীভাবে ফর্সা হন। এবং নিজের স্বামী কিংবা প্রিয়জনের
সামনে নিজেকে আরো সুন্দর এবং আকর্ষণীয় ভাবে উপস্থাপন করুন।
ফর্সা হওয়ার নাইট ক্রিম
সুন্দর ত্বকের অধিকারী সবাই হতে চায়। তবে সুন্দর ত্বক তৈরি করতে অনেক রকমের
যত্ন এবং সুরক্ষা নিতে হয়। বিশেষ করে মেয়েদের মধ্যে এ ধরনের প্রবণতা লক্ষ্য
করা যায়। নারীরা সাধারণত নিজেকে সুন্দর ও আকর্ষণীয় করে তোলার জন্য বিভিন্ন
রকমের নাইট ক্রিম ব্যবহার করে থাকেন। বর্তমানে বাজারে রং ফর্সাকারী বিভিন্ন
রকমের নাইট ক্রিম রয়েছে এবং নারীদের কাছে এ ধরনের নাইট ক্রিমের চাহিদা অনেক
বেশি। তাই আজকে আমরা আলোচনা করব বর্তমান বাজারে বিভিন্ন রকম ফর্সা হওয়ার নাইট
ক্রিম সম্পর্কে। যারা অনেক রকম নাইট ক্রিম ইউজ করে ভালো ফলাফল পাননি তাদের জন্য
আজকের এই পর্বটি। আমরা আপনাকে বাজারের সেরা কয়েকটি নাইট ক্রিম সম্পর্কে ধারণা
দিচ্ছি । সেগুলো হল-
- Ponds age miracle wrinkle corrector night cream
- Lotus Herbal white glow
- Wow fairness cream
- Derma logica overnight cleansing gel
- Bella Vieta anti
- Himalaya herbal clear Complexone
- Garnia light complex
- OLEY white residence
- Lakme absolute perfect residence
- 03+ whitening cream
- Gold radiance youthful night cream
- Ponds blow residence youthful night repairing cream
- Himalaya Revitalizing night cream
- OLEY natural white
- Lotus Herbal nutranite night cream
- Loreal Paris white perfect night cream
স্থায়ীভাবে ফর্সা হওয়ার নাইট ক্রিম
স্থায়ীভাবে ফর্সা হওয়ার নাইট ক্রিম এর নাম জানতে আজকের এই পর্বটি মনোযোগ
সহকারে পড়ুন। চলুন জেনে নেওয়া যাক স্থায়ীভাবে ফর্সা হওয়ার নাইট ক্রিম
সম্পর্কে। প্রিয় পাঠক, আপনি কি স্থায়ীভাবে ফর্সা হওয়ার নাইট ক্রিম
সম্পর্কে জানতে ইচ্ছুক। তাহলে আমাদের আজকের পর্বটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন এবং
বর্তমানে বাজারজাতকৃত ব্যান্ডের কিছু নাইট ক্রিমের নাম সম্পর্কে জানুন। যেগুলো
আপনাকে কোন ক্ষতি ছাড়াই স্থায়ীভাবে ফর্সা করবে।
- 03+ whitening cream
- Gold radiance youthful night cream
- Ponds blow residence youthful night repairing cream
- Himalaya Revitalizing night cream
- OLEY natural white
- Lotus Herbal nutranite night cream
- Loreal Paris white perfect night cream
- Ponds age miracle wrinkle corrector night cream
- Lotus Herbal white glow
- Wow fairness cream
- Derma logica overnight cleansing gel
- Bella Vieta anti
ছেলেদের ফর্সা হওয়ার ক্রিম
আপনি যদি একজন ছেলে হয়ে থাকেন এবং আপনি যদি আপনার ত্বকে আরো ফর্সা এবং উজ্জ্বল
করে তুলতে চান। আপনি হয়তো অনলাইনে অনেক খোঁজাখুঁজি করে ছেলেদের ফর্সা হওয়ার
নাইট ক্রিম সম্পর্কে জানতে ইচ্ছুক। তাহলে আজকের এই পর্বটি শুধুমাত্র আপনার
জন্যই, আমাদের আজকের এই পর্বে আমরা ছেলেদের ফর্সা হওয়ার ক্রিম সম্পর্কে জানব।
- OLEY Natural White Night Cream
- Emami Fair & Handsome
- Veseline Men Anti-spot Whitening Moisturizer
- Garnier Men Power light Sweat& Oil control Moisturizer
- Garnier for Men Power light Moisturizer
- Veseline Healthy White UV Lightening Lotion
- Nivea Men Expert White Active
বাচ্চাদের ফর্সা হওয়ার ক্রিম
আপনি নিশ্চয়ই বাচ্চাদের ফর্সা হওয়ার ক্রিম সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন? হ্যাঁ
আপনি সঠিক জায়গায় এসেছেন। আজকের এই পর্বের মাধ্যমে চলুন জেনে নেওয়া যাক
বাচ্চাদের ফর্সা হওয়ার ক্রিম এর নাম সম্পর্কে। বাচ্চারা অনেক মায়াবী
হয়ে থাকে। সুন্দর ও কোমলমতি বাচ্চা কে না চায়। আপনি যদি আপনার বাচ্চার গায়ের
রং নিয়ে অসন্তুষ্ট হয়ে থাকেন এবং আপনার বাচ্চার গায়ের রং ফর্সা করার জন্য
অনলাইনে বিভিন্ন রকম ক্রিমের খোঁজ করে থাকেন তাহলে আজকের পর্বটি মনোযোগ সহকারে
পড়ুন। তবে এক্ষেত্রে ছোটবেলা থেকেই বাঁচার ত্বকের যত্ন নিলে এবং বাচ্চাদের
খাবার তালিকায় বিশেষ করে মনোযোগী হলে বাচ্চাদের ত্বকের গ্লো ফিরে আসে।বাজারে
বাচ্চাদের ফর্সা হওয়ার বিভিন্ন ব্র্যান্ডের ক্রিম ও লোশন পাওয়া যায়। এর
মধ্যে জনপ্রিয় কিছু ক্রিম হল-
- জনসন ফেস ক্রিম
- জনসন বেবি লোশন
- কোডোমো ফেস ক্রিম
- প্যারাসুট জাস্ট ফর বেবি
- অ্যাভিনো ক্রিম
শেষ কথা
উপরোক্ত আলোচনা সাপেক্ষে এতক্ষণে নিশ্চয় প্রাকৃতিকভাবে ফর্সা হওয়ার উপায় এবং
স্থায়ী ফর্সা হওয়ার উপায় সম্পর্কে সঠিক ধারণা পেয়েছেন। আপনার যদি এই পর্বটি
সম্পর্কে কোন মতামত থেকে থাকে তবে অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন এবং আজকের পর্বটি
যদি আপনার ভালো লেগে থাকে তবে অবশ্যই বন্ধুদের মাঝে শেয়ার করবেন।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url