কোন কনডম সবচেয়ে ভালো - কনডমের নামের তালিকা ২০২৪

বাংলাদেশের বেস্ট কনডম

কনডম হল রাবারের একটি পাতলা টুকরো যা লিঙ্গের উপরে সেট হয়। সঠিকভাবে ব্যবহার করা হলে সঠিক কনডম এইচআইভি প্রতিরোধের পাশাপাশি গর্ভাবস্থা এবং এইচটিআই প্রতিরোধ করে থাকে। পাতলা রাবার সর্বাধিক জনপ্রিয় যা দিয়ে কনডম তৈরি করা হয়। বাংলাদেশেও এখন কনডমের ব্যবহার বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। কনডমের চাহিদা বাড়ছে বিপুল হারে। তাই এই আর্টিকেল এর মাধ্যমে আমরা আপনাদের বাংলাদেশের বেস্ট কনডম সম্পর্কে বিস্তারিত জানাবো তা নিচে দেওয়া হলোঃ

প্যানথার কনডম: প্যানথার কনডমটি এসএমসি কোম্পানির একটি জনপ্রিয় কনডম। প্যানথার কনডমটি প্রায় ৮০ দশক থেকে চলমান রয়েছে। বর্তমান সময়ে প্যানথার ডটেড কনডমটি খুবই জনপ্রিয়। এই কনডমটি লিঙ্গের সাথে খুব সুন্দর ভাবে ফিটিং হয়ে যায়। এবং ছেঁড়া ফাটার কোন ভয় থাকে না।

হিরো কনডম: বাংলাদেশে হিরো কনডমটির দাম খুব বেশি নয়। হিরো কনডমটির ব্যান্ড অতি সাধারণ একটি ব্র্যান্ড। তবে সাধারণ একটি ব্যান্ড হওয়ায় হিরো কনডমটিও বেশ জনপ্রিয়। এই কনডমটি গর্ভাবস্থার রোধ এবং এইচআইভি থেকেও রক্ষা করে থাকে। হিরো কনডমটি দ্বারা আপনি আপনার সহবাসে অনেক তৃপ্তি পাবেন।

স্যানসেশন কনডম: বাংলাদেশি সকল কনডমের মধ্যে এস এম সি কোম্পানির স্যানসেশন কনডমটিও অত্যন্ত জনপ্রিয়। স্যানসেশন কনডমটি স্ট্রবেরি এবং চকলেট ফ্লেভার অনেক জনপ্রিয়। স্যানসেশন কনডমটিও লিঙ্গের সাথে বেশ ভালোভাবে ফিটিং হয়ে যায়।

ইউ এন্ড মি কনডম: ইউ এন্ড মি কনডমটিও বেশ জনপ্রিয়। ইউ এন্ড মি কনডমটি তিনটি ফ্লেভারে পাওয়া যায়। যেমন: লং লাভ লাভ, এনাটমিক ও কলোন। স্যানসেশন কনডমটি পাতলা হয় লিঙ্গের সাথে ভালো ভাবে ফিটিং হয়ে যায়।

ডিউরেক্স কনডম: ডিউরেক্স কনডমটির মূলত সেই সকল মানুষদের জন্য তৈরি করা হয়েছে যাদের বীর্যপাত খুব দ্রুত হয়ে যায়। ডিউরেক্স কনডমটি সর্বপ্রথম UK থেকে তৈরি করা হয়েছিল। এরপর তারা ডিউরেক্স কনডমটির শারীরিকভাবে ভিন্ন রকম আকার দেয় যেটি দ্রুত বীর্যপাত রোধে খুবই গুরুত্বপূর্ণ কাজ করে। এখনো ডিউরেক্স কনডমের দেশে বেশ চাহিদা রয়েছে।

রাজা সুপার কনডম: এস এম সি কোম্পানির সর্বপ্রথম রাজা কনডমের ব্র্যান্ড ছিল। রাজা কনডমটি ১৯৪৭ সালে চালু করা হয়েছিল। রাজা সুপার কনডমটি ১৯৪৭ সাল থেকে গর্ভ রোধে বেশ ভূমিকা পালন করে আসছে। বাংলাদেশে যে সকল কনডম গুলো রয়েছে তাদের মধ্যে সবচেয়ে কম দামি কনডমটি হলো রাজা সুপার কনডম। তবে দাম কম হলেও এর বেশ জনপ্রিয়তা রয়েছে।

এসএমসি কোম্পানি সাধারণত দুই ধরনের রাজা কনডম তৈরি করেছে যেমন: রাজা সুপার কনডম ও রাজা প্লেন কনডম। রাজা সুপার কনডমটি ২০১৬ সালে গোলাপের স্বাদের সাথে ফ্লেভার যুক্ত করে চালু করা হয়েছিল এবং রাজা প্লেন কনডমটি ২০১৭ সালে কোনরকম ফ্লেভার ছাড়াই চালু করা হয়।

উপরোক্ত কনডমগুলো বাংলাদেশ বেস্ট কনডম নামে পরিচিত। আপনারা চাইলে উপরোক্ত কনডম গুলো আপনাদের সহবাসে ব্যবহার করতে পারেন। উপরোক্ত কনডমগুলো বেস্ট কনডম হওয়ায় আপনি আপনার সহধর্মিনীর সাথে অনেক তৃপ্তি ভাবে সহবাস করতে পারবেন।

ম্যাজিক কনডম

ম্যাজিক কনডমটি হল এমন একটি কনডম যা লিঙ্গ কে বড় এবং মোটা করে তোলে। ম্যাজিক কনডমটি সহধর্মিনীকে তৃপ্তি এবং আনন্দ দেওয়ার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। ম্যাজিক কনডমটি দ্বারা লিঙ্গ ১.৫ ইঞ্চি বড় এবং মোটা করে তোলে। সহবাসের সময় নিজের ভেতরে নতুনত্ব আনতে সাহায্য করে। 

আরো পড়ুনঃ৬ মাসের গর্ভবতী বাচ্চার ওজন - ৬ মাসের গর্ভবতী বাচ্চার নড়াচড়া

ম্যাজিক কনডমটি দ্বারা আগের থেকে আপনি আপনার স্ত্রীর সাথে অনেকক্ষণ ধরে সহবাসে লিপ্ত থাকতে পারবেন। এই ম্যাজিক কনডমটি দ্বারা মেয়েরা সম্পূর্ণ যৌন তৃপ্তি পেয়ে থাকে। তাই বলা যায় ম্যাজিক কনডমটি অত্যন্ত কার্যকরী একটি কনডম।

ম্যাজিক কনডমের সুবিধা

• ম্যাজিক কনডম দ্বারা ৪০ থেকে ৫০ মিনিট সহবাসের সময় বৃদ্ধি করে।
• ম্যাজিক কনডম ব্যবহারের ফলে নিজের ভেতরে তৃপ্তি বহুগুণ বাড়িয়ে দেয়।
• ম্যাজিক কনডম ব্যবহারের ফলে মেয়েদের অনেক তাড়াতাড়ি আর্গাজম হয়।
• ম্যাজিক কনডমটি লিঙ্গে অনেক সফট ভাবে ফিটিং হয়ে যায়।
• ম্যাজিক কনডমটি ৫০০ বারেরও বেশি ব্যবহারযোগ্য।
• ম্যাজিক কনডমটি ব্যবহারের ফলে ফেটে যাওয়া বা ছিড়ে যাওয়ার কোন ভয় থাকে না।
• সহবাসের সময় ম্যাজিক কনডমটি লিঙ্গ হতে খুলে যায় না।
• ম্যাজিক কনডমটি উন্নত মানের সিলিকনের তৈরি হওয়ায় ব্যবহার খুব সহজে করা যায়।
• ম্যাজিক কনডমটি অনেক নরম এবং ইলাস্টিক।
• ম্যাজিক কনডমটি ৫ ইঞ্চি লম্বা এবং ১.৫ মিলি পুরুত্ব হওয়ায় যেকোনো লিঙ্গের সাথে ফিটিং হয়ে যায়।